ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

জাহিদুর রহমান

আগামীর প্রত্যাশা

প্রকাশিত: ০৫:২৬, ৩০ আগস্ট ২০১৮

আগামীর প্রত্যাশা

মহাসড়ক বা বিশাল বড় রাস্তার একাংশ জুড়ে থাকে অবৈধ পার্কিং। পাশাপাশি খানাখন্দের কারণে আরও কিছু অংশ থাকে অচল। কোরবানির ঈদে আমরা দেখলাম গণপরিবহনে মহাসড়কে বাড়তি চাপ। এটাই স্বাভাবিক। সবমিলিয়ে যাত্রী ভোগান্তির সীমা নেই। এই যাত্রী ভোগান্তির কথা চিন্তা করে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নানা কর্মসূচী হাতে নেয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য সংখ্যা বাড়ানো হয়। তাতে কাজের কাজ কিছুই হয় না। দেখা যায়, সড়ক সন্ত্রাসের মাত্রা ঈদ এলে আরও বাড়ে। সড়কে বাড়ে মানুষের চাপ তাতে বাড়ে গাড়ি তার সঙ্গে সমান তালে বাড়ে বাড়তি অর্থের ভাগাভাগি। আইনের কূটকৌশল প্রয়োগ করে অর্থ হাতানোই তাদের কাজ। যেহেতু সড়কে এক প্রকারের বাড়তি খরচ গুনতে হয় গাড়ি মালিকদের সেই অজুহাতে তারাও ভাড়া বাড়িয়ে।এখানে বাস মালিকরাও লাভবান, আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত অসাধু কর্মকর্তারাও লাভবান। মাঝখান থেকে সাধারণ যাত্রীরা পড়ে চরম ভোগান্তিতে। এই ভোগান্তির সৃষ্টি কারা করেন, কেন করেন তা সকলেই জানেন। আমার বিশ্বাস সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের অনেকেই এই ব্যাপারগুলো জানেন। তবে কেন এই ভোগান্তির সমাধান মিলে না, এই প্রশ্নের উত্তরগুলো কেউ দেয় না। তবে আমি আশা হারাইনি। প্রত্যাশা করি তরুণরা দায়িত্ব পেলে সমস্যাগুলো নিশ্চয়ই দূর হবে। কাপাসিয়া, গাজীপুর থেকে
×