ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

সিআইপির মর্যাদা পেলেন ১৬৪ ব্যবসায়ী

প্রকাশিত: ০৪:২৫, ৩০ অক্টোবর ২০১৭

সিআইপির মর্যাদা পেলেন ১৬৪ ব্যবসায়ী

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাণিজ্যিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির (সিআইপি) মর্যাদা পেলেন দেশের ১৬৪ ব্যবসায়ী। পণ্য রফতানি ও বাণিজ্য সংগঠনের প্রতিনিধি হিসেবে তাদের এ মর্যাদা দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত মঙ্গলবার ২০১৪ সালের জন্য নির্বাচিত ১৬৪ ব্যবসায়ীর তালিকার গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। পণ্য রফতানিতে (স্পেশালাইজড টেক্সটাইল বা হোম টেক্সটাইল ছাড়া) সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন ১৩১ জন। এছাড়া ট্রেড ক্যাটাগরিতে এফবিসিসিআইয়ের ৩১ পরিচালক সিআইপি নির্বাচিত হয়েছেন। রফতানি করা পণ্যের মধ্যে রয়েছে- কাঁচাপাট, চামড়া (ক্রাস্ট ও ফিনিসড), চামড়াজাত দ্রব্য, হিমায়িত খাদ্য, ওভেন গার্মেন্টস, কৃষিজাত পণ্য, এগ্রোপ্রসেসিং, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, হস্তশিল্পজাত দ্রব্য, ডিহাইড্রেটেড সল্টেড ও অন্যান্য মাছ, নিটওয়্যার, প্লাস্টিকজাত পণ্য, টেক্সটাইল (ফেব্রিক্স), বিবিধ। নির্বাচিত সিআইপিরা এক বছর পর্যন্ত বিভিন্ন ধরনের সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। সিআইপি কার্ডের মেয়াদকালীন বাংলাদেশ সচিবালয়ে প্রবেশের জন্য প্রবেশপত্র গাড়ির স্টিকার পাবেন তারা। এছাড়া বিভিন্ন জাতীয় অনুষ্ঠান ও মিউনিসিপ্যাল আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনায় আমন্ত্রণ পাবেন সিআইপিরা। সিআইপি কার্ডধারীরা ব্যবসায় সংক্রান্ত ভ্রমণে বিমান, রেল, সড়ক ও জলযানে আসন সংরক্ষণের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবেন। সিআইপির ব্যবসায় সংক্রান্ত কাজে বিদেশ ভ্রমণে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ভিসাপ্রাপ্তির জন্য সংশ্লিষ্ট দূতাবাসকে উদ্দেশ্য করে ‘লেটার অব ইন্ট্রুডাকশন’ ইস্যু করবে। হুমকির মুখে নিশান মোটরস মানেই ত্রুটিহীন পণ্যের নিশ্চয়তা ভোক্তাদের স্বস্তি আর বাজারে একচেটিয়া ব্যবসা। কিন্তু এ বেদবাক্যও আজ দুর্ভোগ বয়ে আনছে গ্রাহক কিংবা ভোক্তা পর্যায়ে। সম্প্রতি পণ্য যাচাইয়ে অনুমোদনহীন প্রকৌশলীর বিতর্কে জড়িয়েছে জাপানী গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান নিশান মোটরস। এতে হুমকির মুখে পড়েছে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবসা সঙ্গে জাপানী পণ্যের সুনামও। সময়টা ১৯৩০। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে গাড়ি বাজারে আসে জাপানী প্রতিষ্ঠান নিশান। নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে এই মোটর জায়ান্ট। গত ৩ বছরে শুধু জাপানেই বিক্রি করেছে ১২ লাখ গাড়ি। রমরমা গাড়ি ব্যবসায় পরিচালনা করলেও এবার সর্ষের মধ্যেই পাওয়া গেল ভূত। কারখানা থেকে সব শেষ পর্যায়ে গাড়ির পরিদর্শনের ক্ষেত্রে কাজ করছে অনুমোদনহীন প্রকৌশলীরা। দেশটির পরিবহন সংস্থার তদন্তে বেরিয়ে আসে বিষয়টি। হুমকির মুখে পড়ে নিশানের বাজার। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার
×