ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

আরও ২৯ কারখানা এ্যালায়েন্সের স্বীকৃতি পেল

প্রকাশিত: ০৪:৩৩, ১০ অক্টোবর ২০১৭

আরও ২৯ কারখানা এ্যালায়েন্সের স্বীকৃতি পেল

অর্থনৈতিক রিপোার্টার ॥ পোশাক খাতের সংস্কারবিষয়ক উত্তর আমেরিকার ক্রেতাজোট এ্যালায়েন্স ফর বাংলাদেশ ওয়ার্কার সেফটির স্বীকৃতি পেয়েছে ২৯টি প্রতিষ্ঠান। এ ক্রেতা জোটের তত্ত্বাবধানে থাকা এসব কারখানার শতভাগ সংস্কারকাজ গত মাসে শেষ হয়েছে। এ নিয়ে সংস্কার পরিকল্পনা অনুযায়ী (ক্যাপ) শতভাগ সংশোধন শেষ করেছে এ জোটের ১৯৫টি কারখানা। ওয়ার্কার সেফটির স্বীকৃতি পাওয়া নতুন কারখানাগুলো হলো- এআরকে ওয়াশিং, আয়েশা ক্লথিং কর্পোরেশন, আয়েশা ওয়াশিং, ব্যাবিলন ট্রিমস (পিকেজি), সিভিক এ্যাপারেলস, কালার সিটি, কলোসাস এ্যাপারেল ইউনিট-২, কনফিডেন্স ইন্ডাস্ট্রিজ, কর্টজ এ্যাপারেল, ডিবি টেক্স, ঢাকারিয়া, ডিএনভি ক্লথিং, জেনেবাল নাসা ওয়্যার, হামজা টেক্সটাইল, ইম্প্রেসিভ গার্মেন্ট, ইন্টিমেট এ্যাটায়ার, মাহদিন সোয়েটার, মাম গার্মেন্টস, মানসিন কোং, মারিনা এ্যাপারেলস, মাইমুম টেক্সটাইল, নাসা বেসিক, নাসা ফ্যাশন, নাসা হাইটেক ওয়্যার, ওয়ান কম্পোজিট মিলস, ট্রাই অন সু ম্যাটেরিয়াল বিডি, সান এ্যাপারেল, সামজের রেজিয়া ফ্যাশন ও সিভিল ইঞ্জিনিয়ার্স। এ প্রসঙ্গে এ্যালায়েন্সের কান্ট্রি ডিরেক্টর জিম মরিয়ট্রি বলেন, আমরা এসব কারখানা এবং তাদের সব কর্মীদের জন্য নিরাপদ কর্মক্ষেত্র নিশ্চিতে কাজ করছি। একই সঙ্গে সংস্কারে অগ্রগতির জন্য তাদের প্রশংসা করি। তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের প্রতি আমাদের অঙ্গীকার বর্তমানে আগের চেয়ে আরও দৃঢ়তর। আমরা এখন ঢাকার মূল সংস্থাগুলোর সঙ্গে একটি রূপান্তর পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছি। যা দীর্ঘমেয়াদে পোশাক শিল্পের এই গুরুত্বপূর্ণ কাজটি অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে। ওষুধের জন্য চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে চাইছে ভারত অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ওষুধের জন্য চীনের ওপর নির্ভরশীলতা কমানোর চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছে ভারত। টাইমস অব ইন্ডিয়ার দেয়া তথ্য অনুযায়ী এই মুহূর্তে ভারতে ব্যবহৃত ওষুধ, ওষুধের কাঁচামাল (এ্যাক্টিভ ফার্মাসিউটিক্যাল ইনগ্রেডিয়েন্ট) এবং চিকিৎসা সরঞ্জামের ৭০-৮০ শতাংশ আসে চীন থেকে। ভারতের ওষুধ শিল্প তো বটেই, সার্বিক চিকিৎসা ব্যবস্থার ক্ষেত্রেই এই নির্ভরশীলতা স্বাস্থ্যকর নয় বলে কথা উঠেছে অনেক দিন ধরেই। নানান সময়ই চীনের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়ন চলে ভারতের। সম্প্রতি ডোকলামকে কেন্দ্র করে সেই টানাপোড়ন বেড়েছিল। ভবিষ্যতে কখনও ভারত-চীন সম্পর্কে বড়সড় অবনতি ঘটলে যদি চীন থেকে ওষুধ আসা বন্ধ হয়, তবে নিঃসন্দেহেই মারাত্মক সঙ্কটে পড়তে হবে ভারতকে। সঙ্কটময় পরিস্থিতিতে দেশে যাতে ওষুধের আকাল দেখা না দেয়, আগেভাগেই এ বিষয়ে একটা হেস্তনেস্ত করতে চাইছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
×