ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৯ মার্চ ২০২৪, ৫ চৈত্র ১৪৩০

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার সন্তানের জননী খুন

প্রকাশিত: ০৬:৪২, ৩০ মে ২০১৮

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চার সন্তানের জননী খুন

স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ॥ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বামীর বিরুদ্ধে ৪ সন্তানের জননীকে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার ভোরে সদর উপজেলার সুহিলপুরে এ ঘটনা ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম জোসনা বেগম (৪২)। তার স্বজনরা জানান, জোসনার স্বামী আব্দুস সাত্তার মাদকসেবী ছিল। মাদকের টাকার জন্য স্ত্রীকে প্রায় নির্যাতন করত। সোমবার দিনের বেলায় টাকা পয়সা নিয়ে কথা কাটাকাটি হয়। রাত ২টায় স্বামী তার কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে জোসনার উপর উপর্যুপরি ছুরিকাঘাত করে। গুরুতর অবস্থায় সদর হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মৃত্যুর পূর্বে জোসনা তার ঘাতকদের নাম পরিচয় উল্লেখ করেছে বলে স্বজনরা জানিয়েছে। বাগেরহাটে কৃষক স্টাফ রিপোর্টার বাগেরহাট থেকে জানান, কচুয়ায় তুচ্ছ ঘটনায় বোনদের লাঠির আঘাতে আব্দুল আজিজ (৫০) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। সোমবার রাতে কচুয়া উপজেলার সদর ইউনিয়নের টেংরাখালী গ্রামের হাজরাপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। মঙ্গলবার দুপুরে নিহতের লাশের ময়নাতদন্ত বাগেরহাট সদর হাসপাতাল মর্গে সম্পন্ন হয়েছে। নিহত কৃষক আব্দুল আজিজ ফকির টেংরাখালী গ্রামের হাজরাপাড়ার আফতার উদ্দিন ফকিরের ছেলে। কচুয়া থানার ওসি রবিউল কবির বলেন, সোমবার নিহতের প্রয়াত বাবা আফতার উদ্দিনের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তিনবোন, ভগ্নিপতি ও ভাগ্নে ভাগ্নিরা তাদের বাড়িতে আসেন। অনুষ্ঠান শেষে নিহতের মেয়েকে তার বড় বোন খুসু বেগম তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে একটি চড় মারে। এরপর তাদের মধ্যে বিবাদ শুরু হয়। এক পর্যায়ে কোন এক বোন লাঠি দিয়ে তার মাথায় আঘাত করলে সে অচেতন হয়ে মাটিতে পড়ে যায়। তাকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। দাউদকান্দিতে বৃদ্ধ নিজস্ব সংবাদদাতা দাউদকান্দি থেকে জানান, সোমবার গভীর রাতে দাউদকান্দি উপজেলার দক্ষিণ পদুয়া গ্রামের বসতঘরের সিঁধ কেটে ঢুকে আশ্রাফ আলী কাড়াল (৮৫) নামে এক বৃদ্ধকে শ্বাসরোধ করে হত্যার অভিযোগ পাওয়া গেছে। দাউদকান্দি মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আলমগীর হোসেন জানান, সোমবার গভীর রাতে উপজেলার পদুয়া গ্রামে তিনজন মুখোশধারী সিঁধ কেটে বসতঘরে ঢুকে আশ্রাফ আলী কাড়ালকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। এ সময় নিহতের স্ত্রী মালেকা বানু বাধা দিলে তাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দিলে মালেকা বানু জ্ঞান হারায়। জ্ঞান ফেরার পর তার স্বামীকে তিনি মৃত অবস্থায় দেখতে পায় এবং তার আলমারী ভেঙ্গে অর্থ, স্বর্ণালঙ্কার ও জমি-জমার দলিল নিয়ে যায়। নিহত ব্যক্তি ওই গ্রামের মৃত মকসুদ আলী কাড়ালের ছেলে।
×