ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

বাউফল পৌর এলাকার ৭ সেতু এখন মরণ ফাঁদ..!

প্রকাশিত: ০৫:২৪, ২৯ জুন ২০১৮

বাউফল পৌর এলাকার ৭ সেতু এখন মরণ ফাঁদ..!

নিজস্ব সংবাদদাতা, বাউফল, ২৮ জুন ॥ পৌর শহরের ৭টি সেতু এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। যে কোন সময় সেতুগুলো ভেঙ্গে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর (এলজিইডি) কর্তৃক বিভিন্ন সময় সেতুগুলো নির্মাণ করা হয়। বর্তমানে সেতুগুলো পৌরসভার কাছে হস্তান্তর না করায় সংস্কার কিংবা পুনঃনির্মাণ করা যাচ্ছে না। অপরদিকে এলজিইডিও সেতুগুলো সংস্কার বা পুনঃ নির্মাণ করছেন না। এর ফলে ওইসব ব্রিজের উপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। ব্রিজগুলো হলোÑউপজেলা পরিষদের পেছনে খালের উপর এমপির সেতু, বাংলাবাজার সেতু, মহিলা কলেজ সেতু, সরকারী কলেজের সামনের সেতু। কাগুজীপুল পালপাড়া সেতু, বাজার সেতু ও গার্লস স্কুল সেতু। ১৫-২০ বছর আগে এসব সেতুগুলো নির্মাণ করা হয়। এর মধ্যে এমপির সেতু, বাংলাবাজার সেতু, মহিলা কলেজ সেতু ও বাজার ব্রিজের অবস্থা খুবই নাজুক। ভিম, লোহার এ্যাঙ্গেল ও স্লাব ভেঙ্গে গেছে। লোহার রড বেরিয়ে গেছে। ওই সব সেতু দিয়ে প্রতিদিন বিভিন্ন এলাকার হাজার হাজার মানুষ ও যানবাহন চলাচল করছে। এ ব্যাপারে বাউফল পৌরসভার মেয়র জিয়াউল হক জুয়েল বলেন, বাউফল পৌরসভা স্থাপিত হওয়ার আগেই সেতুগুলো নির্মাণ করা হয়। এগুলো সংস্কার কিংবা পুনঃ নির্মাণের দায়িত্ব হচ্ছে উপজেলা প্রকৌশল অধিদফতরের। সেতুগুলো পৌরসভায় হস্তান্তর করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে একাধিকবার লিখিত আবেদন করা হলেও কোন সাড়া পাওয়া যায়নি। নীলফামারীতে শিশু অপহরণ ॥ মুক্তিপণ দাবি স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ জেলার ডোমার উপজেলার চিলাহাটি হতে ¯িœগ্ধ রায় (৭) নামে এক শিশুকে অপহরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার ভোর ৬টায় এ ঘটনা ঘটে। অপহৃত ¯িœগ্ধ চিলাহাটি বাজার এলাকার পোস্ট অফিস সংলগ্ন শ্রী গণেশ রায় ও শ্রীমতি চম্পা রায়ের শিশুপুত্র। পূর্ব পরিচিত অপহরণকারী মুক্তিপণ হিসেবে টাকা দাবি করেছে। জানা যায়, পূর্ব পরিচিত সবুজ (২০) গণেশের বাড়িতে এসে তাদের শিশুপুত্র ¯িœগ্ধকে নিয়ে বাড়ির বাহিরে চলে যায়। দুই ঘণ্টা পরে উক্ত সবুজ ০১৭৮৬-৯১৬৮৭৭ নম্বর দিয়ে গণেশের বাড়িতে কল করে ওই নম্বরে বিকাশের মাধ্যমে ৫ হাজার টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। টাকা পেলে শিশুকে ফেরত দিবে নতুবা শিশুকে হত্যা করা হবে বলে সবুজ হুমকি দেয়। গণেশ জানায়, অপহরণকারী সবুজের সঙ্গে তার ও তার স্ত্রীর পরিচয় ঘটে চিলাহাটি হতে খুলনা গামী ট্রেনে। সবুজ তাদেরকে বলে সে এই ট্রেনে চাকরি করে। সেই সূত্র ধরে সবুজ ছেলেটি গণেশের বাড়িতে আসা-যাওয়া ছিল।
×