ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

আইনমন্ত্রীর বড়বোন সায়মা ইসলামের দাফন সম্পন্ন

প্রকাশিত: ০৪:৫৭, ১৬ জুলাই ২০১৮

 আইনমন্ত্রীর বড়বোন সায়মা ইসলামের দাফন সম্পন্ন

স্টাফ রিপোর্টার ॥ আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হকের বড়বোন সায়মা ইসলামকে রবিবার বিকেলে রাজধানীর বনানী কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। দাফন শেষে মরহুমার রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এর আগে বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ঢাকার গুলশান আজাদ মসজিদে সায়মা ইসলামের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, আইনমন্ত্রী আনিসুল হকসহ মরহুমার আত্মীয় স্বজন, সুপ্রীমকোর্টের আপীল বিভাগের বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলী, হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মোহাম্মদ দস্তগীর হোসেন ও বিচারপতি তারিক উল হাকিমসহ অন্যান্য বিচারপতিবৃন্দ, তথ্য মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি এম রহমতুল্লাহ, জাতীয় সংসদ সদস্য নুরুল ইসলাম সুজন ও সৈয়দ আলী আশরাফ, প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারী খাত উন্নয়ন বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, এ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম, বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান এ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হক, আইন সচিব আবু সালেহ শেখ মোঃ জহিরুল হক সহ আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা ও অধঃস্তন আদালতের বিচারকবৃন্দ, ডাচ-বাংলা ব্যাংক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মোঃ শাহাবুদ্দিন আহমেদ, কসবা ও আখাউড়া পৌরসভার মেয়র, কসবা ও আখাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যানসহ উপজেলা আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতৃবৃন্দ, শিল্পপতি, ব্যবসায়ী, আইনজীবী, শিক্ষকসহ বিভিন্ন পেশার লোকজন উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য শনিবার রাত একটার দিকে রাজধানীর এ্যাপোলো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় সায়মা ইসলাম শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্নালিল্লাহি...রাজিউন)। তিনি দীর্ঘদিন কিডনি রোগে ভুগছিলেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৫ বছর। সায়মা ইসলাম আইনমন্ত্রী আনিসুল হকের একমাত্র বোন ছিলেন। তিনি স্বামী ও একমাত্র ছেলে ব্যারিস্টার শেখ মোঃ ইফতেখারুল ইসলাম সৌরভসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন। আনিসুল হকের বাবা বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার প্রধান আইনজীবী মরহুম এ্যাডভোকেট সিরাজুল হক। মরহুমা সায়মা ইসলাম আইনমন্ত্রীর বড়বোন ছিলেন। তার একমাত্র ছোট ভাই আরিফুল হক ২০১৭ সালের মার্চে যুক্তরাষ্ট্রের ডালাস শহরে মারা যান। মন্ত্রীর মা জীবিত আছেন।
×