ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সরে দাঁড়াব না ॥ বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী সেলিম

নাগরিক সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধান করব ॥ কামরান

প্রকাশিত: ০৫:৩২, ৩ জুলাই ২০১৮

নাগরিক সমস্যা চিহ্নিত করে সমাধান করব ॥ কামরান

সালাম মশরুর, সিলেট অফিস ॥ সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে সোমবার মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের শেষ দিনে ৩ মেয়র প্রার্থী ও ১৫ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছে। মেয়র পদে প্রার্থী ছিলেন ৯জন। সাধারণ ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের মোট ১৫ কাউন্সিলর প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। রবিবার থেকে প্রার্থীদের মনোনয়ন যাচাই-বাছাইকাজ শুরু হয়। সোমবার বাছাই কাজ শেষ হয়। মেয়র প্রার্থীদের মনোনয়ন বাছাইকালে যাদের মনোনয়নপত্র বাতিল হয়েছে তারা হচ্ছেন- এহসানুল হক তাহের, মুক্তাদির আহমদ তাপাদার ও কাজী জসিম। তিনজনই স্বতন্ত্র হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন। মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দেয়া ৩০০ ভোটারের নাম, ঠিকানা এবং ভোটার নম্বর মিল না থাকায় তাদের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। মেয়র পদে যে ৬জনের মনোনয়নপত্র বৈধ বিবেচিত হয়েছে তারা হলেন সিলেট মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদর উদ্দিন আহমদ কামরান, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য ও সদ্য সাবেক সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী, মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম (বিদ্রোহী প্রার্থী), ইসলামী আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ডাঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, মহানগর জামায়াতের আমির এহসানুল মাহবুব জুবায়ের ও সিপিবি-বাসদ মনোনীত প্রার্থী আবু জাফর। নির্বাচন কর্মকর্তার দেয়া তথ্যানুসারে, আয়কর রিটার্নের তথ্যে সমস্যা থাকায় ৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর প্রার্থী রাজিব কুমার দে, ঋণখেলাপী হওয়ায় ৫নং ওয়ার্ডে কাজী নাজমুল আহমদ, আয়কর রিটার্নের তথ্যে সমস্যা থাকায় নিলুফা সুলতানা চৌধুরী, একই সমস্যা থাকায় ৭নং ওয়ার্ডে মুহিবুর রহমান সাবু, তথ্য গোপন করায় ১১নং ওয়ার্ডে আব্দুর রকিব বাবলু, ঋণখেলাপী হওয়ায় ১৫নং ওয়ার্ডে শেখ মফিজুর রহমান এবং আয়কর রির্টানের তথ্যে সমস্যা থাকায় ১৬ নং ওয়ার্ডের রায়হান হোসেন কামালের মনোনয়নপত্র বাতিল ঘোষণা করা হয়। এছাড়া ঋণখেলাপী হওয়া সংরক্ষিত ৩নং ওয়ার্ডের শ্যামলী সরকার, আয়কর রিটার্নের তথ্যে সমস্যা থাকায় আলিমুন এবং একই সমস্যার কারণে ৬নং ওয়ার্ডের রেহানা ইয়াসমিনের মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে। নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ আলীমুজ্জামান জানান, যেসব প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়েছে তারা আপীলের সুযোগ পাবেন। সিলেটে আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত ৯ জন মনোনয়ন বাছাইয়ের দায়িত্ব পালন করছেন। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষদিন আগামী ৯ জুলাই। মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের পর আপীল কর্তৃপক্ষ হিসেবে সহকারী বিভাগীয় কমিশনার দায়িত্ব পালন করবেন। গত ২৮ জুন ছিল সিসিক নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন জমা প্রদানের শেষদিন। এদিনে মেয়র পদে অংশ গ্রহণের লক্ষ্যে ৯, সংরক্ষিত আসনে নারী সদস্য হিসেবে ৬৩ ও সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৩৭ জন মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর আগে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন ৬৬ জন। এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন ১৬৪ প্রার্থী। দোয়া মাহফিলে কামরান ॥ সোমবার ডাকবাংলো রোডে কালীঘাট চাউলবাজার ব্যবসায়ী সমিতির উদ্যোগে দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য, সিলেট মহানগর সভাপতি, আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী বদর উদ্দিন আহমদ কামরান বলেছেন, এ দেশের উন্নয়নে আওয়ামী লীগের কোন বিকল্প নেই। বর্তমান সরকার সিলেটে যে উন্নয়ন করেছে, তা আগে কখনও হয়নি। এর সম্পূর্ণ অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের। তিনি বলেন, নাগরিক সমস্যা চিহ্নিত করে তা সমাধান করব। নির্বাচিত হলে নাগরিকদের উন্নয়নে প্রয়োজনীয় সব কিছুই করা হবে। আমি আপনাদের সহযোগিতা চাই। বিগত দিনেও আপনাদের সহযোগিতা পেয়েছি। আপনাদের সহযোগিতা ও সমর্থন পেলে ইনশাআল্লাহ আমি বিজয়ী হব। কাউন্সিলর প্রার্থীর হার্ট এ্যাটাক ॥ সোমবার সিলেট নগরীর উপশহরস্থ নির্বাচন কমিশন কার্যালয়ে যাচাই-বাছাইয়ে অংশগ্রহণ করে সিটি কর্পোরেশনের ২০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর পদপ্রার্থী হাজী আব্দুল গফফার হার্ট এ্যাটাক করেন। জানা যায়, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই পর আব্দুল গফফারের মনোনয়নকে সঠিক ঘোষণা দেয়ার ঠিক পূর্ব মুহূর্তে ২জন লোক মামলার একটি ফাইল নির্বাচন কমিশনারের কাছে হস্তান্তর করে। কিন্তু নির্বাচন কমিশনারকে মামলার বিষয়টি তারা সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে পারেনি। এই বিষয় আঁচ করে তাৎক্ষণিক আব্দুল গফফার হার্ট এ্যাটাক করেন। সঙ্গে সঙ্গে তাকে সিলেট নগরীর একটি বেসরকারী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তিনি আইসিইউতে চিকিৎসাধীন আছেন বলে জানিয়েছেন তার ছোট ভাই আব্দুল হাফিজ। এদিকে নির্বাচনে মেয়র পদে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বদরুজ্জামান সেলিম নির্বাচনে তার অবস্থানের কথা পুনর্ব্যক্ত করে বলেছেন কোন চাপের কাছেই নতি শিকার করব না। মেয়র প্রার্থীদের হলফনামা ॥ সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে মেয়র পদে মনোনয়নপত্র জমা ৯ প্রার্থীর মধ্যে ৩ জনই হলফনামায় নিজেদের স্বশিক্ষিত বলে দাবি করেছেন। যার মধ্যে সদ্য বিদায়ী মেয়র ও আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরীও রয়েছেন। বাকি ছয় প্রার্থীর মধ্যে দুজন এইচএসসি, একজন দাখিল, একজন স্নাতক, একজন এলএলবি ও একজন ডিএমএফ ডিগ্রীধারী বলে হলফনামাসূত্রে জানা গেছে। মেয়র পদে প্রার্থী হওয়া ৫ জনেরই পেশা ব্যবসা। এছাড়া চিকিৎসক, আইনজীবী থেকে শুরু করে ‘মাইকিং পেশায় নিয়োজিত’ ব্যক্তিও প্রার্থী হয়েছেন। বিএনপির প্রার্থী ও সাবেক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী হলফনামায় নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা ‘স্বশিক্ষিত’ বলে উল্লেখ করেছেন। একইভাবে সিপিবি-বাসদের প্রার্থী আবু জাফর এবং স্বতন্ত্র প্রার্থী কাজী জসিম উদ্দিনও নিজেদের শিক্ষাগত যোগ্যতা ‘স্বশিক্ষিত’ বলে উল্লেখ করেছেন। হলফনামায় পেশা হিসেবে আরিফুল হক নিজেকে ব্যবসায়ী হিসেবে উল্লেখ করেছেন, আবু জাফর লিখেছেন ‘আমি বাসদের সর্বক্ষণিক রাজনৈতিক কর্মী, কোন পেশার সঙ্গে যুক্ত নই’, আর কাজী জসিম উদ্দিন পেশা হিসেবে লিখেছেন- ‘যমুনা মাইক এ্যান্ড সিস্টেমের মাইকিংয়ের কাজে নিয়োজিত’। জসিম উদ্দিন নগরীতে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও পণ্যের প্রচারমূলক মাইকিং করে থাকেন বলে জানা গেছে। হলফনামায় আওয়ামী লীগের প্রার্থী ও আরেক সাবেক মেয়র বদরউদ্দিন আহমদ কামরান নিজের শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি উল্লেখ করেছেন। কামরান পেশা হিসেবে উল্লেখ করেছেন ‘বালু পাথর ব্যবসায়ী ও কমিশন এজেন্ট’। বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী বদরুজ্জামান সেলিমের শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক (পাস), পেশায় ব্যবসায়ী সেলিমের ‘ভূসিমালের দোকান’ রয়েছে বলে উল্লেখ করেছেন হলফনামায়। আইনপেশায় জড়িত জামায়াত নেতা এহসানুল মাহবুব জুবায়েরের শিক্ষাগত যোগ্যতা এলএলবি। চিকিৎসা ও অধ্যাপনা পেশায় জড়িত ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের প্রার্থী ডাঃ মোয়াজ্জেম হোসেন খান ডিএফএম ডিগ্রীধারী, লাইব্রেরি ব্যবসায়ী এহসানুল হক তাহেরের শিক্ষাগত যোগ্যতা দাখিল ও পেশায় ফল আমদানিকারক, মুক্তাদির আহমদ তাপাদারের পড়ালেখা এইচএসসি পর্যন্ত। বিএনপি ইলিয়াস পন্থীদের বিদ্রোহ ॥ মেয়র প্রার্থী নিয়ে দলে ও জোটে বিদ্রোহের আগুনের সঙ্গে নতুন করে কমিটি নিয়ে ইলিয়াস পন্থীদের হুঙ্কার বিদ্রোহের আগুনের মাত্রা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। আর এসবের চাপ এসে পড়ছে দলীয় মনোনীত প্রার্থী আরিফুল হকের ওপর। সিলেট বিএনপি, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, জাসাস, ছাত্রদল, তাঁতী দল ও অঙ্গসংগঠনের যৌথ উদ্যোগ রবিবার রাতে নগরীর মিরাবাজারে এক সভা অনুষ্ঠিত হয়। সিলেট জেলা বিএনপির সহসভাপতি ও ইলিয়াস মুক্তি সংগ্রাম পরিষদের আহ্বায়ক শেখ মখন মিয়ার সভাপতিত্বে জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক আজমল হোসেন রায়হান ও মতিউল বারী চৌধুরী খুর্শেদের যৌথ পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় নেতৃবৃন্দ বলেন, খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনই এই মুহূর্তে তৃণমূল বিএনপির প্রধান দাবি। খালেদা জিয়ার মুক্তি না হলে দেশে গণতন্ত্র উদ্ধার হবে না। গণতন্ত্র উদ্ধার না হলে দেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। নেতৃবৃন্দ কঠোর হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, সিলেটের খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনকে বানচাল করতে সরকারের ছত্রছায়ায় একটি মহল বিএনপি ও এর অঙ্গসংগঠনসমূহকে পরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করতে চায়। এরই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে সিলেট বিএনপির অঙ্গসংগঠনসমূহের কমিটি গঠনের নামে সুযোগসন্ধানীদের নিয়ে কমিটি করা হচ্ছে। অবিলম্বে এসব কমিটি পুনর্গঠন না হলে তৃণমূল বিএনপি সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন বয়কট করতে বাধ্য হবে। আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ ॥ সিলেট সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের অভিযোগ করেছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী। সোমবার নির্বাচন কমিশনের কাছে আরিফের পক্ষে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আলী আহমদ আচরণবিধি লঙ্ঘনের এই অভিযোগ করেন। অভিযোগে বলা হয়েছে, সিটি নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হলেও যেহেতু এখনও প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ হয়নি, তাই নির্বাচনের বিধি অনুযায়ী কেউই প্রচারে অংশগ্রহণ করতে পারেন না। কিন্তু আমরা বিস্ময়ের সঙ্গে লক্ষ্য করছি, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সরকার দলীয় মেয়র পদপ্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরান ও তার পক্ষে তারই স্ত্রী আসমা কামরান এবং যুবলীগ ও ছাত্রলীগ কর্মীদের নিয়ে মেয়র প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের ছেলে আরমান আহমদ শিপলু নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে লিফলেট বিতরণসহ প্রচার চালাচ্ছেন। যা বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশ হয়েছে। যা নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন।’ ‘নির্বাচনের প্রথম ও প্রধান শর্ত যেখানে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করা। কিন্তু নির্বাচন কমিশনের নির্লিপ্ততা নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য হুমকি হয়ে যাচ্ছে। সিলেট সিটি কর্পোরেশনের সরকারদলীয় প্রার্থীর পক্ষে প্রতীক বরাদ্দের আগেই যেভাবে প্রচার চালানো হচ্ছে, তা নির্বাচনের আচরণবিধির সুস্পষ্ট লঙ্ঘন হওয়া সত্ত্বেও নির্বাচন কমিশন এবং স্থানীয় প্রশাসন কোন পদক্ষেপ নিচ্ছে না, যা নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য অন্তরায়।’ সিলেট সিটি নির্বাচন ‘সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ’ করার স্বার্থে নৌকা প্রতীকের পক্ষে যারা ‘নির্বাচনের আচরণবিধি লঙ্ঘন করে করেছেন’, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আরিফের পক্ষে ওই অভিযোগে নির্বাচন কমিশনের প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে। কামরানকে ন্যাপের সমর্থন ॥ বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি ন্যাপ ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সমর্থন জানিয়েছে। সিলেট জেলা ন্যাপের এক জরুরী সভা সোমবার বিকেলে নগরীর তালতলাস্থ একটি আবাসিক হোটেলের কনফারেন্স রুমে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন জেলা ন্যাপের প্রবীণ নেতা এমএ মতিন। সভায় সিটি মেয়র নির্বাচনে ১৪ দলীয় জোটের প্রার্থী বদরউদ্দিন আহমদ কামরানের সমর্থনে দলীয় নেতাকর্মীদের কাজ করার আহ্বান জানানো হয় এবং এখন থেকে ১৪ দলীয় সভা-সমাবেশে ন্যাপ নেতা এমএ মতিন ও খলিলুর রহমান চাষীভাইকে দায়িত্ব প্রদান করা হয়। দলীয় সাংগঠনিক তৎপরতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচীসহ আগামী ২৭ জুলাই দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের বিভিন্ন কর্মসূচী গ্রহণ করা হয়।
×