ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ড. মোঃ মাহবুবর রহমান

স্বাধীনতা ও সুশাসনই উন্নয়নের চাবিকাঠি

প্রকাশিত: ০৫:২০, ২৫ এপ্রিল ২০১৮

স্বাধীনতা ও সুশাসনই উন্নয়নের চাবিকাঠি

অত্যন্ত দুঃখ ভারাক্রান্ত হৃদয়ে আরও বেশি করে মনে পড়ছে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যাঁকে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ২৫ মার্চের কালরাত্রে পাকিস্তানের কারাগারে নিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে নির্মমভাবে গ্রেফতার করেছিল। বঙ্গবন্ধু তাঁর বুদ্ধিমত্তা এবং দূরদর্শিতার মাধ্যমে বুঝতে পেরে গ্রেফতারের পূর্বেই স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে টেলিগ্রামের মাধ্যমে চট্টগ্রামের আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল হান্নান সাহেবের নিকট ঘোষণাপাঠ পাঠিয়ে দেন, যা কালুরঘাট বেতারের মাধ্যমে প্রচার করা হয়। অতঃপর বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দীর্ঘ নয় মাসের সশস্ত্র মুক্তি সংগ্রামের মাধ্যমে ৩০ লাখ শহীদ ও দুই লাখ মা-বোনের সম্ভ্রমের বিনিময়ে অর্জিত হয় স্বাধীন সার্বভৌম লাল-সবুজ পতাকার বাংলাদেশ। বঙ্গবন্ধু প্রিয় মাতৃভূমির আকর্ষণে ঘাতকদের সকল ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে ফিরে আসেন তঁাঁর সৃষ্ট বাংলাদেশে। আত্মনিয়োগ করেন তাঁর ঘোষিত শোষণমুক্ত, ধর্মনিরপেক্ষ, সবার সমান অধিকার নিশ্চিত করার সোনার বাংলাদেশ গড়ার কাজে। কিন্তু পরাজিত শত্রুরা এদেশীয় দোসরদের মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু ও দেশে অবস্থানকারী তাঁর পুরো পরিবার এবং আত্মীয়স্বজনকে নৃশংসভাবে হত্যা করে। এভাবেই থেমে যায় দেশ- বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলার অগ্রযাত্রা। বাঙালীর পরম সৌভাগ্য যে, বিদেশে থাকায় বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা দীর্ঘ ৬ বছর পর দেশে ফিরে আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করেন এবং তার ১৫ বছর পর ক্ষমতায় এসে দেশের মানুষকে নতুন করে সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখান। তিনি চব্বিশ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশ এবং ৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন। উন্নত তথ্যপ্রযুক্তি বা ডিজিটাল সিস্টেম প্রবর্তন করছেন দেশের উন্নয়ন কার্যক্রম পরিচালনায়। সেক্ষেত্রে তাঁরই সুযোগ্য পুত্র শিক্ষিত তথ্যপ্রযুক্তিবিদ সজীব ওয়াজেদ জয় তার অবৈতনিক উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করার প্রত্যয়ে আত্মনিয়োগ করেন। প্রধানমন্ত্রী সাধারণ জনগণের প্রিয় জননেত্রী শেখ হাসিনা তাঁর প্রাণনাশের সকল চক্রান্ত নস্যাৎ করে উন্নয়নের অভিযাত্রাকে বেগতরভাবে অব্যাহত রেখেছেন। যার ফলে জাতিসংঘের মাপকাঠিতে এদেশ ইতোমধ্যেই উন্নয়নশীল দেশের সকল সূচকে উত্তীর্ণ হয়েছে। ২০২৪ সালে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে বিশ্বদরবারে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে। গত ২২ মার্চ ২০১৮ সমগ্র দেশ সেই উৎসব পালন করেছে এবং উৎসবের ধারা অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু বড়ই পরিতাপের বিষয় যে, দেশের জনগণ যখন এই আনন্দে উদ্বেলিত সে সময়ে দীর্ঘ ২১ বছরের দল ক্ষমতায় থাকাকালীন অধিকাংশ সময়ে দুর্নীতিবাজ, উপযুক্ত শিক্ষায় শিক্ষিত নন, হঠকারী সন্তান তারেক রহমানসহ রাজাকার, আলবদর, যুদ্ধাপরাধীদের নিয়ে দেশ পরিচালনাকারী বিএনপি নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতির দায়ে আদালতের রায়ে কারাগারে দিন কাটাচ্ছেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের দায়েরকৃত মামলার বিচার প্রক্রিয়ায় খালেদা জিয়ার ৫ বছর কারাদ- হয়েছে অথচ তার সহযোগীদের হয়েছে ১০ বছর, যা সাধারণ জনগণের কাছেও বোধগম্য নয়। আদালতের বিচারিক নিয়ম অনুযায়ী তার জামিন হয়েছে আবার আদালতের বিচারিক প্রক্রিয়ায়ই সে জামিন স্থগিত হয়েছে। এ সকল বিষয় নিয়ে বিএনপি নেতারা যেভাবে সরকারকে দায়ী করছে তা কোনক্রমেই ন্যায়সঙ্গত নয়। তারা আদালতকে দায়ী করতে পারে, যা অবশ্য দেশের প্রচলিত বিধিসম্মত নয়। এ প্রসঙ্গে বিএনপির মহাসচিবসহ নেতারা যা বলেন তা কখনই সাধারণ জনগণের কাছেও গ্রহণযোগ্য নয়। তারা বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই। গণতন্ত্র যদি না থাকবে তাহলে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, উল্টোবাজি খাওয়া দু/একজন ব্যারিস্টার নেতাসহ কিছু সম্মানিত নেতাও তার সঙ্গে সুর মিলিয়ে বেআইনীভাবে অসাংবিধানিক এবং অগণতান্ত্রিক কথা বলেন। পার্শ¦বর্তী পৃথিবীর বৃহত্তম গণতান্ত্রিক দেশসহ কোন গণতান্ত্রিক দেশেই প্রধানমন্ত্রী বা সরকারপ্রধানকে পদত্যাগ করিয়ে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করে নির্বাচন করে না। অথচ এমন ধরনের অগণতান্ত্রিক দাবিসহ অসংলগ্ন বক্তব্য অনবরত তারা দিয়ে যাচ্ছেন। দেশে গণতন্ত্র না থাকলে তারা যে সকল অসত্য কথা বলছেন, সে সকল কথা বলতে পারেন কিভাবে এবং বলে স্বাধীনভাবে বিচরণ করেন কিভাবে? সাধারণ জনগণের বক্তব্য, যা সত্য তা বলুন। তাহলে জনগণের সমর্থন পাবেন। দেশ উন্নত হচ্ছে, মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার সকল সূচক অর্জিত হয়েছে। মাথাপিছু আয় ২০১৬-১৭ অর্থবছরে ১,৬১০ ডলারে উন্নীত হয়েছে, নিজস্ব অর্থায়নে প্রধানমন্ত্রীর দুঃসাহসিক পদক্ষেপের ফলে স্বপ্নের পদ্মা সেতু নির্মিত হচ্ছে, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট, মেট্রো রেল নির্মিত হচ্ছে, বৈচিত্র্যময় পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে উঠছে, নানাবিধ উন্নত অবকাঠামো দ্রুত নির্মিত হচ্ছে এবং অসংখ্য প্রকল্প অনুমোদিত হচ্ছে, দানাদার খাদ্য দেশে উদ্বৃত্ত থাকছে, দেশে উৎপাদিত অনেক পণ্য বিদেশে সুনামের সঙ্গে রফতানি হচ্ছে, তৈরি পোশাক শিল্পে বাংলাদেশ বিশ্বে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছে, সবজি উৎপাদনে বিশ্বে দ্বিতীয় ও মিঠা পানির মাছ উৎপাদনে দেশ বিশ্বে চতুর্থ স্থানে রয়েছে। তিনি মানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করে বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে অদ্বিতীয়ের প্রশংসা অর্জন করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মিয়ানমারের রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে শান্তিতে নোবেল জয়ী আউং সান সূচিকেও মানবতার দিক দিয়ে হার মানিয়েছেন। বিশ্বের সর্বোচ্চ কাতারের কয়েকজন নেতার পর্যায়ে স্থান করে নিয়েছেন তিনি নিজগুণে। আরও অসংখ্য ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব সাফল্য অর্জন করেছেন তিনি। দেশে শিশু ও মাতৃমৃত্যুর হার উল্লেখযোগ্য হারে কমেছে, অসংখ্য নারী কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে, নারী শিক্ষার হার অনেক বেড়েছে, জাতি অভূতপূর্ব আনন্দের সঙ্গে ৪৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে- এ বিষয়গুলো দৃশ্যমান সত্য হলেও বিরোধীপক্ষ কখনও তা বলেন না। অথচ তাদের সঠিক রাজনীতির স্বার্থেই এগুলো বলা উচিত। তার সঙ্গে দেশ যেগুলোতে এখনও সত্যিই পিছিয়ে আছে সেগুলোও সজোড়ে বলতে হবে। যেমন দুর্নীতি এখনও উল্লেখযোগ্যভাবে অসহনীয় পর্যায়ে, উন্নয়নের সুফল এখনও সকলের কাছে যথার্থভাবে পৌঁছেনি, কতিপয় লোক অন্যায়ভাবে বিনা বাধায় অনেক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করছে, কর্মের অনেক সুযোগ সৃষ্টি হলেও বেকারত্ব এখনও একটি বিরাট সমস্যা, দলীয় ছাত্র সংগঠনের অপরাধী অনেকের মৃত্যুদ-, কারাদ- হলেও ছাত্রদের অন্তর্কলহে হত্যা, খুন, মারামারি এখনও একটি নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা, অনুরূপ অবস্থা নিজ দলীয় অসংখ্য সমর্থকদের ক্ষেত্রে বিদ্যমান ইত্যাদি। প্রধানমন্ত্রীর চারপাশে তথাকথিত শুভাকাক্সক্ষীদের ভিড়ে প্রকৃত জ্ঞানী শুভাকাক্সক্ষীরা তার কাছে ভিড়তে পারেন না। সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এখনও সঙ্গতভাবে সকল অপরাধীর ক্ষেত্রে সমভাবে শক্ত পদক্ষেপ নিতে হবে, প্রতিটি অপরাধের যথাযথ বিচার হতে হবে, মানুষের মন থেকে ক্ষেত্র বিশেষে বিচারহীনতার ধারণা সম্পূর্ণরূপে দূর করতে হবে। এ জাতীয় কথা বললে সাধারণ মানুষ বিরোধীপক্ষের কথাও শুনবে, গুরুত্বও দেবে। তা না বলে দেশে গণতন্ত্র নেই, এই সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না, প্রধানমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হবে, শেখ হাসিনাকে বাদ দিয়ে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করতে হবে ইত্যাদি। এ ধরনের অসাংবিধানিক, অগণতান্ত্রিক কথাবার্তা বলে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে সময় ও শক্তি ক্ষয় করার কোনই অর্থ হয় না। মানুষের কাছে, বিশ্বের কাছে যা দৃশ্যমান, মানুষ এবং বিশ্ব তাই অবলোকন করছে এবং মূল্যায়ন করছে। অতএব, এখনও সময় আছে যুক্তিসঙ্গত কথা বলুন, যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ নিন। দেশে সত্যিকারের গঠনমূলক একটি শক্তিশালী বিরোধীদলের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য। তারেক জিয়া দ-প্রাপ্ত, হাওয়া ভবন থেকে বিকল্প সরকার হিসেবে তার কৃতকাজ এবং দুষ্কর্ম মানুষ এখনও ভোলেনি, তাকে বিএনপি দলের চেয়ারম্যান বানিয়েছে। একটা গলদই তো বিএনপির অবস্থানের দ্রুত নি¤œগামীর জন্য যথেষ্ট। গণতন্ত্র দেশে আছে তবে আরও বিশুদ্ধ করার অভিযানের প্রয়োজন রয়েছে। বিএনপির সময়ের গণতন্ত্র, যখন দিনে দুপুরে মানুষকে মারা হয়, মানুষ গুম হয়, দেশের উন্নয়ন সম্পূর্ণ স্থবির থাকে, অস্বীকৃত হাওয়া ভবন থেকে দেশ পরিচালিত হয়, সে গণতন্ত্রের চেয়ে বর্তমান গণতন্ত্র অনেক ভাল। তবে বর্তমান সরকারকে দুর্বল দিকগুলো চিহ্নিত করে দেশের উন্নয়নকে সত্যিকারভাবে অর্থবহ করতে হবে। এখনও তার যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। সে কথাগুলো জোরালোভাবে বলুন। কারণ, বঙ্গবন্ধুকন্যা বর্তমান প্রধানমন্ত্রীই প্রকৃতভাবে সকল মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন করতে পারবেন। অনেকেই বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে বলেন, বঙ্গবন্ধু একাধারে জাতির পিতা অপরদিকে বিশাল হৃদয়ের দয়ালু মানুষ হওয়ায় অন্যায়কারীর প্রতি ততটা শক্ত হতে পারতেন না। তাই অনেকেই চরম অন্যায় করেও ক্ষমা পেতেন। কিন্ত তাঁর কন্যা শেখ হাসিনা ইস্পাত কঠিন শক্ত, দুর্নীতি-অন্যায়ের বিরুদ্ধে যথার্থ পদক্ষেপ নেয়ার দৃঢ়তা তার রয়েছে। তিনি সেগুলোর ব্যাপারে কার্যকর পদক্ষেপও নিচ্ছেন। সত্যিকার অর্থে তাকে আইনের শাসন বা সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এটি জননেত্রী শেখ হাসিনার কাছে সকল সাধারণ মানুষের দাবি। দেশকে মধ্যম আয়ের দেশে অথবা উন্নত দেশে উন্নীতকরণ এবং সত্যিকার অর্থে সাধারণ জনগণের কাছে তার সুফল এবং সুবিধা পৌঁছে দেয়ার জন্য সুশাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে যার কোন বিকল্প নেই। আর সুশাসন বলতে ন্যায়সঙ্গত অনেক কিছুর সম্মিলিত প্রয়োগ বা বাস্তবায়ন বুঝাবে, যা কার্যকর করা কয়েকবার মৃত্যুর থাবা থেকে বেঁচে যাওয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব। অন্যথায় বড় দুর্ভাগ্য হবে এ জাতির। তবে হ্যাঁ, কথাটা বলা যত সহজ বাস্তবে তা কার্যকর করা ততটাই কঠিন। তারপরও এটি করতে হবে। যে সকল জ্ঞানী প্রকৃত দেশপ্রেমিক, নিঃস্বার্থ ব্যক্তি, প্রকৃতপক্ষে তাদের উচিত হবে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একাত্ম হয়ে উন্নয়নশীল এবং উন্নত বাংলাদেশ গড়া। তারাই উল্লিখিত সমস্যাগুলোর সুন্দর সমাধান নিয়ে ভাববেন এবং সেজন্য কাজ করবেন। পাশাপাশি যথাস্থানে যথাসময়ে সে বিষয়গুলো নিয়ে বলবেন। যারা অসাংবিধানিক এবং অগণতান্ত্রিক কথাবার্তা বলছে এবং অরাজকতা করছে তাদের বোঝান এবং নিবৃত করুন। দেশের দৃশ্যমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা এবং অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখায় যথার্থ ভূমিকা রাখুন। চাটুকার, দুর্নীতিবাজ, স্বল্পতম সময়ে বৈধ উৎস ছাড়াই যারা কোটি টাকার মালিক হয়েছে তারা যেই হোক তাদের চিহ্নিত করা এবং বর্জন করার ব্যবস্থা নিন। আইনের আওতায় এনে তাদের যথাযথ শাস্তির ব্যবস্থাও করতে হবে। এতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দলের এবং নিজের বিন্দুমাত্র ক্ষতি হবে না। বরং, সাধারণ মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত সমর্থন এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ আরও অনেক বৃদ্ধি পাবে। সবাই ‘জয় বাংলা’ স্লোগানে আরও বেশি উজ্জীবিত হবে। লেখক : সাবেক উপাচার্য বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
×