নিজস্ব সংবাদদাতা, গাইবান্ধা, ৭ আগস্ট ॥ সাদুল্যাপুর ও সুন্দরগঞ্জ উপজেলার নলডাঙ্গা-বামনডাঙ্গা সড়কের বেহাল দশা। ফলে যানবাহন ও পথ চলাচলে অঞ্চলের লক্ষাধিক মানুষকে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। জনগুরুত্বপূর্ণ এ সড়কটির অসংখ্য স্থানের কার্পেটিং (পিচ) উঠে গেছে দীর্ঘদিন আগেই। অনেক স্থানেই ইটের খোয়া উঠে গিয়ে তৈরি হয়েছে বড় বড় গর্তের। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই সেসব গর্তে জমে থাকছে পানি। বিশেষ করে নলডাঙ্গায় খাদ্য গোডাউনের সামনের সড়কের অবস্থা একেবারেই বেহাল। ফলে এই পথ দিয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় ব্যাটারিচালিত রিক্সা-ভ্যান ও অটোরিক্সা চলাচল করছে। এ ব্যাপারে সুন্দরগঞ্জ উপজেলা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল মনছুর জানান, প্রায় সাত কিলোমিটার দীর্ঘ এই সড়কটি বর্তমানে ১২ ফুট প্রশস্থ আছে। সড়কটি ২০১৭ সালে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তা, অবকাঠামো সংস্কার প্রকল্পের আওতায় দুপাশে আরও ৩ ফুট করে মোট ৬ ফুট প্রশস্তকরণের প্রস্তাবনা অনুমোদন হয়েছে। দরপত্র আহ্বানের প্রক্রিয়া চলছে।
আমতলী
নিজস্ব সংবাদদাতা, আমতলী, বরগুনা থেকে জানান, পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলীর শাখারিয়া থেকে বান্দ্রা পর্যন্ত ৩৭ কিলোমিটার সড়কে খানাখন্দে ভরে গেছে। এতে যানবাহন চলাচলে ব্যাহত হচ্ছে। খানাখন্দের কারণে প্রতিদিন দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে যাত্রীবাহী বাস ও যানবাহন। এতে পবিত্র ঈদ-উল আজহাকে সামনে রেখে ঘর মুখো মানুষের নির্বিঘেœ বাড়ি ফিরতে সমস্যা হবে। জানা গেছে, পটুয়াখালী-কুয়াকাটা মহাসড়কের আমতলীর শাখারিয়া থেকে বান্দ্রা পর্যন্ত ৩৭ কিলোমিটার। এ সড়কে খানাখন্দে ভরে গেছে। এতে প্রতিদিন যানবাহন চলাচলে সৃষ্টি হচ্ছে। মঙ্গলবার সরেজনিনে ঘুরে দেখাগেছে, শাখারিয়া থেকে বান্দ্রা পর্যন্ত ৩৭ কিলোমিটার সড়কের শাখারিয়া, ব্রিকফিল্ড, কেওয়াবুনিয়া, মহিষকাটা, চুনাখালী, আমড়াগাছিয়া, ঘটখালী, তুলাতলা, একে স্কুল, বাধঘাট চৌরাস্তা, হাসপাতাল, ছুরিকাটা, মানিকঝুড়ি, খুড়িয়ার খেয়াঘাট, আকনবাড়ী, ফকিরবাড়ী, খলিয়ান ও বান্দ্রা এলাকায় খানাখন্দে ভরে গেছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: