ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংস্কৃতি সংবাদ

নাসিম সম্পাদিত ‘সংসদে তিন প্রজন্ম’ গ্রন্থের প্রকাশনা

প্রকাশিত: ০৫:৫৭, ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮

নাসিম সম্পাদিত ‘সংসদে তিন প্রজন্ম’ গ্রন্থের প্রকাশনা

স্টাফ রিপোর্টার ॥ পারিবারিক পরম্পরায় তারা প্রতিনিধিত্ব করছেন জাতীয় সংসদে। দেশের স্বাধীনতা থেকে গণতান্ত্রিক ধারায় উত্তরণে রয়েছে পরিবারটির অনন্য ভূমিকা। তিন প্রজন্ম ধরে সংসদীয় গণতন্ত্রের উন্নয়নে রেখে চলেছেন অবদান। সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী একই পরিবারের এই তিন প্রজন্মের সদস্যরা হলেন জাতীয় চার নেতার অন্যতম শহীদ ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী, তাঁর ছেলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম এবং নাসিমের সন্তান সাবেক সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়। প্রকাশিত হলো এই তিন প্রজন্মের সংসদে দেয়া বক্তৃতার সংকলন। মোহাম্মদ নাসিম সম্পাদিত গ্রন্থটির শিরোনাম ‘সংসদে তিন প্রজন্ম’। আগামী প্রকাশনী থেকে আসা বইটির মোড়ক উন্মোচন হলো মঙ্গলবার। এদিন সকালে বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্য বিশারদ মিলনায়তনে গ্রন্থটির প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে শহীদ এম মনসুর আলী স্মৃতি সংসদ। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন স্পীকার ড. শিরিন শারমিন চৌধুরী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, পানিসম্পদমন্ত্রী আনোয়ার হোসেন মঞ্জু, ডেপুটি স্পীকার এ্যাডভোকেট মোহাম্মদ ফজলে রাব্বী মিয়া, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক শামসুজ্জামান খান, সমকাল সম্পাদক গোলাম সারওয়ার, সাংবাদিক ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ আবুল মকসুদ এবং প্রকৌশলী তানভীর শাকিল জয়। সভাপতিত্ব করেন মোহাম্মদ নাসিম। স্বাগত বক্তব্য দেন শহীদ এম মনসুর আলী স্মৃতি সংসদের সভাপতি এ্যাডভোকেট মোঃ নুরুল ইসলাম ঠান্ডু। প্রধান অতিথি শিরিন শারমিন চৌধুরী বলেন, ভিন্নধর্মী এই বইয়ের সঙ্গে জড়িয়ে আছে অনেক ইতিহাস। আছে তিন প্রজন্মের সঞ্চিত সংসদীয় অভিজ্ঞতার বয়ান। বইটি সংসদীয় গণতন্ত্রের ইতিহাসকে সমৃদ্ধ করেছে। এই তিন প্রজন্ম বিভিন্ন মেয়াদে সংসদে যে বক্তৃতা দিয়েছেন তার ভিত্তিতে সাজানো হয়েছে গ্রন্থটি। বইটি পড়লে জানা যাবে মুক্তিযুদ্ধসহ পরাধীনতার নাগপাশ থেকে মুক্ত হওয়া যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গঠনের ইতিহাস। সেই সঙ্গে বইটিতে উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধুর ২৩ বছরের সংগ্রামের ইতিহাস। ইতিহাস জানতে হলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম ফিরে আসতে হবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কাছে। বইটি নতুন প্রজন্মকে রাজনীতিতে আসার অনুপ্রেরণা যোগাবে। তাদের সংসদীয় গণতন্ত্রের রীতিনীতি শেখাবে। সেই সুবাদে এই গ্রন্থটি সংসদীয় গণতন্ত্রের মাইলফলক। সংসদীয় ইতিহাসের তথ্যভা-ার হিসেবে বিবেচিত হবে বইটি। বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ বলেন, একজন সাংসদকে পার্লামেন্টে কথা বলতে হয় বিচক্ষণতার সঙ্গে। থাকতে হয় রসবোধ। এম মনসুর আলী ছিলেন তেমনই এক বিচক্ষণ ও রসবোধসম্পন্ন পার্লামেন্টারিয়ান। সংসদে দেয়া তার বক্তৃতা পড়ে নতুন প্রজন্ম জানতে পারবে কিভাবে একজন রাজনীতিবিদ পার্লামেন্টকে প্রাণবন্ত করে রাখেন। কিভাবে সরল ভাষায় প্রতিপক্ষকে আক্রমণ করতে হয়। এছাড়া এটি একটি বিরল বিষয় যে একই পরিবারের তিন সদস্য সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছেন। আর সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী এই তিনজনের বক্তৃতার মাধ্যমে ইতিহাস স্থাপিত হয়েছে। মোহাম্মদ নাসিম বলেন, মনসুর আলীর সন্তান হিসেবে আমি গর্বিত। তিনি জীবন দিয়েছেন কিন্তু জাতির সঙ্গে বেইমানি করেননি। পাঠকরা বইটিতে আমার বাবাসহ আমি ও আমার সন্তানের সংসদীয় বক্তৃতাগুলো পড়ার সুযোগ পাবেন। এই বক্তৃৃতাগুলো মহামূল্যবান সম্পদ। এম মনসুর আলীসহ জাতীয় চার নেতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, পার্লামেন্টরিয়ান হিসেবে তারা প্রত্যেকেই ছিলেন সুশিক্ষিত ও চৌকস বক্তা। তারা জানতেন কিভাবে সংসদকে প্রাণবন্ত করে রাখতে হয়। বক্তৃৃতার একপর্যায়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়ার উচিত একজন ভাল আইনজীবীর শরণাপন্ন হওয়া। ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদের মতো আইনজীবী তার পাশে থাকলে জামিন পেতে বিলম্ব হবে। কারণ, মওদুদ বারবার বলছেন যে খালেদা জিয়া জেলে থাকলে তার ভোট বাড়বে। তার মানে মওদুদ আহমেদ আসলে চান খালেদা জিয়া জেলেই থাকুন। খালেদা জিয়াকে জেলে রেখে তিনি ভোট বাড়ানোর হিসাব কষছেন। একমাত্র জামায়াতে ইসলাম ছাড়া সুবিধাবাদী মওদুদ আহমদ সব সরকারের আমলেই মন্ত্রী ছিলেন। সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ দলিল ‘সংসদে তিন প্রজন্ম’ গ্রন্থটি। এছাড়া পরপর তিন প্রজন্ম একটি দেশের সংসদে প্রতিনিধিত্ব করেছেনÑএমন দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে বিরল। দেশের জন্য এই তিন প্রজন্ম যে সেবা দিয়েছেন তা ওই পরিবার ও জাতির জন্য সম্মানের। আজ থেকে এক-দেড় শ’ বছর পর বাংলাদেশের রাজনীতির ইতিহাস গবেষণায় কাজে দিবে বইটি। গোলাম সারওয়ার বলেন, বর্তমানে দেশে-বিদেশে গভীর ষড়যন্ত্র হচ্ছে। তাই সকল ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ থাকা বাঞ্চনীয় নয়। যেমন মুক্তিযুদ্ধ, গণতন্ত্র কিংবা জাতীয় চার নীতিÑএসব বিষয়ে আপোস করা যায় না। ৮৬৪ পৃষ্ঠার ‘সংসদে তিন প্রজন্ম’ গ্রন্থটির মূল্য রাখা হয়েছে ১ হাজার টাকা। ‘কাঙ্গাল হরিনাথ ঃ গ্রামীণ বাংলার রেনেসাঁ-পুরুষ’ ॥ জাতীয় জাদুঘর মঙ্গলবার বিকেলে কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে ‘কাঙ্গাল হরিনাথ ঃ গ্রামীণ বাংলার রেনেসাঁ-পুরুষ’ শীর্ষক সেমিনারের আয়োজন করে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিজন ও সাংবাদিক কামাল লোহানী। মূল বক্তা ছিলেন কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গবেষক ড. আবুল আহসান চৌধুরী। আলোচনায় অংশ নেন লেখক আলী ইমাম ও সাংবাদিক নজরুল কবির। সভাপতিত্ব করেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান। আবুল আহসান চৌধুরী বলেন, সাংবাদিক হিসেবে পরিচিতি ছাড়াও কাঙ্গাল হরিনাথের অন্য একটি পরিচয় ছিল। বাংলা লোকসংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক হিসেবে পরিচিত বাউল সঙ্গীতের অন্যতম পথিকৃৎ ছিলেন তিনি। তিনি সর্বসমক্ষে ফকির চাঁদ বাউল নামেও পরিচিত ছিলেন। হরিনাথ ছিলেন ফকির লালন শাহর শিষ্য। তিনি অধ্যাত্মবাদ প্রচারের জন্য ১৮৮০ সালে ‘কাঙাল ফিকির চাঁদের দল’ নামে একটি বাউল দল গঠন করেন। তিনি বহুসংখ্যক বাউল গান রচনা করেন। গানে ‘কাঙাল’ নামে ভণিতা করতেন বলে এক সময় কাঙাল শব্দটি তার নামের সঙ্গে যুক্ত হয়ে যায়। গ্রামের সাধারণ মানুষের উন্নতির জন্য এবং তাদের শোষণ-পীড়নের বিরুদ্ধে হরিনাথ সারাজীবন আন্দোলন করেছেন। অত্যাচারিত ও অসহায় কৃষক সম্প্রদায়কে রক্ষার উদ্দেশে তিনি সাংবাদিকতা পেশা গ্রহণ করেন। কামাল লোহানী বলেন, দীর্ঘ আঠারো বছর গ্রামবার্তা প্রকাশিকা সম্পাদনা করার পর সাংবাদিকতা পেশা পরিত্যাগপূর্বক ধর্ম সাধনায় মনোনিবেশ করেন তিনি। হরিনাথ মজুমদার আধ্যাত্মিক গুরু ও মহান সাধক ফকির লালনের গানের একান্ত অনুরাগী ছিলেন। ধর্মভাব প্রচারের জন্য ১৮৮০ সালে নিজস্ব একটি বাউল সঙ্গীতের দল প্রতিষ্ঠা করেন। দলটি কাঙ্গাল ফকির চাঁদের দল নামে পরিচিতি ছিল। হরিনাথের স্বরচিত গানগুলোও আধ্যাত্মিকতায় ভরপুর ছিল। গান রচনায় তিনি অসম্ভব পারদর্শিতা ও পারঙ্গমতা প্রদর্শন করেন। স্বলিখিত গানে কাঙ্গাল ভণিতার ব্যবহার বিশেষভাবে লক্ষ্যণীয় ছিল। তাঁর রচিত বাউল সঙ্গীতগুলো ফকির চাঁদের বাউল সঙ্গীত নামে সুপ্রসিদ্ধ ছিল। ধর্ম সাধনার অঙ্গরূপে তিনি বহু সহজ-সুরের গান রচনা করে সদলবলে সেই গান গেয়ে বেড়াতেন। হরিনাথের গানগুলো অনেক লেখক ও সঙ্গীতবোদ্ধাদের মন জয় করে। তন্মধ্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন অন্যতম। আমৃত্যু বঙ্গদেশে শিক্ষার প্রসার ও সর্বপ্রকার শোষণের বিরুদ্ধে অবস্থান করেছিলেন তিনি। নজরুল কবির বলেন, প্রথমে কাঙ্গাল হরিনাথ সংবাদ প্রভাকর পত্রিকায় লিখতেন, পরে ১৮৬৩ সালে নিজেই গ্রামবার্তা প্রকাশিকা নামে একটি মাসিক পত্রিকা প্রকাশ করেন। পত্রিকাটি পরে পাক্ষিক ও শেষে এক পয়সা মূল্যের সাপ্তাহিকে পরিণত হয়। এতে সাহিত্য, দর্শন ও বিজ্ঞানবিষয়ক প্রবন্ধ প্রকাশিত হলেও কৃষকদের প্রতি তখনকার নীলকর ও জমিদারদের শোষণ-অত্যাচারের কথা বিশেষ গুরুত্বের সঙ্গে প্রকাশ হত। ফলে ব্রিটিশ সরকার এবং স্থানীয় জমিদারদের পক্ষ থেকে তাকে ভীতি প্রদর্শন করা হয়। কিন্তু তিনি নির্ভীকভাবে তাঁর দায়িত্ব পালন করে যান। এসব কারণে পত্রিকাটি তখন বিশেষ খ্যাতি অর্জন করে। আলী ইমাম বলেন, হরিনাথের জীবনে কখনও সচ্ছলতা ছিল না, কিন্তু তা সত্ত্বেও পত্রিকা প্রকাশের সুবিধার্থে তিনি ১৮৭৩ সালে একটি ছাপাখানা স্থাপন করেন। রাজশাহীর রাণী স্বর্ণকুমারী দেবীর অর্থানুকূল্যে দীর্ঘ ১৮ বছর পত্রিকা প্রকাশের পর আর্থিক কারণে এবং সরকারের মুদ্রণ শাসনব্যবস্থার কারণে পত্রিকাটির প্রকাশনা বন্ধ করে দিতে হয়। আরিয়ানা বাফাদারির সঙ্গীত সন্ধ্যায় মুগ্ধ শ্রোতা ॥ ফরাসী-ইরানীয় সঙ্গীত শিল্পী আরিয়ানা বাফাদারি। শেকড় সন্ধানী সুরেলা কণ্ঠের অধিকারিনী এই শিল্পীর গানে থাকে আধ্যাত্মিকতার রেশ। আর সেই গানে সুরে মুগ্ধ হলো ঢাকার সঙ্গীত প্রেমীরা। মঙ্গলবার আলিয়ঁস ফ্রঁসেজের আয়োজনে এই শিল্পীর সঙ্গীতসন্ধ্যা অনুষ্ঠিত হলো শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে। এই সঙ্গীত সন্ধ্যায় প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুুক্ত ফরাসী রাষ্ট্রদূত ম্যারি আনিক বুখডা। খ্যাতনামা সঙ্গীত শিল্পী আরিয়ানা বাফাদারি তার সুর নিয়ে বিশ্বভ্রমণের অংশ হিসেবে ঢাকায় সঙ্গীত পরিবেশন করলেন। প্যারিসে বসবাসকারী আরিয়ানা ইতোমধ্যে বেশকিছু উল্লেখযোগ্য অপেরার চরিত্রায়নে, সঙ্গীতানুষ্ঠানে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক উৎসবেও তার প্রতিভার স্ফূরণ দেখিয়েছেন। অন্তর্নিহিত যে প্রগাঢ় টান তিনি অনুভব করেন তার ইরানীয় শেকড়ের সঙ্গে, সেই সংযোগই তাৎপর্যপূর্ণভাবে পুনরুজ্জীবিত করেছে ৩৭০০ বছর প্রাচীন গাঁথা, যা কিনা আবেস্তার প্রাচীনতম রচিত পুঁথি-আখ্যান। ডাবল বাস, উদ ও ড্রামস বাদ্যযন্ত্রের সহযোগে সঙ্গীত পরিবেশন করেন আরিয়ানা। ঐতিহ্যবাহী জামদানি নক্সা গ্রন্থের প্রকাশনা ॥ মঙ্গলবার সকালে জাতীয় জাদুঘরের সভাকক্ষে ঐতিহ্যবাহী জামদানি নক্সা শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন গ্রন্থটির গবেষক ও নক্সাকার চন্দ্রশেখর সাহা, জাদুঘরের ট্রাস্টি বোর্ডের সভাপতি চিত্রশিল্পী হাশেম খান এবং জাদুঘরের মহাপরিচালক ফয়জুল লতিফ চৌধুরী। এই গ্রন্থ প্রকাশ প্রশংসনীয় উদ্যোগ উল্লেখ করে আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ভবিষ্যতে ইউনেস্কো কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত শীতল পাটির ওপর ও গবেষণাগ্রন্থ প্রকাশ করা হবে। চন্দ্রশেখর সাহা বলেন, প্রথমবারের মতো এ দেশে জামদানি নক্সা বুনন লিপিবদ্ধ হলো এই বইয়ের মাধ্যমে। গ্রন্থের প্রকল্প সমন্বয়কারী শহীদ হোসেন শামীম বলেন, এই বইয়ে জামদানির সঠিক নক্সা ও বুননের বিষয়ে স্পষ্ট ধারণা দেয়া হয়েছে।
×