ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

২০ বছর পর বন্ধ হয়ে গেল জনপ্রিয় এ্যাপ এওএল

প্রকাশিত: ০৫:৫২, ৯ অক্টোবর ২০১৭

২০ বছর পর বন্ধ হয়ে গেল জনপ্রিয় এ্যাপ এওএল

দীর্ঘ ২০ বছর পর বন্ধ হয়ে গেল জনপ্রিয় বার্তা দেয়া-নেয়ার চ্যাট এ্যাপ এওএল। এওএল ইনস্ট্যান্ট ম্যাসেঞ্জার (এআইএম) নামের এ এ্যাপটির শুরু ১৯৯৭ সালের ১৫ ডিসেম্বর। এক সময়ে জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা এআইএম বর্তমানে তুমুল জনপ্রিয় ফেসবুক, ওয়াটসএ্যাপের মতো সেবার কাছে টিকে থাকতে না পেরেই বন্ধের ঘোষণা দিয়েছে। সম্প্রতি ম্যাসেঞ্জারটি বন্ধের ঘোষণা উপলক্ষে এআইএম হেল্প পেজে এক ঘোষণায় বলা হয়, আমরাজানি ১৯৯৭ সাল থেকেই অনেক ব্যবহারকারী নিয়মিত এআইএম ম্যাসেঞ্জারটি ব্যবহার করছেন। ব্যবহারকারীদের জন্য কাজ করতে পেরে আমরা খুশি। এখন থেকে এআইএমের কোনও ধরনের সাপোর্ট সেবা আর পাওয়া যাবে না। এখনও যারা নিয়মিত এআইএম ব্যবহার করছেন, তারা আগামী ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত ম্যাসেঞ্জারটির মাধ্যমে শেয়ার করা ছবি ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে ইতোমধ্যে নতুন করে এ্যাপটি ডাউনলোড করার সুবিধা বন্ধ হয়ে গেছে। -অর্থনৈতিক রিপোর্টার মাগুরায় পাটকাঠি বিক্রি করে লাভবান হচ্ছে কৃষক মাগুরায় পাটের চেয়ে পাটকাটির কদর বৃদ্ধি পেয়েছে। কার্বন কারখানাসহ বিভিন্ন কাজে চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় পাটকাটি বিক্রি করে লাভবান হচ্ছেন কৃষক। এছাড়া জ্বালানি হিসাবে পাটকাটির চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় প্রতি ভ্যান পাটকাটি বিক্রি হচ্ছে ৪শ’ থেকে ৫শ’ টাকা দরে। ফলে কৃষকরা পরম যতেœ পাটকাটি শুকাচ্ছেন। জেলার বিভিন্ন মাঠ ও সড়কের পাশে পাটকাটি শুকাতে দেখা যাচ্ছে। জানা গেছে, চলতি মৌসুমে জেলায় ৩০ হাজার হেক্টর জমিতে পাটের চাষ হয়েছিল। ফলনও হয়েছে মোটামুটি ভাল। বর্তমানে পাট কাটা ও ধোয়ার কাজ চলছে। কৃষকরা প্রতি আঁটি জাগ দেয়া পাট ১ টাকা থেকে ২ টাকা মজুরি দিয়ে আঁশ ছাড়াচ্ছেন। প্রতিমণ (৪০ কেজি) পাট ১২শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় এই দামে পাট বিক্রি করে কৃষকের তেমন লাভ থাকছে না সেই কারণে কৃষকরা পাটকাটি বিক্রি পাটের ঘাটতি পূরণ করছেন। অন্যদিকে অনেক গ্রামীণ মহিলার মৌসুমী কর্মসংস্থান হয়েছে। -নিজস্ব সংবাদদাতা, মাগুরা
×