ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

মুন্সীগঞ্জে প্রেমিকের স্বীকারোক্তি

ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে লিমাকে হত্যা করা হয়

প্রকাশিত: ০৮:০৮, ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৮

ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে লিমাকে হত্যা করা হয়

স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ ॥ ‘ধর্ষণের পর শ্বাসরোধ করে লিমাকে হত্যা করা হয়’ এই স্বীকারোক্তি দিয়েছে মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগরে চাঞ্চল্যকর লিমা হত্যার আসামি প্রেমিক খোকন (৩০)। সোমবার বিকেলে সে মুন্সীগঞ্জের জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দী প্রদান করেছে। রবিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে গাজীপুরের টঙ্গী উপজেলার মরপুর এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। সোমবার বিকেলে মুন্সীগঞ্জ পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জায়েদুল আলম পিপিএম এক সংবাদ সম্মেলনে পুরো ঘটনা তুলে ধরেন। গত শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে বাড়ৈখালী বাজারের চাঁন সুপার মার্কেটের পেছনে ইছামতি নদীর তীরবর্তী এলাকা থেকে বাড়ৈখালী গ্রামের মতিনের মেয়ে লিমা আক্তার (১৮) এর লাশ উদ্ধার করে শ্রীনগর থানা পুলিশ। এ ঘটনার পর থেকে হত্যা মামলার প্রধান আসামি বাবুলের ছেলে চাঁন মার্কেটের দর্জি ঘর নামে কাপড়ের দোকানের মালিক খোকন পলাতক ছিল। ঘটনার পর থেকে পলাতক আসামি গ্রেফতার করার জন্য থানা পুলিশের কয়েকটি টিম কাজ করে আসছিল। পরে রবিবার রাতে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীনগর সার্কেল মাকসুদা লীমার নেতৃত্বে শিক্ষানবিশ এএসপি রাশেদুল ইসলাম, শ্রীনগর থানার তদন্ত ওসি মাসুদুর রহমানসহ পুলিশের একটি টিম তাকে গ্রেফতার করে। এ বিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শ্রীনগর সার্কেল মাকসুদা লীমার কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ ঘটনার পর পরই আমাদের পুলিশের কয়েকটি টিম আসামিকে গ্রেফতারের জন্য ঢাকার লালবাগ, কেরানীগঞ্জ, গাজীপুর এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করছিলেন। অবশেষে গাজীপুর থেকে ধর্ষণের পর লিমাকে হত্যার মামলার প্রধান আসামি খোকনকে গ্রেফতার করা হয়। টেকনাফে গলাকাটা তিন রোহিঙ্গাকে জীবিত উদ্ধার স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার ॥ টেকনাফের পাহাড় থেকে গলাকাটা অবস্থায় তিন রোহিঙ্গা যুবককে জীবিত উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার সকালে চাকমারকুল রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পশ্চিমে পারিয়াপাড়ার পাহাড়ের ভেতর থেকে তাদের জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে। থানা সূত্র ও জনপ্রতিনিধিরা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
×