ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত: ০৫:৩৮, ৫ জুলাই ২০১৮

  ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ সোমবার লেনদেনে ১২৩ কোম্পানির শেয়ারে অনিষ্পত্তির (সেটেলমেন্ট) কারণে ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজকে ৮ লাখ টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) কর্তৃপক্ষ। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। ওইদিন ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজ থেকে ১২৩ কোম্পানির শেয়ার বিক্রি করলেও তা কারিগরি ত্রুটির কারণে লেনদেন নিষ্পত্তি হয়নি। যা ডিএসই মঙ্গলবার শেয়ারবাজার থেকে ওই ১২৩ কোম্পানির শেয়ার কিনে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে সমন্বয় করে। ডিএসইর এক পরিচালক বলেন, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং সিকিউরিটিজ থেকে সোমবার বিক্রয়কৃত ১২৩ কোম্পানির শেয়ারে সেটেলমেন্ট হয়নি। এটি অনিচ্ছাকৃত এবং কারিগরি ত্রুটির কারণে হয়েছে। এ কারণে সেটেলমেন্ট না হওয়া শেয়ারগুলো ডিএসই কিনে ক্রেতা ও বিক্রেতার মধ্যে সমন্বয় করে। জানা গেছে, মঙ্গলবার ডিএসই আমরা নেটওয়ার্কের ৪ হাজার শেয়ার কিনেছে। এছাড়া আমরা টেকনোলজির ৩৫৪, এবি ব্যাংকের ৭ হাজার, এডভেন্ট ফার্মার ১৩ হাজার ৫২০, অগ্নি সিস্টেমসের ৩ হাজার ৫০০, আলহাজ টেক্সটাইলের ৫ হাজার ৪৫০, আলিফ ইন্ডাস্ট্রিজের ৮ হাজার, আলিফ ম্যানুফ্যাকচারিংয়ের ১ লাখ ১৯ হাজার ৮৮৮, আমান ফিডের ২ হাজার, এমবি ফার্মার ২ হাজার ৭২০টি, প্রাণের ২৭৫, আনোয়ার গ্যালভানাইজিংয়ের ৬৮০, এপেক্স ফুডের ১৫০, এপেক্স ফুটওয়্যারের ৩৯৫টি, এপেক্স স্পিনিংয়ের ২৮৪০, এপেক্স ট্যানারির ২০০, এটলাস বাংলাদেশের ৩ হাজার ৭৯৮, আজিজ পাইপসের ১০০, বিএসসির ৫ হাজার ৩০০, বারাকা পাওয়ারের ৪০ হাজার, বসুন্ধরা পেপারের ৮১ হাজার ৪৭৭, বিবিএস কেবলের ২৪ হাজার ৭০০, বিডি ল্যাম্পসের ৮৩৯,বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলসের ১২ হাজার ৫০০, বাংলাদেশ সাবমেরিন কেবলের ১ হাজারটি, বাংলাদেশ থাই এ্যালুমিনিয়ামের ২১ হাজার ২০০, বেঙ্গল উইন্ডসোরের ৬ হাজার ৭৯৫, বার্জার পেন্টসের ৭০, বেক্সিমকোর ৯১ হাজার ১০০, ব্র্যাক ব্যাংকের ২ হাজার, সিএপিএম আইবিবিএল ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ডের ২ হাজার ৪০, সেন্ট্রাল ফার্মার ৬ হাজার ৯, সিভিও পেট্রোকেমিক্যালের ৩ হাজার ৪৯০, ডেফোডিল কম্পিউটারের ৮ হাজার, দেশ গার্মেন্টের ৪৮৩, ঢাকা ব্যাংকের ৩ হাজারটি, ড্রাগন সোয়েটারের ২১ হাজার ৫০০, ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টের ১টি, ইস্টল্যান্ড ইন্স্যুরেন্সের ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৬৫, এনভয় টেক্সটাইলের ৩০০, এক্সিম ব্যাংকের ২০ হাজার, ফাইন ফুডের ৭ হাজার ৫০০, ফরচুন সুজের ৩৩ হাজার ৬০০, ফু-ওয়াং সিরামিকের ১ লাখ ৩৬ হাজার ৬৮৫, ফু-ওয়াং ফুডের ৪৪ হাজার ৫০০, জেমিনি সী ফুডের ২৩২, জেনারেশন নেক্স ফ্যাশনের ৫ হাজার, গোল্ডেন হার্ভেস্টের ৭ হাজার ৩৫৩, জিকিউ বলপেনের ১ হাজার ৮৫০, এইচ আর টেক্সটাইলের ১ লাখ ৫৬ হাজার ৯৬০, হাক্কানি পাল্পের ৩০০টি, হামিদ ফেব্রিক্সের ১৩ হাজার ৫২০, হাওয়েল টেক্সটাইলের ১০ হাজার, আইডিএলসি ফাইন্যান্সের ৫ হাজার, ইফাদ অটোর ১ হাজার ১০০টি, ইন্টারন্যাশনাল লিজিং এ্যান্ড ফাইন্যান্সিয়ালের ৩০ হাজার, জেএমআই সিরিঞ্জের ২ হাজার ২০০টি, কেঅ্যান্ডকিউয়ের ২ হাজার ৪০৬, কেডিএস এক্সেসরিজের ৫০০, কেয়া কসমেটিকসের ৫ হাজার, খান ব্রাদার্সের ৪ হাজার ৫৮০, খুলনা পাওয়ারের ১৩ হাজার ৩৩০টি, লংকাবাংলা ফাইন্যান্সের ৫ হাজার, লিগ্যাছি ফুটওয়্যারের ৭ হাজার ৫৫০টি, লিবরা ইনফিউশনের ৫৫৪টি, মালেক স্পিনিংয়ের ৫ হাজার ৬৮২, মার্কেন্টাইল ইন্স্যুরেন্সের ১৬ হাজার ২৫০, মেট্রো স্পিনিংয়ের ১৩ হাজার ৭০০টি, মিরাকল ইন্ডাস্ট্রিজের ২২ হাজার ৬৯৫, এমজেএল বাংলাদেশের ১০০, মুন্নু সিরামিকের ৩ হাজার ৮৭, মুন্নু জুট স্টাফলার্সের ১৮৫টি, মোজাফফর হোসাইন স্পিনিং মিলসের ১০০টি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ৪৪ হাজার ৭৯২, ন্যাশনাল পলিমারের ১ হাজার ৪১০, ন্যাশনাল টিউবের ১ হাজার ৫০০টি, নর্দার্ন জুটের ৫৬০, ওয়াইম্যাক্সের ৮৫ হাজার ৪৬২টি, অলিম্পিক এক্সেসরিজের ১০ হাজার, ওয়ান ব্যাংকের ৩ হাজার ৮২৫, ওরিয়ন ইনফিউশনের ১২ হাজার ৮০০টি, প্যাসিফিক ডেনিমসের ২ হাজার ৯৫০টি, পদ্মা ইসলামী লাইফের ৪ হাজার, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইলের ৪ হাজার ৪০টি, পেনিনসুলা চিটাগাংয়ের ১ হাজার, পিপলস লিজিংয়ের ১০ হাজার, ফার্মা এইডসের ১ হাজার ১৩৮টি, প্রাইম টেক্সটাইল স্পিনিংয়ের ১ লাখ ৭৬ হাজার ২২৩টি, পূবালী ব্যাংকের ১৩ হাজার ৪৮২টি, কুইনসাউথ টেক্সটাইলের ৬ হাজার ৫৪০টি, আর এন স্পিনিংয়ের ১১ হাজার, রহিম টেক্সটাইলের ১৫টি, রহিমা ফুডের ৩ হাজার ৬৯৭টি, আরএকে সিরামিকের ১৫ হাজার ৩০০টি, রংপুর ফাউন্ড্রির ২ হাজার ৫০২, রতনপুর স্টিল রি-রোলিংয়ের ৭৪ হাজার ৭৫৮, আরডি ফুডের ৯৫ হাজার ২০০, রিজেন্ট টেক্সটাইলের ৮ হাজার, রেনেটার ২৫টি, রূপালী লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ হাজার ৭৪০, সাফকো স্পিনিংয়ের ১৬ হাজার ৬৬৫, সাইফ পাওয়ারের ৪ হাজার, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংকের ৩ হাজার ১০০, শাহজিবাজার পাওয়ারের ৫০০, শাশা ডেনিমসের ২ হাজার ২৫৫টি, শেফার্ডের ৩১ হাজার ৫০০টি, সিমটেক্সের ১৯ হাজার ২৪৫টি, সিনোবাংলার ১১ হাজার ১০০, সোনালী আঁশের ৯৪৯টি, সাউথইস্ট ব্যাংক ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ডের ৫০০টি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের ৩৯ হাজার ৫৫৯টি, স্ট্যান্ডার্ড ইন্স্যুরেন্সের ২৭০টি, স্টাইল ক্রাফটের ২২০টি, ইউনিক হোটেলের ৯ হাজার ৫৩৫টি, ইউনাইটেড এয়ারের ৭২টি, ইউনাইটেড পাওয়ারের ৫ হাজার ১৮৬টি, উসমানিয়া গ্লাসের ১ হাজার ৭২৫টি, ওয়াটা কেমিক্যালের ৯০টি, ওয়েস্টার্ন মেরিন শিপইয়ার্ডের ১ লাখ ৩৪ হাজার ৪৫০টি এবং জাহিন স্পিনিংয়ের ১ হাজার শেয়ার কিনেছে ডিএসই।
×