ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

আগামীকাল কক্সবাজার

আসন ধরে রাখতে চায় আওয়ামী লীগ, পুনরুদ্ধারে মাঠে বিএনপি ॥ সিরাজগঞ্জ

প্রকাশিত: ০৫:৪৬, ২৫ জুলাই ২০১৮

আসন ধরে রাখতে চায় আওয়ামী লীগ, পুনরুদ্ধারে মাঠে বিএনপি ॥ সিরাজগঞ্জ

বাবু ইসলাম, সিরাজগঞ্জ ॥ আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন এখনও ঢের বাকি। কিন্তু সম্ভাব্য প্রার্থীরা এতটুকু সময় নষ্ট করতে চান না। ভরা বর্ষায় যমুনায় উত্তাল ঢেউ যেমন ছুটে চলে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তরে। ঠিক তেমনি যমুনাপাড়ের সিরাজগঞ্জ জেলার ছয়টি নির্বাচনী আসনেই বইতে শুরু করেছে নির্বাচনী হাওয়া। মনোনয়ন প্রত্যাশীরা ছুটছেন প্রার্থিতা নিশ্চিত করতে কেন্দ্রে, আবার তার নির্বাচনী এলাকার নেতাকর্মীসহ সাধারণ ভোটারদের কাছেও। বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিমপাড়ে অবস্থিত সিরাজগঞ্জের সব কটি আসনই রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের দখলে। আগামী নির্বাচনেও সবগুলো আসনই ধরে রাখতে অন্যদিকে হারানো আসন পুনরুদ্ধারে মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন আওয়ামী লীগ ও বিএনপির সম্ভাব্য প্রার্থীরা। কয়েকটি আসনে হেভিওয়েট প্রার্থীরাও সময় নষ্ট না করে ছুটে চলেছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। তবে অনেকগুলো আসনেই বড় এই দু’দলের প্রার্থীর ছড়াছড়ি থাকায় কোন্দল-বিভক্তিরও যেন কমতি নেই। দ্রুতই এই বিভক্তি দূর করে সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ করতে পারলে আগামী নির্বাচনেও আওয়ামী লীগের ঘরেই জয় আসবে বলে মনে করছেন স্থানীয় ভোটার, সমর্থকরা। সরকার গঠনে এবং সংসদ নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ বরাবরই একটি মর্যাদাপূর্ণ জেলা। স্বাধীনতার পর প্রতিটি সরকারের আমলেই সিরাজগঞ্জ জেলার সংসদ সদস্য মন্ত্রীর মর্যাদা পেয়েছেন। ঢাকার কেন্দ্রীয় কারাগারে ঘাতকের বুলেটে নিহত জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ এম মনসুর আলী সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর) আসন থেকে বার বার নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রীর পদমর্যাদায় আসীন হয়েছেন। জাতীয় নেতার মর্যাদা পেয়েছেন। তারই সুযোগ্য সন্তান ও রাজনৈতিক উত্তরসূরি আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম তার পিতার আসন থেকে বার বার নির্বাচিত হয়েছেন, একাধিকবার মন্ত্রী হয়েছেন, জাতীয় নেতা হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, মাওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ, কবি-সাহিত্যিক সৈয়দ ইসমাইল হোসেন সিরাজী, তৎকালীন পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় শিল্পমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ সবাই এই সিরাজগঞ্জের সন্তান। ক্ষণজন্মা এসব ব্যক্তিত্বের পুণ্যভূমি সিরাজগঞ্জের মর্যাদা জাতীয় পর্যায়ে অনেক বেশি। সিরাজগঞ্জের ছয়টি আসনের জন্য ইতোমধ্যেই সম্ভাব্য প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। শুভেচ্ছা জানিয়ে ব্যানার, ফেস্টুন, ফেসবুক-টুইটার ও মতবিনিময়ের মাধ্যমে নিজেদের প্রার্থিতার বিষয়ে জানান দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪ দলীয় জোট এবং বিএনপি ও বিএনপি সমর্থিত ২০ দলীয় জোট ছাড়াও ইসলামী দলগুলোর মনোনয়ন প্রত্যাশীরা দলের হাইকমান্ডে লবিং চালিয়ে যাচ্ছেন। বর্তমানে জেলার সবগুলো আসন আওয়ামী লীগের দখলে থাকলেও আগামী নির্বাচনে কমপক্ষে পাঁচটি আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে শক্ত লড়াই হতে পারে বলে সিরাজগঞ্জবাসীর ধারণা। তবে এর মধ্যে যোগ্য প্রার্থী নির্বাচনে যে দল দক্ষতার পরিচয় দেবে, জয়ের পাল্লা তাদের দিকেই যাবে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন। সিরাজগঞ্জ-১ (কাজীপুর) ॥ কাজীপুরের ১৩টি ইউনিয়ন, এক পৌরসভা এবং সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন নিয়ে এ আসনটি গঠিত। স্বাধীনতার পর থেকেই আসনটি আওয়ামী লীগের দুর্গ হিসেবে পরিচিত। প্রতিবারই আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ আসনে জয়লাভ করেছে। আওয়ামী লীগের সভাপতিম-লীর সদস্য ও স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিমের নেতৃত্বে এ আসনে রয়েছে আওয়ামী লীগের শক্ত সাংগঠনিক শক্তি। তিনি প্রতিবারই এই আসন থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। গত সংসদ নির্বাচনে তিনি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় এমপি নির্বাচিত হয়েছেন। এবারও তিনি এ আসনে একক প্রার্থী । তবে কোন কারণে যদি এ আসন ছেড়ে অন্য কোন আসনে তাকে নির্বাচন করতে হয়, সে ক্ষেত্রে তার ছেলে ও এই আসনের সাবেক সংসদ সদস্য প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয় হবেন এই আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে কণ্ঠশিল্পী কনকচাঁপা, সিরাজগঞ্জ শহর বিএনপির সভাপতি টিএম নাজমুল হাসান রানা, উপজেলা বিএনপির সভাপতি সেলিম রেজা তালুকদার ও টিএম তাজিবুল ইসলাম তুষার তালুকদার মনোনয়ন চাইতে পারেন। সিরাজগঞ্জ-২ (সদর ও কামারখন্দ) ॥ এখান থেকেই নিয়ন্ত্রিত হয় সিরাজগঞ্জ জেলার রাজনীতি। সিরাজগঞ্জ পৌরসভা, সদরের ছয়টি ও কামারখন্দ উপজেলার চারটি ইউনিয়ন নিয়ে সিরাজগঞ্জ-২ আসন গঠিত। এ আসনের সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ডাঃ হাবিবে মিল্লাত মুন্না এ আসনে এখনও একক প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন। শোনা যায়, জেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি সিরাজুল ইসলাম খান ও কেন্দ্রীয় মহিলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদিকা ড. জান্নাত আরা হেনরি তালুকদার ভেতরে ভেতরে মনোনয়ন পেতে কেন্দ্রে যোগাযোগ রাখছেন। অন্যদিকে, বিএনপির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক বিদ্যুত প্রতিমন্ত্রী ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু ও জেলা জাতীয় পার্টির সভাপতি আমিনুল ইসলাম ঝন্টু এই আসনে একক প্রার্থী হিসেবে মাঠে রয়েছেন। ১৪ দলীয় জোটের শরিক জাসদ থেকে মনোনয়ন চাইবেন আবু বকর ভুইয়া। তবে এই আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি প্রার্থীর মধ্যেই শক্ত লড়াইয়ের সম্ভাবনা রয়েছে। কোন কারণে ইকবাল হাসান মাহমুদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে না পারলে সেক্ষেত্রে তার সহধর্মিণী ও জেলা বিএনপির সভাপতি সাবেক এমপি রুমানা মাহমুদ মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সিরাজগঞ্জ-৩ (রায়গঞ্জ-তাড়াশ) ॥ রায়গঞ্জ উপজেলার ৯ ইউনিয়ন, এক পৌরসভা ও তাড়াশ উপজেলার ৮ ইউনিয়ন নিয়ে এই আসনটি গঠিত। এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য আওয়ামী লীগ নেতা গাজী ম ম আমজাদ হোসেন মিলন। গত পাঁচ বছরে এলাকার উন্নয়ন করায় একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও তিনি মনোনয়ন পাবেন বলে দৃঢ় আশাবাদী। তবে এ আসনেও আওয়ামী লীগ ও বিএনপিতে রয়েছে প্রার্থীর ছড়াছড়ি। এ নিয়ে কোন্দলেরও কমতি নেই। তবে কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা সাখাওয়াত হোসেন সুইট, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শিল্পপতি লুৎফর রহমান দিলু, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হাদী আলমাজি জিন্না, সাবেক সংসদ সদস্য ইসাহাক তালুকদারের ছেলে ইমন তালুকদারের নাম শোনা যাচ্ছে। অপরদিকে এ আসনে সুখে নেই বিএনপিও। তাদেরও রয়েছে প্রার্থীর ছড়াছড়ি। বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোটের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা হলেন- সাবেক এমপি আব্দুল মান্নান তালুকদার, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা সাইফুল ইসলাম শিশির, তাড়াশ উপজেলা বিএনপি সভাপতি খন্দকার সেলিম জাহাঙ্গীর। এই আসনেও আওয়ামী লীগের সঙ্গে মূলত বিএনপিরই মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা হতে পারে। সিরাজগঞ্জ-৪ (উল্লাপাড়া) ॥ আওয়ামী লীগ ও বিএনপি বড় এই দুই দলেরই এ আসনে রয়েছে শক্তিশালী ভোট ব্যাংক। ১৯৯১ থেকে এ আসনে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত প্রার্থী প্রত্যেকেই তিনবার করে নির্বাচিত হয়েছেন। কিন্তু গত পাঁচ বছরে ব্যাপক উন্নয়ন করায় ভোটের বিচারে কিছুটা হলেও এগিয়ে রয়েছে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ। এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য তানভীর ইমাম একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও মনোনয়ন পেতে দৃঢ় আশাবাদী। তবে তানভীর ইমাম ছাড়াও আসনটিতে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য শফিকুল ইসলাম শফি, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান হাজী জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল লতিফ মির্জার মেয়ে মুক্তি মির্জা মনোনয়ন পেতে নির্বাচনী মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। বিএনপিতেও রয়েছে একাধিক প্রার্থী। মনোনয়ন নিয়ে বিএনপি ও জামায়াতের মধ্যে টানাপোড়েন রয়েছে। বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে সাবেক এমপি এম. আকবর আলী, উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কাজী কামাল ও জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম খান নির্বাচনী মাঠে রয়েছেন। স্থানীয় ভোটারদের মতামত হচ্ছে বড় দুই দলের মনোনয়ন নিয়ে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব-বিবাদ মিটিয়ে ফেলতে যে দলটি ব্যর্থ হবে, সেই দলের প্রার্থীকেই আগামী নির্বাচনে বেশ বেকায়দায় পড়তে হতে পারে। সিরাজগঞ্জ-৫ (বেলকুচি, এনায়েতপুর ও চৌহালী) ॥ তাঁত শিল্প সমৃদ্ধ বেলকুচি, এনায়েতপুর ও যমুনা নদী বেষ্টিত চৌহালী উপজেলা মিলিয়ে সিরাজগঞ্জ-৫ আসন গঠিত। নবম জাতীয় সংসদ থেকেই এ আসনটিতে আওয়ামী লীগ সমর্থিত প্রার্থীরা বিজয়ী হয়ে আসছেন। এর আগে আসনটি বিএনপির দখলে ছিল। এই আসনে আওয়ামী লীগ চায় তাদের আসন ধরে রাখতে, আর বিএনপি চায় আসনটি পুনরুদ্ধার করতে। ২০০৮ সালে এ আসন থেকে নির্বাচিত আবদুল লতিফ বিশ্বাসকে সরকারের মন্ত্রী করা হয়েছিল। কিন্তু ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন দেয়া হয় আবদুল মজিদ ম-লকে। তিনিই বর্তমানে এ আসনের নির্বাচিত সংসদ সদস্য। এবারও তিনি মনোনয়ন প্রত্যাশী। তবে এ আসনটিতেও রয়েছে আওয়ামী লীগের একাধিক প্রার্থী। আবদুল মজিদ ম-ল ছাড়াও এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশায় মাঠে রয়েছেন বর্তমান জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও সাবেক মন্ত্রী আব্দুল লতিফ বিশ্বাস, ঢাকার বনানী থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এলাকার কৃতী সন্তান মীর মোশাররফ হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা এ্যাডভোকেট আবদুর রহমান, বর্তমান এমপি আবদুল মজিদ ম-লের ছেলে আবদুল মোমিন ম-ল ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের ক্রীড়া সম্পাদক মুশফিকুর রহমান মোহন। অন্যদিকে বিএনপিসহ ২০ দলীয় জোটেও রয়েছে একাধিক মনোনয়ন প্রত্যাশী। বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপি নেতা গোলাম মওলা খান বাবলু, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম খান আলীম, জেলা বিএনপির সদস্য রাকিবুল করিম পাপ্পু ও চৌহালী উপজেলা চেয়ারম্যান মেজর (অব) মামুন। নবম ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি ছিল আওয়ামী লীগের দখলে। একাদশ জাতীয় নির্বাচনেও আসনটি ধরে রাখতে চায় ক্ষমতাসীন দলটি। তবে বিএনপি চায় আসনটি পুনরুদ্ধার। সিরাজগঞ্জ-৬ (শাহজাদপুর) ॥ তাঁত শিল্প সমৃদ্ধ শাহজাদপুরের আসনটি নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচন থেকেই রয়েছে আওয়ামী লীগের দখলে। বর্তমান এমপি আওয়ামী লীগ মনোনীত হাসিবুর রহমান স্বপন। তিনি এবারও আসনটিতে মনোনয়ন দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন। তবে আওয়ামী লীগে মনোনয়ন নিয়ে আসনটিতে রয়েছে মতবিরোধ। হাসিবুর রহমান স্বপন ছাড়াও আসনটিতে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান সাবেক সংসদ সদস্য চয়ন ইসলাম ও শেখ আবদুল হামিদ লাভলু। অপরদিকে, বিএনপিতেও রয়েছে একাধিক প্রার্থিতা। বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট থেকে মনোনয়ন পেতে মাঠে রয়েছেন সাবেক এমপি কামরুদ্দিন এহিয়া খান মজলিশ, সাবেক উপ-প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত ডাঃ এম এ মতিনের ছেলে তরুণ চিকিৎসক ডাঃ এম এ মুহিত ও কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ-সভাপতি গোলাম সারোয়ার। ইতোমধ্যেই প্রত্যেক প্রার্থী ভোটারদের নিজেদের পক্ষে আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে নির্বাচনী এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন।
×