ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

মারুফ রায়হান

ঢাকার দিনরাত

প্রকাশিত: ০৩:৪০, ৩ জুলাই ২০১৮

ঢাকার দিনরাত

বছর দ্বিতীয়ার্ধে গড়ালো। তার সরল অর্থ চলতি বছরের অর্ধেকটা শেষ হয়ে গেল। আর অপর অর্থ শুরু হলো নতুন অর্থবছর। গত বছর জুলাইয়ের শুরুটা কেমন ছিল? ঢাকাবাসী তখন আতঙ্কিত ছিল বিশেষ এক ব্যাধির কারণে, এক নতুন অভিশাপ হিসেবেই যেন দেখা দিয়েছিল রোগটি। আশা করি পাঠক বুঝে গেছেন আমি কোন রোগটির কথা বলছি। চিকুনগুনিয়া। সে প্রসঙ্গে যাওয়ার আগে একটি কথা। জাতিসংঘসহ বিশ্বের শীর্ষ চার সংস্থার প্রধান ঢাকায় এসেছেন প্রায় কাছাকাছি সময়ে। রোহিঙ্গাদের সর্বশেষ পরিস্থিতি দেখতে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট জিম ইয়ং কিম, আন্তর্জাতিক রেডক্রসের প্রেসিডেন্ট পিটার মরা ও জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা ইউএনএইচসিআরের হাইকমিশনার ফিলিপ্পো গ্রান্ডিসহ উচ্চপর্যায়ের পাঁচ ব্যক্তিত্ব কক্সবাজার সফর করবেন। গত বছরের আগস্টে মিয়ানমার থেকে প্রাণ বাঁচাতে বাংলাদেশে রোহিঙ্গাদের ঢল শুরুর পর একসঙ্গে এতগুলো সংস্থার প্রধানের এটাই প্রথম ঢাকায় আসা। চিকুনগুনিয়া থেকে বাঁচার জন্যে গত বছর জুলাইয়ে ঢাকার সর্বত্র আলোচনার শীর্ষে ছিল নতুন বিপদ চিকুনগুনিয়া। তখনকার একটি জরিপ জানিয়েছিল, ঢাকায় প্রতি ১১ জনের একজন এই মহাযন্ত্রণাময় রোগের শিকার। তাই এটিকে ‘মহামারীতুল্য’ বলায় অত্যুক্তি ছিল না। সামান্য ক্ষুদ্র এক মশা দশাসই মানুষকে রীতিমতো কাবু করে ফেলছিল। জ্বর না হয় দু-দশ দিনে সেরে যাচ্ছিল কিন্তু সারা শরীরে তীব্র ব্যথা থেকে মুক্তি মিলছিল না এক দেড় মাসেও। ঢাকার বাইরের মানুষ এই রোগের নাম দিয়েছিল হাড়ভাঙ্গা রোগ। এই রোগে হাড় না ভাঙ্গলেও আহত অস্থির মতোই দশা হয় মানুষের, শরীর বেঁকে যায়, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হাঁটতে হয়। ঢাকায় ডেঙ্গু প্রথম প্রথম আতঙ্ক সৃষ্টি করেছিল নগরবাসীর মনে। তবে ঘাতক ওই রোগটি ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েনি চিকুনগুনিয়ার মতো। পরিষ্কার পানিতে বংশ বিস্তারকারী এডিস মশার কামড়েই হয়ে থাকে ডেঙ্গু ও চিকুনগুনিয়া। তাই এই মশাকে ঘায়েল করার জন্যও চাই নতুন ধরনের কৌশল। আমি নিজে চিকুনগুনিয়ার শিকার হয়ে মহাযন্ত্রণাময় সময় কাটিয়েছি। সপ্তাহখানিক গৃহবাসের পর শয্যাত্যাগ করে অফিসে যোগ দিয়ে দেখি কাজে বল পাই না। সে এক দুঃসময় গেছে আমার। বহু মাস ভোগ করেছি হাড়ের যন্ত্রণা। সে সময়েই প্রশ্ন তুলেছিলাম মশা মারার দায়িত্ব আসলে কার? ঢাকার মশা নিধনের দায়িত্ব মশক নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের। কিন্তু এই দফতরের ব্যর্থতার পর ওই কাজ চলেছিল যৌথভাবে, মনে পড়ে। অধিদফতরের মোট জনবলের সঙ্গে সিটি কর্পোরেশনের স্বাস্থ্য বিভাগের কিছু জনবল যুক্ত করে যৌথভাবেই নগরীর মশা নিধনের কর্মসূচী পরিচালিত হয়েছিল। কিন্তু তাতেও বিশেষ কোন লাভ হয় নি। কোনভাবেই মশা নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। বাজেটের দিকে নজর দিলে মনে হবে মশা মারার জন্য কামান দাগার প্রস্তুতি রয়েছে কর্তৃপক্ষের। ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনে মশা নিধন খাতে বরাদ্দ ছিল ১১ কোটি ৯৬ লাখ টাকা। ২০১৬-২০১৭ তা বাড়িয়ে করা হয়েছিল ১২ কোটি ৫০ লাখ টাকা। একই অর্থবছরে উত্তর সিটি কর্পোরেশন ১১ কোটি ৯৫ লাখ টাকা থেকে বরাদ্দ বাড়িয়ে করা হয় ২৩ কোটি ২৫ লাখ টাকা। একদিকে বাজেটে বরাদ্দ বেড়েছিল, অপরদিকে পাল্লা দিয়ে ভয়ঙ্কর মশাও বেড়ে চলেছিল। তাই দুঃখের সঙ্গেই বলেছিলাম, কাজে কোন গাফিলতি কিংবা দুর্নীতি হচ্ছে কিনা সেটি অবশ্যই খতিয়ে দেখা দরকার। প্রায় দুই কোটি মানুষের এই শহরের মশা মারার কাজ শুধু মেয়র কিংবা কোন সংস্থার ওপরে চাপিয়ে দিয়ে নিজে হাতপা গুটিয়ে বসে থাকাও বুদ্ধিমানের কাজ নয়। সচেতন মানুষ তখন নিয়মিতভাবে নিজ ঘরের মশা মেরেছেন, এসি-ফ্রিজের জমে থাকা পরিষ্কার পানি ফেলে দিয়েছেন। দিনের বেলায় যেহেতু এডিস মশা বেশি কামড়ায়, তাই অনেকে সে সময়ে মশাকে দূরে রাখার জন্য বা তার কামড় থেকে বাঁচতে বিশেষ ক্রিমও মেখেছেন। এ জাতীয় ক্রিম প্রতিবেশী দেশ থেকেই এসে থাকে। চিকুনগুনিয়ার মহাপ্রকোপের এক বছর পেরিয়ে গেলেও আমাদের দেশে কেন এই ক্রিম তৈরি হয়নি সেটি অনেকের কাছেই বড় প্রশ্ন হয়ে দেখা দিয়েছে। যাহোক, এ বছর এখনও চিকুনগুনিয়ার দুঃসংবাদ তেমন শুনিনি। বেশ আগে থেকেই পত্রপত্রিকায় এ সংক্রান্ত সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি ছাপা হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে থেকে পক্ষকালব্যাপী বিশেষ অভিযানও শুরু করেছে দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। এডিস মশার প্রজনন ধ্বংসেই এই অভিযান। অভিযান চলাকালীন ১৫ দিন ৫ হাজার ৭শ’ হোল্ডিংয়ে কর্তৃপক্ষ পরিদর্শন করবেন বলে জানিয়েছেন দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র সাঈদ খোকন। ঘোষণা শুনে ভালোই লেগেছে। সত্যি সত্যি হাজার হাজার বাড়িতে সচেতনতা কার্যক্রম চালানো হলে সেটি কাজের কাজই হবে। মেয়র সাহেব প্রথম দিনই গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, ‘আমরা মাত্র ১৮টি বাড়িতে পরিদর্শক পাঠিয়েছিলাম। ১৮টি বাড়ির মধ্যে ১১টি বাড়িতেই এসিড মশার লার্ভার অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছি। এটা অত্যন্ত আতঙ্কিত হওয়ার মতো ঘটনা।’ মেয়র আরও বলেন, ‘প্রতিটি ওয়ার্ডে কমপক্ষে ১০০টি বাসাবাড়িতে আমাদের ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে পরিদর্শন কার্যক্রম পরিচালনা করবে। আমরা যখন দ্বিতীয় পর্যায়ে পরিদর্শন করব, আবার একই বাসায় এডিস মশার লার্ভা পাওয়া যায়, তাহলে আমাদের আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হতে পারে।’ মেয়র সাহেব যথার্থই বলেছেন, ‘মশা যে কোন জায়গায় উড়ে যেতে পারে। জীবাণু যে কোন জায়গায় যেতে পারে। তাই পার্শ্ববর্তী সিটি কর্পোরেশনগুলোকেও এডিস মশা নির্মূলে এগিয়ে আসতে হবে।’ তার এই আহ্বানে উত্তর সিটি করপোরেশন কি সাড়া দিয়েছে? আমি নিজে উত্তর ঢাকার অধিবাসী, আর আগেই বলেছি চিকুনগুনিয়ার ভুক্তভোগী। তাই আমার ভয় বেশি। আমাদের মেয়র আনিসুল হক আকস্মিকভাবে প্রয়াত হওয়ার পর উত্তর সিটি করপোরেশনের ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. ওমসান গনিকে প্যানেলে এক নম্বর সদস্য করে তিন সদস্যের প্যানেল মনোনয়ন দিয়েছে সরকার। প্যানেল মেয়র হিসেবে মনোনীত অন্য দু’জন হলেন- ৪ নম্বর ওয়ার্ডের মো. জামাল মোস্তফা এবং সংরক্ষিত নারী আসনের (৩১, ৩২ ও ৩৪) ওয়ার্ডের বেগম আলেয়া সরোয়ার ডেইজী। সুতরাং এই তিনজনের কাছে আমরা অনুরোধ জানাতেই পারি এডিস মশা নির্মূলে জরুরী ভিত্তিতে কাজ শুরু করুন। আর দক্ষিণের মেয়রকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলব, এডিস মশা নির্মূলের সব দায় নগরবাসীর ওপর চাপিয়ে দেবেন না। মহল্লায় মহল্লায় কর্মী এবং স্বেচ্ছাসেবক পাঠানোর ব্যবস্থা নিন। বাসাবাড়ির লোকজনের সঙ্গে মিলেমিশে তারা এডিস মশা নির্মূলে প্রত্যক্ষ অবদান রাখুক। তাহলেই আমরা সুরক্ষা পাবো। লেখককে কেন্দ্র করে একজন লেখককে কেন্দ্র করে ঘোষণা দিয়ে আনুষ্ঠানিক আড্ডার আয়োজন করা হলে আমাদের এই নিস্তরঙ্গ সাহিত্য মহলেও যে একটু তরঙ্গ সৃষ্টি হয় তার নজির দেখলাম। বিষয়টি কিছুটা অভিনবই বটে। সাধারণত প্রকাশনা উৎসবে লেখকের গুণগান গাওয়ার একটা সুযোগ থাকে। সেখানে লেখক বক্তব্য রাখেন, তবে সেটি অনুভূতি ব্যক্ত করার মতো। এই অনুষ্ঠান তেমন নয়। মঞ্চে একটি চেয়ারে ছিলেন লেখক; অন্য চেয়ারে সঞ্চালক। লেখক অনেকটা সেই কাঠগড়ায় দাঁড়ানো আসামির মতো। তাঁকে জেরা না করলেও প্রশ্নবাণে জর্জরিত করার সুযোগ ছিল। কিন্তু রাইটার্স ক্যাম্প আয়োজিত এই অনুষ্ঠানের মধ্যমণি সুপরিচিত কথাসাহিত্যিক মশিউল আলম বেশ ধৈর্যসহকারেই সুধীজন তথা প্রশ্নকারীদের সব প্রশ্ন আমলে নিয়ে সদুত্তর দেয়ার প্রয়াস পেলেন। কখনও কখনও কোন কোন প্রশ্নকারীর জিজ্ঞাসা ছোটখাটো প্রবন্ধের মতোই গুরুগম্ভীর ও খটমটে হয়ে উঠেছিল বৈকি। কিন্তু লেখক শান্তমুখে শুনলেন সেসব। আশা করি পরবর্তী অনুষ্ঠানটি আরও গোছালো হবে এবং যিনি থাকবেন আড্ডার মধ্যমণি লেখক, তাঁকে সামগ্রিকভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়া হবে নতুন পাঠকদের কাছে। তাঁর প্রধান রচনাগুলো সম্পর্কে ছোট্ট করে হলেও কিছু পরিচয় দেবেন আয়োজকেরা। নির্ধারিত দুয়েকজন প্রশ্নকারী থাকবেন যারা উত্থাপন করবেন সুচিন্তিত দু-চারটি প্রশ্ন। তার উত্তর শুনতে শুনতে পাঠক-দর্শকরা মধ্যমণি লেখককে অনেকটা চিনে উঠতে পারবেন, কৌতূহলী হয়ে উঠবেন, আর লেখকের লেখার সঙ্গে স্বল্প পরিচিত পাঠকরাও প্রশ্ন করতে উদ্বুদ্ধ হবেন। শুক্রবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পঞ্চমতলায় ছিল ওই অনুষ্ঠান। ছোট্ট হলরুমের বাইরে লেখকের বেশ কিছু গল্প-উপন্যাস একটি টেবিলে সাজানো ছিল, পাঠকরা সেসব বই কিনেছেনও আগ্রহভরে। বিশিষ্ট অনুবাদক অধ্যাপক জি এইচ হাবীব এই আয়োজনটি সম্পর্কে তাঁর অভিমত জানিয়েছেন ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে। তিনি লিখেছেন, ‘ছোট্ট পরিসরে যে অনুষ্ঠানটি হলো তার তাৎপর্য অত্যন্ত গভীর। জীবিত কোনো একজন লেখককে নিয়ে তাঁর উপস্থিতিতে কথা বলা, তাঁর কথা শোনা এবং যা বোঝা গেল, এরকম চর্চা অব্যাহত থাকবে তার আভাস পাওয়া, এই পোড়ার দেশে এক বিরল ঘটনা। অনুষ্ঠান কেমন হলো তার চাইতে অনেক অনেক বড় কথা এমন একটা অনুষ্ঠান এক নিভৃতচারী সাহিত্যিককে নিয়ে যে হতে পারল ঢাকা শহরে। আর, তা-ও, সাড়ে চারঘণ্টা ব্যাপী, এবং ছোট্ট হলভর্তি দর্শকের সামনে। এক হিসেবে মশিউল আলম এদেশের ‘তরুণ’ কথাসাহিত্যিকদের মধ্যে একমাত্র রুশ জানা ব্যক্তি। হায়াৎ মামুদ স্যারের রুশজ্ঞান, হায়, আমাদের আর কাজে লাগার সম্ভাবনা নেই। তাই ‘এপার বাংলায়’ অন্তত, মশিউলই ভরসা। তাঁকে বললাম, সনির্বন্ধ অনুরোধ করলাম, যেন তিনি রুশ থেকে আরও কিছূ ভাল কাজ অনুবাদ করেন। কারণ আমাদের আর কেউ নেই যিনি এ-কাজটি করবেন। দুঃখের বিষয়, অনুবাদকে অনেক কঠিন, শ্রমসাধ্য এবং ‘থ্যাংকলেস’ কাজ অভিধা দিয়ে তিনি আর অনুবাদ না করার ব্যাপারে তাঁর অপারগতার কথা বললেন। কষ্ট পেলাম; কিন্তু মানুষ বাঁচে আশায়।’ সংগীত সাধনা এবং আড্ডা এক পরিবারের সবাই সংগীত সাধনা করেন, কারো বা সিডি বেরিয়ে গেছে, কেউ রেডিও-টিভির নিয়মিত শিল্পী- এমন উদাহরণ এখন আর আমাদের সমাজে খুব বেশি নেই। সেদিন উত্তরায় রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মাহবুবা বিনুর আমন্ত্রণে তাঁর বাসভবনে গিয়ে দারুণ এক সংগীতসন্ধ্যার তৃপ্তিকর অভিজ্ঞতা নিয়েই মাঝরাতে ঘরে ফিরেছিলাম। তাঁর দুই সন্তান তাসনুভা তপা ও সাকিব কামাল সংগীত সাধনা করেন। দু’জনারই দারুণ কণ্ঠ ও গায়কী। মা ও দুই সন্তানের গান আমাদের মুগ্ধ করলো। সত্যি বলতে কি পরিবারের সদস্যদের সংগীতপ্রতিভার পরিচয় প্রকাশের জন্য ওই আয়োজন ছিল না। সতীর্থ ক’জন সংগীতশিল্পী, লেখক-গীতিকার বন্ধুর সঙ্গে ঈদ-পরবর্তী আড্ডা দেয়ার জন্যই ছিল ওই আয়োজন। কিন্তু শিল্পীরা একত্রিত হবেন আর সেখানে গান হবে না- এমন কি হতে পারে? তাই গানও হলো। তিনজনের কথা আগেই বলেছি। শোনার সৌভাগ্য হলো দুই গুণী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী অনিরুদ্ধ সেনগুপ্ত ও বনানী দত্তর কণ্ঠে জনপ্রিয় ক’টি গান। তরুণ মুন্সির গানও শোনা হলো। তিনি বহু প্রতিভার অধিকারী। নিজে গান লেখেন, সুর করেন এবং গেয়েও থাকেন। তাঁর সুর ও কথায় গান করেছেন দেশের খ্যাতনামা বহু শিল্পী। সত্যিই উপভোগ্য ছিল সেই সন্ধ্যা। সমমনা শিল্পী ও সৃষ্টিশীল বন্ধুদের একসঙ্গে মাঝেমধ্যে এমন আড্ডা হওয়া তাঁদের সংগীতচর্চা ও সৃজনপ্রেরণার জন্য যে গুরুত্বপূর্ণ, সেকথা বলাই বাহুল্য। ০১ জুলাই ২০১৮ [email protected]
×