নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা, ২ জুলাই ॥ দ্রুতগামী এ্যাম্বুলেন্সের চাপায় পিষ্ট হয়ে রীনা খাতুন নামে এক গৃহবধূ নিহত হয়েছেন। সোমবার পাবনা-চাটমোহর সড়কের পূর্ব টিয়ারতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে। নিহত রীনা চাটমোহর উপজেলার মূলগ্রাম ইউনিয়নের পূর্ব টিয়ারতলা গ্রামের কোরবান আলীর স্ত্রী। পুলিশ জানায়, সোমবার ভোর সাড়ে ৫টার দিকে গৃহবধূ রীনাসহ তার পরিবারের সদস্যরা বাড়ির সামনে ওই সড়কের ফুটপাথে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করছিল। এ সময় চাটমোহর থেকে পাবনামুখী একটি এ্যাম্বুলেন্স দ্রুত গতিতে যাবার সময় বিপরীতমুখী অপর একটি গাড়িকে সাইড দিতে ফুটপাথে নেমে পড়লে রীনা খাতুন এ্যাম্বুলেন্সের চাপায় পিষ্ট হলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। ঘটনার পর এ্যাম্বুলেন্সটি দ্রুত পালিয়ে যায়।
ভালুকায় চালক
নিজস্ব সংবাদদাতা ভালুকা, ময়মনসিংহ থেকে জানান, ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের ভালুকা উপজেলার ভরাডোবা সিমা স্পিনিং মিলের সামনে সোমবার সকালে কাভার্ড ভ্যানের চাপায় নাজমুল হক (৩৫) নামে এক মোটরসাইকেল চালকের মৃত্যু হয়েছে । জানা যায়, ঘটনার সময় ওই স্থানে ঢাকাগামী কাভার্ড ভ্যান মোটরসাইকেল চালক উপজেলার দেয়ালিয়া পাড়া গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের পুত্র নাজমুল হককে চাপা দিলে ঘটনাস্থলেই মারা যান।
আশুলিয়ায় পণ্য সরবরাহকারী
নিজস্ব সংবাদদাতা সাভার, থেকে জানান, আশুলিয়ায় যাত্রীবাহী বাস ও ক্যাভার্ড ভ্যানের সংঘর্ষে একজন নিহত ও আহত হয়েছে অন্তত ২০ জন। সোমবার বিকেলে বাইপাইল-আব্দুল্লাহপুর মহাসড়কের আশুলিয়া থানাধীন ‘মরাগাং’ এলাকায় এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। জানা গেছে, এ দিন বিকেলে আশুলিয়ার নরসিংহপুর এলাকার ‘শারমিন’ গ্রুপের একটি মাল বোঝাই ক্যাভার্ড ভ্যান আব্দুল্লাহপুর যাওয়ার সময় ‘মরাগাং’ এলাকায় পৌঁছলে ওভারটেকিং করার সময় আশুলিয়া থেকে ছেড়ে আসা অপর একটি যাত্রীবাহী মিনিবাসের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে ক্যাভার্ড ভ্যানে থাকা চালক জালাল শেখ ও শারমিন গ্রুপের ডেলিভারি ম্যান মিরাজ ইসলামসহ বাসের অন্তত ২০ জন আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের দ্রুত উদ্ধার করে সাভার এনাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে এলে মিরাজকে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা মৃত ঘোষণা করেন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: