ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সিলেট সিটি নির্বাচন

কামরানের প্রচারে গতি, শিরদাঁড়া খাড়া করতে পারছেন না আরিফুল

প্রকাশিত: ০৫:৩৮, ৭ জুলাই ২০১৮

কামরানের প্রচারে গতি, শিরদাঁড়া খাড়া করতে পারছেন না আরিফুল

সালাম মশরুর, সিলেট অফিস ॥ শুক্রবার নগরীর কদমতলীতে জুমার নামাজের পর মুসল্লিদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেছেন আওয়ামী লীগ দলীয় মেয়র প্রার্থী ও সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। এ সময় মুসল্লিদের কাছে তিনি দোয়া ও সার্বিক সহযোগিতা কামরান করেন। এ সময় কামরান বলেন, সিলেটের মানুষের প্রাণের মানুষ হিসেবে আমি সব সময় পাশে আছি। বিগত দিনে নির্বাচিত না হয়েও একদিনের জন্য নগরবাসীর সঙ্গ ছাড়িনি। যখনই নগরবাসী ডেকেছেন তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে ছুটে এসেছি। ভবিষ্যতে নগরবাসীর সুখে, দুঃখে পাশে থাকব। এ সময় সেখানে এলাকার প্রবীণ মুরব্বি, আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও সর্বস্তরের যুব সমাজ উপস্থিত ছিলেন। কদমতলী এলাকার মুসল্লিরাও কামরানকে আগামী দিনে সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রদানের আশ্বাস দিয়েছেন। সিলেট সিটি নির্বাচনে সুসংগঠিত আওয়ামী লীগ প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের নির্বাচনী কর্মকান্ড চলছে প্রাণের স্পন্দন। একদিকে দল, সেই সঙ্গে অঙ্গ সংগঠন ও বিভিন্ন ওয়ার্ড কমিটি পর্যায়ক্রমে প্রতিদিন সভা-বৈঠকের মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান প্রকাশ করে চলেছে। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর গোছানো মাঠ এখন দৃশ্যমান। বিপরীতে বিএনপি প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী এখনো শির-দাড়া খাড়া করতে পারছেন না। ভোটের মাঠে প্রার্থী নিয়ে বিএনপি জামায়াতের বিরোধ এখন প্রকাশ্যে আলোচনার বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দলের বিদ্রোহী প্রার্থী বদরুজ্জামান সেলিম এখনও প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেননি। সে সঙ্গে জোটের শরিক দল জামায়াতের প্রার্থীর অনড় অবস্থান নিয়ে দলের ভেতরে ও বাইরে নানামুখী চাপে রয়েছেন আরিফুল হক চৌধুরী। প্রার্থী প্রত্যাহারের শেষ দিন পর্যন্ত তাকে অপেক্ষা করতে হচ্ছে। যে কারণে মাঠ গোছাতে তার হিমশিম খেতে হচ্ছে। দীর্ঘদিন থেকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলা ২০ দলীয় জোটের প্রভাবশালী অন্যতম শরিক দুই দলের মধ্যে স্বার্থ ও বিশ্বাস নিয়ে টানাটানিতে অন্যদের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। জামায়াতের অনড় অবস্থান শেষ মুহূর্তে বিএনপিকে বেকায়দায় ফেলে দিয়েছে। জামায়াত বিএনপির এই বিরোধ গত বৃহস্পতিবার থেকে ময়দানে অনেকটাই খোলা মেলা। নিজেদের মধ্যে ছিটেফোঁটা ঐক্যও আর নেই, এটা প্রমাণ হতে আর বাকি নেই। বিশেষ করে বুধবার বিকেলে ঢাকার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক কার্যালয়ে ২০ দলীয় জোটের বৈঠক শেষে সিলেটসহ ৩ সিটির মেয়র প্রার্থী প্রশ্নে জামায়াতের ছাড় দেয়ার ঘোষণাটি জোটের সমন্বয়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খানের কাছ থেকে প্রচার মাধ্যমে আসা এবং এনিয়ে জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মাওলানা আবদুল হালিমের গণমাধ্যমে তা অস্বীকার করে পাল্টা বিবৃতি দেয়া দু’দলে ভেতরে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করেছে। মির্জা ফখরুল ও নজরুল ইসলাম খানের এই বক্তব্য বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রচারের পর জামায়াতের কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের সদস্য মাওলানা আবদুল হালিম বিবৃতি বলেন, ‘বিএনপির গুলশান অফিসে ২০ দলীয় জোটের বৈঠকে আমি উপস্থিত ছিলাম। কতিপয় মিডিয়ায় প্রচারিত বিভ্রান্তিকর রিপোর্টে আমি বিস্ময় প্রকাশ করছি। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী হিসেবে জামায়াতের এ্যাডভোকেট এহসানুল মাহবুব জুবায়ের রয়েছেন। এতে বিভ্রান্তির কোন অবকাশ নেই। দীর্ঘদিন ধরে মিত্র এই দুই দলের শত্রু ভাবাপন্ন অবস্থা নিয়ে চলছে নানান আলোচনা। সিলেট সিটিতে মেয়র পদে নির্বাচন করতে জামায়াতের অবস্থান এতোটাই অনড় যে, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান যুক্তরাজ্য থেকে ফোন করেও দলটিকে নিবৃত্ত করতে পারছেন না। গত মঙ্গলবার জামায়াতের এক শীর্ষ নেতাকে যুক্তরাজ্য থেকে ফোন করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপার্সন তারেক রহমান। সিলেট সিটিতে জামায়াত যাতে নিজেদের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেয়, সে বিষয়ে কথা বলেন তারেক। তবে তারেকের ফোনের পরও জামায়াত নিজেদের অবস্থানে অনড়, তারা প্রার্থিতা প্রত্যাহার নয় বরং নির্বাচনে লড়তে চায়। এ বিষয়ে জামায়াতের নায়েবে আমির মিয়া গোলাম পরওয়ার গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এখন আমাদের প্রার্থী প্রত্যাহারের সুযোগ নেই। বাছাইতে আমাদের প্রার্থী বৈধ হয়েছেন। তিনি গণসংযোগ করছেন। সিলেটে জামায়াতের মেয়র প্রার্থী ও মহানগর জামায়াতের আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়েরও বলছেন, তারা নির্বাচনী লড়াইয়ে আছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা নির্বাচনে আছি। জোটগতভাবে আলোচনা চলছে। আমরা বিএনপিকে মনোনয়ন প্রত্যাহারের অনুরোধ জানিয়েছি। দেখা যাক কি হয়। তবে বিএনপি এখনো আশাবাদী, জামায়াত প্রার্থিতা প্রত্যাহার করবে। মীর্জা ফখরুল গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘এখনও প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হয়ে যায়নি। আমরা একজন প্রার্থীর জন্য কাজ করব। সিলেটে জামায়াতের প্রার্থীকে সমর্থন দেব কিনা, সেটা পরে জানতে পারবেন। তবে সিলেটে বিএনপি যে প্রার্থী দিয়েছে, ২০ দলীয় জোট সেটা সমর্থন করেছে। সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইন ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ বলছেন, ‘জামায়াতকে নির্বাচন থেকে সরাতে আলোচনা চলছে।’ এ আলোচনা ফলপ্রসূ হবে বলেই মনে করছেন তারা। তবে বর্তমানে দলের শীর্ষ নেতা তারেক রহমানের ফোনের পরও জামায়াতের অনড় অবস্থানে থাকা নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন সিলেট বিএনপির নেতাকর্মীরা। নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিএনপির নেতা বলেন, ‘তারেক রহমান আমাদের দলের বর্তমান প্রধান। তার ফোনের পরও জামায়াত যে মনোভাব দেখাচ্ছে, তা তাদের আস্ফালন। তাদের এতে পাত্তা দেয়ার কিছু নাই। নির্বাচনে জামায়াতের দ্বারা বিএনপি কতটুকুু লাভবান হবে তার চেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে ঐক্যের ফাটল। এই মুহূর্তে জামায়াতকে ছাড়া যাচ্ছে না আবার রেখেও চলা যাচ্ছে না। বিএনপিকে ২০ দলীয় জোটকে সঙ্গে নিয়েই এগুতে হচ্ছে। বর্তমানে জামায়াত কে বাদ দিয়ে বিএনপি শরিক বাকি দলগুলোকে নিয়ে মাঠে কাজ করছে। জামায়াত ছাড়াই বিএনপি প্রার্থীর নির্বাচন পরিচালনা কমিটি ॥ জামায়াতে ইসলামিকে ছাড়াই সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীর সমর্থনে ২০ দলীয় জোট নেতৃবৃন্দের সমন্বয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির আহ্বায়ক হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এম এ হক। সদস্য সচিব করা হয়েছে বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়ক সহসম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাককে। বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর কাজিটুলার সদর উত্তর বিএনপির কার্যালয়ে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট মহানগর বিএনপির সভাপতি নাসিম হোসাইনের সভাপতিত্বে ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তারা বলেন, ২০ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষের মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীর বিজয় সুনিশ্চিত। বক্তারা বলেন, গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনতে, ভোটের অধিকার ফিরিয়ে আনতে নগরবাসী তাদের ভোট দেয়ার জন্য উদগ্রীব হয়ে আছে। তাদের পছন্দের প্রার্থীকে পছন্দের প্রতীকে তারা ভোট দিতে চায়। এ জন্য কেন্দ্রীয় ২০ দলীয় জোটের নির্দেশনা মেনে সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিতে এক যোগে কাজ করার আহবান জানান তারা। কমিটির আহ্বায়ক হলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা এম এ হক। সদস্য সচিব হলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ক্ষুদ্র ঋণ বিষয়কসহ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রাজ্জাক। সভায় মহানগর বিএনপির সহসভাপতি সালেহ আহমদ খছরু ও কামরুল হাসান শাহীনের বাসায় পুলিশী তল্লাশির নিন্দা জানানো হয়। সিলেট বিভাগীয় পৌর মেয়রদের সঙ্গে কামরানের মতবিনিময় ॥ সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে সিলেট বিভাগীয় পৌর মেয়রদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সমর্থনে তার বাসভবনে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত। এতে সভাপতির বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য, সিলেট মহানগর সভাপতি, আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান। সভায় বক্তারা বলেন, আগামী ৩০ জুলাই সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত বদরউদ্দিন আহমদ কামরান বিজয়ী করতে হবে এবং যার যার অবস্থান থেকে আওয়ামী লীগ প্রার্থী কামরানকে বিজয়ী করতে নগরবাসীর প্রতি আহ্বান জানানো হয়। আগামী নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে হবে ॥ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এ্যাডভোকেট মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ বলেছেন, জাতিকে আরও সামনে নিয়ে যেতে শেখ হাসিনা সরকারের বিকল্প নেই। আগামী নির্বাচনে আবারও আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার সিলেটে যে উন্নয়ন করেছে, তা আগে কখনও হয়নি। এর সম্পূর্ণ অবদান জননেত্রী শেখ হাসিনার। এ উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে হলে আগামীতে নৌকাকে বিজয়ী করতে হবে। উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে সিলেট সিটি মেয়র পদেও আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থীকে বদরউদ্দিন আহমদ কামরানকে নির্বাচিত করতে হবে। পাশাপাশি তিনি সকলকে ঐক্যবদ্ধভাবে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান। তিনি বৃহস্পতিবার রাতে গুলশান সেন্টারে জেলা শ্রমিক লীগ আয়োজিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত আসন্ন সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে নৌকা মার্কার প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সমর্থনে কৌশল নির্ধারণী বিশেষ বর্ধিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন। আসন্ন সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনকে সামনে রেখে আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সমর্থনে ১৩নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের এক জরুরী সভা নগরীর কাজিরবাজারস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে বৃহস্পতিবার রাত ৯টায় অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মো. ফখরুল হাসানের সভাপতিত্বে এবং যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক রকি দেবের যৌথ পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহসভাপতি তুহিন কুমার দাস মিকন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ১৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য শান্তনু দত্ত সন্তু, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক আহ্বায়ক অসিত কুমার শ্যাম সজল, মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা চন্দন রায়। সভায় সম্মতিক্রমে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মোঃ ফখরুল হাসানকে আহ্বায়ক করে ওয়ার্ড নির্বাচন পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়। ইসলামী আন্দোলন ॥ ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কোতোয়ালি থানা শাখার কার্যালয়ে মেয়র প্রার্থী প্রফেসর ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন খানের সঙ্গে কোতোয়ালি থানাধীন মেডিক্যাল জোনের নেতৃবৃন্দের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। শুক্রবার বাদ জুমা ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ কোতোয়ালি থানা সভাপতি আনোয়ার হোসেনের সভাপতিত্বে ও প্রাক্তন সেক্রেটারি আজমল হোসাইনের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মেয়র প্রার্থী প্রফেসর ডা. মোয়াজ্জেম হোসেন খান। এ সময় উপস্থিত ছিলেন- ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ সিলেট মহানগর সভাপতি নজির আহমদ, ইসলামী যুব আন্দোলন কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ডা. রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ, ইসলামী আন্দোলন সিলেট মহানগর সেক্রেটারি হাফিজ মাওলানা মাহমুদুল হাসান, নগর সদস্য মাও. রেদওয়ানুল হক চৌধুরী, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি সিলেট জেলার সদর মুফতি মোঃ ফখর উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক ইসহাক আহমদ, ইসলামী যুব আন্দোলন জেলার সভাপতি নজির আহমদ, ইসলামী শ্রমিক আন্দোলন সিলেট জেলা সেক্রেটারি হেলাল উদ্দিন ভুঁইয়া, আইএবি নগর অর্থ সম্পাদক মাও. আবদুল হাকিম প্রমুখ।
×