ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

পাবিপ্রবির সহকারী প্রক্টরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদ

প্রকাশিত: ০৬:৫৫, ২২ এপ্রিল ২০১৮

পাবিপ্রবির সহকারী প্রক্টরের প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদ

নিজস্ব সংবাদদাতা, পাবনা, ২১ এপ্রিল ॥ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের নবনিযুক্ত সহকারী প্রক্টর উত্তম কুমার চৌধুরীকে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদে শনিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন করেছে। শুক্রবার রাত সাড়ে নয়টার দিকে পাবনা শহরের অনন্ত এলাকায় উত্তম কুমার চৌধুরীর ভাড়া বাসায় ৮/১০টি মোটরসাইকেলে ১৫ থেকে ১৮ জনের একটি দল গিয়ে উত্তম কুমার চৌধুরীর খোঁজ করেন। এ সময় তাকে না পেয়ে তার স্ত্রীকে গালিগালাজ ও শিক্ষক উত্তম চৌধুরীকে অবিলম্বে প্রক্টর থেকে পদত্যাগ না করলে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে চলে যান। রাতেই উত্তম চৌধুরী পাবনা সদর থানায় জিডি করেন। পাবনা সদর থানার জিডি নং-০০৬৭। উত্তম চৌধুরী জানান, তাকে আক্রমণ করার জন্যই দুর্বৃত্তরা তার বাসায় এসেছিল। এদিকে সহকারী প্রক্টর ও পদার্থ বিজ্ঞানের সহকারী অধ্যাপক উত্তম চৌধুরীকে প্রাণনাশের প্রতিবাদে শনিবার বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী,কর্মকর্তা-কর্মচারীরা মানববন্ধন করেন। মানববন্ধনে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত রেজিস্ট্রার বিজন কুমার ব্রহ্ম, সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মোঃ হাবিবুল্লাহ, প্রক্টর ড. প্রীতম কুমার দাস, শিক্ষক সমিতির সভাপতি আওয়াল কবির জয়, সাধারণ সম্পাদক কিসলু নোমান, অফিসার্স এ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ ডন, কর্মচারী সমিতির সভাপতি জামসেদ পলাশ, সেকশন অফিসার জহুরুল ইসলাম প্রিন্স ও ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদ চৌধুরী আসিফ। বক্তারা সহকারী প্রক্টর উত্তম কুমার চৌধুরীকে প্রাণনাশের হুমকির তীব্র নিন্দা, ঘৃণা ও প্রতিবাদ জানান। মানববন্ধন থেকে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে দোষীদের বিচারের দাবি জানানো হয়। প্রসঙ্গত, গেল ১৭ এপ্রিল উত্তম কুমার চৌধুরীকে সহকারী প্রক্টর হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়। পাথরঘাটায় প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি সংবাদদাতা, পাথরঘাটা, বরগুনা, ২১ এপ্রিল ॥ প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। ডাকাতরা অস্ত্রের মুখে ৪ জনের হাত-পা বেঁধে ৩ লাখ টাকার মালামাল লুটে নিয়েছে। শুক্রবার রাত ২টার দিকে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের রুহিতা গ্রামের প্রবাসী আলমগীর হোসেনের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ডাকাতের আঘাতে আহতরা হলেন, গৃহকর্তা আলমগীর হোসেন তার মা হাজেরা বেগম, আলমগীরের স্ত্রী রাহিমা বেগম মেয়ে সুমাইয়া আক্তার। তাদেরকে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
×