নিজস্ব সংবাদদাতা, লক্ষ্মীপুর, ২৮ মে ॥ গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে রবি শস্যের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সয়াবিন, বাদাম ও মরিচসহ ক্ষতিগ্রস্ত প্রায় সাড়ে সাত কোটি টাকার ফসল। ঘরে তোলার আগেই মাঠের এ সব ফসলের ক্ষতি হওয়ায় বিপাকে পড়েছে কৃষকরা।
সয়াবিনের রাজধানীখ্যাত লক্ষ্মীপুর। গত কয়েক দিনের টানা বর্ষণে পানিতে ডুবে গেছে ৫শ’ ৬০ হেক্টর ক্যাশক্রপ সয়াবিনসহ প্রায় দেড় হাজার হেক্টর জমির ফসল। পচন ধরেছে সয়াবিন, বাদাম, ডাল ও মরিচসহ মাঠের বিভিন্ন ফসল। সবচেয়ে বেশি ফসলের ক্ষতি হয়েছে সদরের শাকচর, চররুহিতা, ভবানীগঞ্জ, তেওয়ারীগঞ্জ, সুতারগুপ্তা, কমলনগরের, তোরাবগঞ্জ, চরকালকিনি, হাজিরহাট, রামগতির বড়খেরি, চরআলগী ও চররমিজসহ বিস্তীর্ণ এলাকা। এ সব এলাকার কৃষকরা কৃষি ঋণ নিয়ে সয়াবিন, বাদাম ও মরিচসহ বিভিন্ন ফসল চাষ করেছে। চোখের সামনেই কষ্টার্জিত ফসল হারিয়ে বিপাকে পড়েছে তারা। এ ছাড়া ঋণের টাকা পরিশোধ নিয়ে চিন্তিত ও দিশেহারা এ সব এলাকার কৃষকরা। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, এ বছর জেলায় ৪৬ হাজার ৭৩০ হেক্টর জমিতে সয়াবিন, বাদাম, মরিচ ও ডালসহ বিভিন্ন ফসলের আবাদ হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ৪২ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে সয়াবিন চাষ করা হয়। এ সব ফসলের তিন ভাগের দু’ভাগই অতি বর্ষণে পানিতে নষ্ট হয়ে যায়।
দ্বৈতভর্তি বাতিলের জরিমানা প্রত্যাহার দাবি
স্টাফ রিপোর্টার সিলেট অফিস ॥ দ্বৈতভর্তি বাতিলের জরিমানা প্রত্যাহারের দাবিতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্যানারে সোমবার বেলা ১১টায় সিলেট কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মানববন্ধন কর্মসূচী পালন করা হয়। সিলেট অঞ্চলের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা মানববন্ধনে অংশ নিয়ে বলেন, জরিমানার টাকা দ্রুত পরিশোধে নির্দিষ্ট তারিখ বেঁধে দিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করতে চাইছে। আমরা বেশিরভাগই মধ্যবিত্ত নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান, হুট করে একসঙ্গে অযৌক্তিক জরিমানার এ টাকা আমাদের পক্ষে পরিশোধ করা সম্ভব নয়। প্রয়োজনে পড়ালেখা ছেড়ে দেয়ার জন্য আমাদের পরিবার থেকে বলা হচ্ছে। আমরা অবিলম্বে অযৌক্তিক এ জরিমানা থেকে মুক্তি চাই।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: