বিশেষ প্রতিনিধি ॥ আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ডিজিটাল সুরক্ষা আইনটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। এটি সংসদীয় কমিটিতে যাবে। কমিটিতে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর সংসদ অধিবেশনে যাবে। এরপরও যদি কোন অসামঞ্জস্য থাকে সেগুলো সংশোধনের সুযোগ আছে।
বুধবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগ সভাপতির ধানম-ির রাজনৈতিক কার্যালয়ে প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এই আইনের উদ্দেশ্য হচ্ছে সর্বসাধারণকে সুরক্ষা দেয়া। তাদের মৌলিক অধিকার রক্ষা করা।
এ প্রসঙ্গে ড. হাছান মাহমুদ আরও বলেন, আইনের আলোকে সবার সুরক্ষা দেয়ার জন্যই এই আইনটি করা হয়েছে। ৩২ ধারায় যে প্রশ্নগুলো এসেছে সেগুলো পেনাল কোডে বর্তমানে অপরাধ হিসেবেই চিহ্নিত আছে। ৩২ ধারায় যা উল্লেখ রয়েছে, তা আগে থেকেই অপরাধ হিসেবে বলা আছে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী। অফিসিয়াল সিক্রেসি এ্যাক্ট যেটা ১৯২৬ সালে এবং পরে সম্ভবত যেটি ২০০৭ সালে আবার সংশোধন করা হয়। সেই আইনেও এগুলো অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত হবে। এখানে নতুন করে কোন কিছু বিএনপি তাদের গঠনতন্ত্রের ৭ ধারার সমালোচনা করে আওয়ামী লীগের এ নেতা বলেন, এখন কেউ যদি আদালত কর্তৃক শাস্তি ও দোষী হয়, সে এখন তাদের দলের পদেও থাকতে পারবে। এটি সংশোধন করার মাধ্যমে বিএনপি প্রকৃতপক্ষে দালিলিকভাবে সন্ত্রাসী, জঙ্গী ও দুর্নীতিবাজের দলে রূপান্তরিত হয়েছে, তাদের আশ্রয়স্থলে রূপান্তরিত হয়েছে।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: