ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

খুলনায় আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে মঞ্জু ও খালেক

গাজীপুরে প্রধানমন্ত্রীকে নৌকার বিজয় উপহার দেয়ার শপথ

প্রকাশিত: ০৫:৫৩, ২০ এপ্রিল ২০১৮

গাজীপুরে প্রধানমন্ত্রীকে নৌকার বিজয় উপহার দেয়ার শপথ

জনকণ্ঠ ডেস্ক ॥ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকার বিজয় উপহার দেয়ার শপথ নিয়েছেন যুবলীগের নেতাকর্মীরা। বৃহস্পতিবার মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে বৈঠকে বসেন তারা। বৈঠক থেকে নৌকার পক্ষে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করা হয়। একই সঙ্গে সকল ভেদাভেদ ভুলে ১৫ মে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে নৌকার বিজয় উপহার দেয়ার শপথ নেন যুবলীগ নেতাকর্মীরা। এদিকে খুলনা সিটি নির্বাচনে দুই মেয়র প্রার্থী আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক ও বিএনপির নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে নিয়ে সর্বত্র চলছে আলোচনা। সিনি এলাকার বাইরেও তাদের নিয়ে চলছে আলাপ-আলোচনা। খবর স্টাফ রিপোর্টার ও নিজস্ব সংবাদদাতার। খুলনা সিটি কর্পোরেশন (কেসিসি) নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক প্রচার শুরু হবে ২৪ এপ্রিল প্রতীক বরাদ্দের পর থেকে। ইতোমধ্যে এই নির্বাচন নিয়ে খুলনায় ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রার্থীরা কৌশলে ঘরোয়া সভা ও ব্যক্তিগত যোগাযোগের মাধ্যমে তাদের তৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছেন। শহর ছাপিয়ে জেলার বিভিন্ন উপজেলা ও পার্শ্ববর্তী এলাকাতেও খুলনা সিটির নির্বাচন নিয়ে সরব আলোচনা চলছে। নগরীর রাস্তাঘাট, বাজার, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, বিভিন্ন অফিস, হোটেল রেস্তরাঁ, চায়ের আড্ডা, বাসাবাড়ি সর্বত্রই নির্বাচন নিয়ে আলোচনা। এখন পর্যন্ত অলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন দুই শক্তিশালী মেয়র প্রার্থী। এদের একজন সাবেক সিটি মেয়র, কয়েকবারের সংসদ সদস্য খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক এবং অন্যজন হলেন সাবেক সংসদ সদস্য ও মহানগর বিএনপির সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু। কাউন্সিলরদের নিয়ে এলাকায় এখনও ভাবনাচিন্তা তেমন শুরু হয়নি। ২৩ এপ্রিল মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের পর যারা প্রার্থী থাকবেন তাদের নিয়ে আলেচনা শুরু হবে। আঞ্চলিক নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, আগামী ১৫ মে অনুষ্ঠিতব্য খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য মেয়র পদে পাঁচ, ৩১ সাধারণ ওয়ার্ডে কাউন্সিল পদে ১৮৯ এবং সংরক্ষিত ১০ ওয়ার্ডের নারী কাউন্সিলর পদে ৪৮ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। বাছাই পর্বে মেয়র পদের পাঁচ প্রার্থীকেই বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়। সাধারণ ওয়ার্ড ও সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ২৮ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করে মোট ২০৯ কাউন্সির ও সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থীকে বৈধ ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া প্রার্থীদের অনেকে আপীল করেন। বিভিন্ন পর্যায়ের মানুষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আপাতত তারা মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক ও নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে নিয়ে ভাবছেন। কার কেমন যোগ্যতা, কে নাগরিক সেবার দিকে বেশি নজর দিতে পারেন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে পারস্পরিক আলোচনা করছেন। খুলনা শহরে বাস করেন ভোটার অন্য কোন জেলা বা উপজেলায় তারাও এই আলেচনায় শামিল হচ্ছেন। কাউন্সিলর পদের প্রার্থীরা প্রতীক পাওয়ার পর এলাকাভিত্তিক আলোচনা আরও জোরদার হবে। এদিকে কাউন্সিলর পদে আওয়ামী লীগ, বিএনপির মনোনয়নের বাইরেও প্রার্থী রয়েছেন। দলের নেতারা বলছেন, আগামীর জন্য তারা ‘ওয়ার্ম আপ’ করে নিচ্ছেন। সময়মতো প্রত্যাহার করে নেবেন। খুলনা সিটি কর্পেরেশনের ওয়ার্ড সংখ্যা ৩১টি। মোট ভোটার ৪ লাখ ৯৩ হাজার ৯৩। এর মধ্যে নারী ভোটার ২ লাখ ৪৪ হাজার ১০৭। এদের মধ্যে নারী ও পুরুষ ভোটার মিলে এবার নতুন যুক্ত হয়েছেন ৫২ হাজারের কিছু বেশি ভোটার। পর্যবেক্ষক মহলের মতে, এই নির্বাচনে দলীয় ও জোটগত ভোটের বাইরে নতুন ভোটাররা ফ্যাক্টর হয়ে উঠতে পারে। খালেকের তথ্য গোপনের অভিযোগের শুনানি ॥ মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেকের বিরুদ্ধে হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেলে খুলনা বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে এ শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানির সময় আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক তার আইনজীবীসহ তথ্য-উপাত্ত নিয়ে উপস্থিত ছিলেন। অপরদিকে হলফনামায় তথ্য গোপনের অভিযোগকারী বিএনপির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুও তার আইনজীবীসহ উপস্থিত ছিলেন। ঘণ্টাব্যাপী শুনানির সময় উভয় প্রার্থী তাদের স্বপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন। তবে আপীল বোর্ডের প্র্রধান খুলনা বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া অভিযোগের বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত দেননি। এদিকে মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি এদিন ২৫ কাউন্সিলর প্রার্থীর আপীল আবেদনের শুনানিও অনুষ্ঠিত হয়েছে। তবে কোন বিষয়ে সিদ্ধান্ত দেয়া হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী ২১ এপ্রিলের মধ্যে আপীলের সববিষয়ে সিদ্ধান্ত জানানো হবে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়। গাজীপুর ॥ গাজীপুর সিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা মার্কার মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম বৃহস্পতিবার সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ছয়দানার নিজ বাসভবনে দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে দিকনির্দেশনামূলক কর্মকা- নিয়ে কর্মব্যস্ত দিন কাটান। এছাড়া তিনি বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে আসা নেতৃবৃন্দের সঙ্গে নির্বাচনী কৌশল নির্ধারণ ও কমিটি গঠন নিয়ে আলোচনা করেন। গাজীপুর নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ হাছেন আলী ও সাধারণ সম্পাদক আব্দুল সেলিম এবং আন্তঃজেলা বাস মালিক সমিতির সভাপতি হাজী আলকাছ মিয়া, প্রশিকা গাজীপুর জেলা শাখার জোনাল ব্যবস্থাপক মোঃ আফজাল হোসেন, এরিয়া ব্যবস্থাপক মোঃ হাবিবুর রহমান ও শাখা ব্যবস্থাপক জাহাঙ্গীর আলম ও মুক্তিযোদ্ধা সস্তান কমান্ড গাজীপুর মহানগরের আহ্বায়ক মোঃ আলমগীর কবিরের নেতৃত্বে আসা সকল নেতাকর্মীর সঙ্গে মেয়র প্রার্থীর কয়েকটি বৈঠক হয়। বিকেলে গাজীপুর মহানগর আওয়ামী যুবলীগের আহ্বায়ক মোঃ কামরুল আহসান সরকার রাসেল এবং যুগ্ম আহ্বায়ক মোঃ সাইফুল ইসলামের নেতৃত্বে মহানগর যুবলীগ আহ্বায়ক কমিটির সকল সদস্য নৌকার মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে সকলেই নৌকার পক্ষে কাজ করার দৃঢ় অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন এবং সকল ভেদাভেদ ভুলে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে ১৫মে নৌকার বিজয় উপহার দেয়ার শপথ নেন। এদিকে ধানের শীষের বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মুক্তিযোদ্ধা হাসান উদ্দিন সরকারের টঙ্গীর আউচপাড়ার বাসভবনে দিনব্যাপী বিএনপি ও সর্বস্তরের মানুষের সঙ্গে মতবিনিময়ে সময় কাটান। বৃহস্পতিবার সকালে গাছা সাংগঠনিক থানা বিএনপি নেতাদের নির্বাচনী প্রস্তুতিমূলক সভা করেন। দুপুরে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাক্ষাতকার দেন হাসান উদ্দিন সরকার। বৃহস্পতিবার বিকেলে গাজীপুর জেলা বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি সালাহ উদ্দিন সরকারের টঙ্গীর দত্তপাড়ার বাসভবনে জেলা ছাত্রদলের এক নির্বাচনী প্রস্তুতি সভা হয়। সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও গাজীপুর জেলা সভাপতি সাবেক এমপি ফজলুল হক মিলন। জেলা ছাত্রদলের সভাপতি সরাফত হোসেনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন, জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী সাইয়েদুল আলম বাবুল, কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহসভাপতি আহমেদ সাঈমুম, আহসান হাবীব লিংকন, ক্রীড়া সম্পাদক গোলাম ফারুক, জেলা ছাত্রদলের সহসভাপতি মনির হোসেন প্রমুখ।আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থীকে সতর্ক ॥ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের আগেই নির্বাচন জমে উঠতে শুরু করেছে। প্রার্থীরা প্রতিদিনই ভোটারদের সমর্থন আদায় করতে ছুটে বেড়াচ্ছেন। নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন করে বেশ কয়েক প্রার্থী গণসংযোগ করছেন। অঘোষিত বিভিন্ন সভা-সমাবেশে অংশ নিচ্ছেন। ইতোমধ্যে নির্বাচন আচরণবিধি মেনে চলার জন্য নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সবার উদ্দেশ্যে বিজ্ঞপ্তি ও মাইকিংয়ের মাধ্যমে প্রচার চালালেও একাধিক প্রার্থী ও তাদের কর্মী-সমর্থকরা তা মানছেন না। প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দের আগেই কয়েক প্রার্থী ইতোমধ্যে প্রতীকসহ নিজেদের নির্বাচনী ইশতেহার নির্বাচনী এলাকায় ও ভোটারদের মাঝে বিতরণ করেছেন। বিশেষ করে মেয়র পদে বড় দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি মনোনীত দুই প্রার্থীর বিরুদ্ধে আচরণ বিধি ভঙ্গের অভিযোগ তুলছেন অন্যরা। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের কানাইয়া এলাকায় স্থানীয় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে এক মেয়র প্রার্থীর সমর্থনে বুধবার মিলাদ ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। লোক সমাবেশের বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নজরে এলে বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলমকে মৌখিকভাবে সতর্ক করা হয়েছে। এ ঘটনার সত্যতা যাচাইয়ের জন্য গাজীপুরের জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপারকে পত্র দেয়া হবে বলে সন্ধ্যায় নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার রকিব উদ্দিন ম-ল জানিয়েছেন। এদিকে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র যাচাইবাছাইকালে বাতিল হওয়া ২৩ প্রার্থীর মধ্যে আপীলের মাধ্যমে সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর প্রার্থী ৩ জনসহ মোট ১৫ কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। নির্বাচনে নারী কাউন্সিলর প্রার্থীদের হলফনামা থেকে জানা গেছে, সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর পদের ৮৪ প্রার্থীর মধ্যে ৬ জন হলেন ¯œাতকোত্তর, ৬ জন এলএলবি ও ৫ জন ¯œাতক পাস করেছেন। এছাড়াও অপর ৭ জন এইচএসসি, ১০ জন এসএসসি, ২ জন ১০ম শ্রেণী ও ২৪ জন ৮ম শ্রেণী পাস করেছেন। অন্যরা দিক্ষায় দিক্ষিত। কাউন্সিলর পদের ১৫ প্রার্থিতা ফিরে পেলেন ॥ গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বাছাইকালে বিভিন্ন কারণে বাতিল হওয়া ২৩ প্রার্থীর মধ্যে বৃহস্পতিবার সংরক্ষিত আসনের ৩ প্রার্থীসহ মোট ১৫ কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেয়েছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তা মোঃ রকিব উদ্দিন বলেন, গাজীপুর সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে ১০ জনসহ সংরক্ষিত কাউন্সিলর আসনে ৮৭ জন এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর আসনে ২৯৪ জনসহ মোট ৩৯১ প্রার্থী তাদের মনোনয়নপত্র জমা দেন। যাচাই বাছাইকালে এদের মধ্যে মেয়র পদে একজন, সংরক্ষিত নারী ওয়ার্ডে ৩ জন ও সাধারণ ওয়ার্ডে ১৯ জনসহ মোট ২৩ প্রার্থীর মনোনয়নপত্র বাতিল করা হয়। মনোনয়নপত্র বাতিল হওয়া এসব প্রার্থীদের মধ্যে মেয়র প্রার্থী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আফসার উদ্দিন বাদে অন্য ২২ প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনের কাছে আপীল করেন। শুনানি শেষে এদের মধ্যে সংরক্ষিত আসনের ৩ প্রার্থীসহ মোট ১৫ কাউন্সিলর প্রার্থী তাদের প্রার্থিতা ফিরে পান। ফিরে পাওয়া প্রার্থীরা হলেনÑ সংরক্ষিত আসন ১নং ওয়ার্ডের (নারী কাউন্সিলর) কুলসুম, ৯নং ওয়ার্ডের রওশন আরা ও সুফিয়া আক্তার। এছাড়া সাধারণ কাউন্সিলর পদের ৭নং ওয়ার্ডের মোঃ জহিরুল ইসলাম ও আক্তার হোসেন, ৯নং ওয়ার্ডের মোঃ কবির হোসেন, ২২নং ওয়ার্ডের মোঃ শাহজাহান সিরাজ, ২৭নং ওয়ার্ডের মোঃ রফিকুল ইসলাম, ৩১নং ওয়ার্ডের মোঃ রফিকুজ্জামান, ৪৬নং ওয়ার্ডের মোঃ রঞ্জুল ইসলাম রঞ্জু, ৪৭নং ওয়ার্ডের মোঃ সাদেক আলী, ৫১নং ওয়ার্ডের মোঃ মাসুম বিল্লাহ ও মোঃ আমজাদ হোসেন, ৫২নং ওয়ার্ডের মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন এবং ৫৩নং ওয়ার্ডের সৈয়দা রিফাত সুলতানা। এনিয়ে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মেয়র পদে ৯, সংরক্ষিত আসনে কাউন্সিলর পদে ৮৭ এবং সাধারণ কাউন্সিলর পদে ২৮৭ জন নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় রয়েছেন। জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা মোঃ তারিফুজ্জামান জানান, গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী সোমবার (২৩ এপ্রিল) প্রার্থিতা (মনোনয়নপত্র) প্রত্যাহারের শেষ দিন। প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ দেয়া হবে ২৪ এপ্রিল এবং ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১৫ মে।
×