ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

ঝলক

প্রকাশিত: ০৫:৪৯, ২ মার্চ ২০১৮

ঝলক

ঘণ্টায় ৪শ’ কিমি.. চীন ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৪শ’ কিলোমিটার গতির নতুন বুলেট ট্রেন তৈরি করছে। দেশটিতে দ্রুত গতির রেলওয়ে প্রযুক্তির উন্নয়ন নিয়ে কাজ করা এক শীর্ষ কর্মকর্তা একথা জানান। সম্প্রতি এক সংবাদ সম্মেলনে চায়নিজ একাডেমি অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের গবেষক দিং রংজুন জানান, চীন পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সর্বোচ্চ ৬শ’ কিলোমিটার গতির চুম্বক গতির ট্রেন বানাতে গবেষণা করছে। দিং বলেন, ট্রেনের সঙ্গে টিভি সিগনালকে কিভাবে সংযুক্ত করা যায় বর্তমানে আমরা সেটার ওপরও বেশি গুরুত্ব দিচ্ছি। তিনি আরও জানান, ভবিষ্যতে এ ধরনের ট্রেনে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতি এবং চালকবিহীন প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। চীনে বর্তমানে সর্বোচ্চ ৩৫০ কিলোমিটার গতির বুলেট ট্রেন চালু রয়েছে। ২০১৭ সালের ২১ সেপ্টেম্বর বেজিং ও সাংহাইয়ের মধ্যে ফুজিং বুলেট ট্রেন চালুর পর চীনে এ গতি যুক্ত হয়েছে। তবে নতুন ৪শ’ কিলোমিটার গতির এ ট্রেন সেবা কবে নাগাদ শুরু হবে এ বিষয়ে কোনও ইঙ্গিত পাওয়া যায়নি। -সিনহুয়া অবলম্বনে। শব্দের প্রতিধ্বনিতে চলাফেরা ড্যানিয়েল কিশ একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। কিন্তু তার রয়েছে অদ্ভূত এক শক্তি। তিনি মুখে ক্লিক ক্লিক শব্দ করে তার প্রতিধ্বনি থেকে বস্তুর অবস্থান শনাক্ত করতে পারেন। বাদুড়ও রাতের বেলা ওড়ার সময় এ পদ্ধতি ব্যবহার করে এবং শব্দের প্রতিধ্বনি ব্যবহার করে অন্ধকারে সহজে ওড়াউড়ি করতে পারে। বিজ্ঞানের ভাষায় এ পদ্ধতিকে একোলোকেশন বলা হয়। এখন নয়া এক গবেষণায় জানা যাচ্ছে যে, কিছু কিছু মানুষ, যারা চোখে দেখতে পান না, তারাও এ রকম পদ্ধতির ব্যবহার জানেন। এই গবেষণার ফলাফল সম্প্রতি ব্রিটেনের রয়্যাল সোসাইটির এক জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। ফলাফলে বলা হচ্ছে, বাদুড়ের মতোই দক্ষ একোলোকেটাররা তাদের শব্দের তীব্রতা বাড়িয়ে দেন। কোন বস্তু দৃষ্টিহীন মানুষের পাশে চলে গেলে বা পেছনে চলে গেলে তারা আরও ঘন ঘন ক্লিক ক্লিক করে শব্দ করতে থাকেন। এ গবেষণার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ড্যানিয়েল কিশও একজন দৃষ্টি প্রতিবন্ধী। তিনি বলেন, ভিন্ন ভিন্ন মানুষ ভিন্নভাবে এই আওয়াজ করে থাকেন। -সায়েন্স জার্নাল ও বিবিসি অবলম্বনে।
×