মঙ্গল গ্রহে ভবিষ্যতে যে কোন অভিযানে নভোচারীদের প্রথমত যে সমস্যাটি মোকাবেলা করতে হবে, তা হলো মহাজাগতিক রশ্মির বিকিরণ। বছরের পর বছর ধরে নভোচারীদের জন্য এই রশ্মি আতঙ্কের কারণ হয়ে আছে। তবে নাসার বিজ্ঞানীরা মনে করেন, তার এই সমস্যার সমাধান খুঁজে পেয়েছেন।
মহাকাশ গবেষণা সংস্থাটি জানায়, তার ২০৩০ সালের নাগাদ লাল গ্রহটিতে নভোচারী পাঠাবে। সে ক্ষেত্রে তার একটি ওষুধ ব্যবহারের পরিকল্পনা এঁটেছেন, যেটা মহাকাশযানের ক্রুদের ডিএনএ পরিবর্তন করে দিতে সক্ষম হবে।
উচ্চমাত্রার জ্বালানির কণার ক্ষতি থেকে রক্ষাকবচ হিসেবে এই ওষুধ কাজে লাগানো যাবে। বিশেষ করে এই উচ্চ মাত্রার জ্বালানির কণা মার্চের অভিযাত্রীর শরীরের বোমার মতো বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। এছাড়া এতে তাদের শরীরের ক্যান্সার থেকে শুরু করে মারাত্মক রোগব্যাধি ছড়িয়ে পড়তে পারে।
নাসার প্রধান প্রযুক্তিবিদ ড. ডগলাস টেরিয়ার বলেন, মহাকাশের ক্ষতিকর রশ্মি থেকে অভিযাত্রীদের বাঁচাতে আমার এক ধরনের ওষুধ আবিষ্কারের চেষ্টা করছি। এতে নভোচারীদের ডিএনএতে এক ধরনের পরিবর্তন এনে তাদের মহাজাগতিক রশ্মির বিকিরণের ক্ষতি থেকে বাঁচাতে সাহায্য করবে। মেইল অনলাইন।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: