ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৫ চৈত্র ১৪৩০

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৫০, ২৩ মার্চ ২০১৮

ঝলক

২০ লাখ রুপীর ষাঁড় একটি ষাঁড়ের দাম কতই বা হতে পারে। এক লাখ, দুই লাখ বড়জোর ৪ লাখ। কিন্তু ষাঁড়ের দাম ২০ লাখ রুপী শুনলে অবাক হবেন না? ঘটনা কিন্তু সত্যি। ভারতের তামিলনাড়ুর এক রাজনৈতিক নেতা সম্প্রতি ষাঁড়টি কিনেছেন। এটির নামও অভিনব-বাল্মীকি টাইগার! সম্প্রতি জাল্লিকাট্টুর একটি প্রতিযোগিতায় ষাঁড়টিকে দেখে পছন্দ হয় তামিলনাড়ুর প্রাক্তন বিধায়ক সম্পৎ কুমারের। তার পরেই তিনি সিদ্ধান্ত নেন ষাঁড়টি কেনার। এটির মালিক প্রিয়া কুমারী নামে এক নারী প্রায় ৭ লাখ রুপি দিয়ে এক কৃষকের কাছ থেকে ষাঁড়টি কিনেছিলেন। প্রিয়া জানান, প্রথমে ষাঁড়টিকে দেখেই তার মনে হয়েছিল বলিষ্ঠ এই ষাঁড় প্রতিযোগিতায় ভাল করবে। সে মোতাবেক কয়েকবার ট্র্রেনিং দিয়ে এটিকে জাল্লিকাট্টুর মতো প্রতিযোগিতায় নামানোর ব্যবস্থা করেন তিনি। প্রিয়ার ভাষ্য ইতোমধ্যে বাল্মীকি বেশ কয়েকটি পদকও জিতেছে। প্রসঙ্গত, দক্ষিণ ভারতে জাল্লিকাট্টুর জন্য ষাঁড়ের প্রবল চাহিদা থাকে। কিন্তু তাই বলে কোন ষাঁড়ের দর ২০ লাখ রুপি উঠতে পারে ভেবেই অবাক হয়ে যাচ্ছেন অনেকে। -ওয়েবসাইট অবলম্বনে। ৮ টাকায় তৈরি হবে কম্পিউটার! বিশ্বের সবচেয়ে ছোট কম্পিউটার তৈরি করার দাবি করল ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস মেশিনস (আইবিএম)। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, বিশ্বের সবচেয়ে ছোট কিন্তু শক্তিশালী কম্পিউটার বানিয়েছে তারা। কম্পিউটারটি উৎপাদনে ০.১০ ডলারেরও কম খরচ হবে, যা টাকার হিসাবে ৮ টাকার কাছাকাছি। দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রে এগুলো যুক্ত করা হবে। এতে কয়েক লাখ ট্রানজিস্টর যুক্ত থাকবে। আর করা যাবে পর্যবেক্ষণ, বিশ্লেষণ ও যোগাযোগের মতো কাজ। সম্প্রতি চার দিনের আইবিএম থিঙ্ক ২০১৮ সম্মেলন শুরু হয়েছে। সেখানে নতুন কম্পিউটারটি দেখানো হচ্ছে। আকারের তুলনায় এর কর্মক্ষমতা অনেক বেশি। ১৯৯০ সালের এক্স-৮৬ চিপের সমান কাজ করতে পারে আইবিএমের নতুন ক্ষুদে কম্পিউটারটি। ব্ল্যাক চেইন পদ্ধতিতে তথ্য সংরক্ষণ ও সেটি নিয়ে কাজ করতে গেলে যে পরিমাণ তথ্য আদান-প্রদান করতে হয় তার জন্য শক্তিশালী কম্পিউটার প্রয়োজন। এগুলো চালাতেও প্রচুর বিদ্যুত খরচ হয়। কিন্তু নতুন ক্ষুদে কম্পিউটারগুলো দিয়ে প্রচুর পরিমাণ তথ্য দ্রুত প্রক্রিয়াজাত করা যাবে। রোবট বা কৃত্রিম বুদ্ধিমান প্রোগ্রামে তথ্য বাছাই করার কাজও করা যাবে এই কম্পিউটার দিয়ে। আইবিএমের গবেষণা প্রধান অরবিন্দ কৃষ্ণ জানিয়েছেন, এটা সবে শুরু। আগামী ৫ বছরে যেকোন বস্তুতে এমন খুদে কম্পিউটার লাগানো থাকবে। তবে নতুন ধরনের কম্পিউটারগুলো কখন বাজারে ছাড়া হবে তা নিশ্চিত করেনি আইবিএম। প্রতিষ্ঠানটির গবেষকেরা বর্তমানে এর প্রোটোটাইপ বা প্রথম নমুনাগুলো নিয়ে গবেষণা করছেন। -টেকক্রাঞ্চ অবলম্বনে।
×