স্টাফ রিপোর্টার ॥ চট্টগ্রামের সবচেয়ে বড় উড়ালসড়ক আখতারুজ্জামান ফ্লাইওভারের নিচের অংশে সৌন্দর্যবধর্নের উদ্যোগ নিয়েছে সিডিএ। একই সঙ্গে পাঁচ কিলোমিটার দীর্ঘ ফ্লাইওভারে নাগরিক সুবিধাসহ তৈরি করা হচ্ছে সবুজায়ন। তবে উদ্যোগ যেন বাণিজ্যিক হয়ে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখার পরামর্শ নাগরিকদের। এর আগে চালু হওয়া বাকি দুটি ফ্লাইওভারের নিচের অংশ অব্যবহৃত থেকে গেলেও দীর্ঘ এ উড়ালসড়কটিকে ঘিরে এবার নতুন চিন্তা সিডিএর। সংস্থাটি বলছে, এ ফ্লাইওভারের নিচের অংশে প্রায় পাঁচ কিলোমিটারজুড়ে পিলারের মাঝখানে খালি জায়গায় সবুজায়নসহ বিনোদনের জন্য বিভিন্ন ব্যবস্থা রাখা হবে।
সিডিএর এ পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন নগরবিদরা। তবে নাগরিকদের সুবিধা দেয়ার নামে সবুজায়নের চেয়ে বাণিজ্যিক কার্যক্রম যেন বেশি গুরুত্ব না পায়, সেদিকে নজর রাখার পরামর্শ দিয়েছেন নগরবিদরা। ফ্লাইওভারের নিচে সৌন্দর্যবর্ধনসহ অন্য স্থাপনা তৈরির পর তা রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বেসরকারী কোন প্রতিষ্ঠানকে দায়িত্ব দেয়া হবে বলে জানিয়েছে সিডিএ।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: