ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

কাঁচা চামড়ার জোগানদাতারা কোন প্লট বরাদ্দ পাননি

ট্যানারি স্থানান্তর জটিলতায় এখনও বিপুল পরিমাণ চামড়া অবিক্রীত

প্রকাশিত: ০৪:১৮, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭

ট্যানারি স্থানান্তর জটিলতায় এখনও বিপুল পরিমাণ চামড়া অবিক্রীত

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ট্যানারি স্থানান্তর জটিলতায় এখনও বিপুল পরিমাণ চামড়া অবিক্রিত রয়ে গেছে পোস্তার আড়তদারদের। তারা বলছেন, গত কয়েক বছরের বকেয়া টাকা এখনও পরিশোধ করতে পারেননি ট্যানারি মালিকরা। অন্যদিকে সাভারে ট্যানারিগুলো স্থানান্তর হলেও কাঁচা চামড়া যোগানদাতারা কোন প্লট বরাদ্দ পাননি সেখানে। তাই ভবিষ্যতের ব্যবসা নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা। প্রক্রিয়াজাত চামড়া, চামড়াজাত পণ্য আর জুতা রফতানি করে বেশ ভাল বৈদেশিক মুদ্রা আয় করছেন ব্যবসায়ীরা। এবং তৈরি পোশাকের পর রফতানিতে শক্ত অবস্থান তৈরির সুযোগ রয়েছে এই শিল্পের। তবে ট্যানারি স্থানান্তর জটিলতায় প্রভাব পরেছে এই খাতে। কোরবানির ঈদের পর সংগ্রহ করা চামড়া এখনও অবিক্রিত রয়ে গেছে পোস্তার আড়তদারদের। অর্থাৎ অন্যান্যবার এসময় আরও বেশি চামড়া ট্যানারিগুলো কিনলেও এবার তার ব্যতিক্রম। এছাড়া বকেয়া রয়ে গেছে গত কয়েক বছরের চামড়ার দামও। ট্যানারি মালিকরা বলছেন, স্থানান্তর জটিলতা প্রভাব ফেলেছে তাদেরও ব্যবসায়। এজন্য রফতানি কমে গেছে তাদের। তাই এবার প্রয়োজনীয় কাঁচামাল সংগ্রহ করতে সমস্যা হচ্ছে। কাঁচা চামড়া ব্যবসায়ীরা আরও বলছেন, সাভারে ট্যানারিগুলো স্থানান্তর হলেও সেখানে কোন প্লট বরাদ্দ পাননি তারা।এতে ব্যবসা নিয়ে উদ্বিগ্ন তারা। তাই এমন পরিস্থিতিতে কয়েক বছরের বকেয়া পরিশোধের পাশাপাশি, ট্যানারিগুলোকে স্থানান্তর প্রক্রিয়া আরও কার্যকর করার দাবি জানিয়েছেন তারা। কালো তালিকাভুক্ত হচ্ছে ১৮৯৪ চালকল অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ চাল সরবরাহে সরকারী খাদ্যগুদামের সঙ্গে চুক্তি না করায় জেলার ১ হাজার ৮৯৪টি চালকল মালিককে কালো তালিকাভুক্ত করতে যাচ্ছে খাদ্য বিভাগ। চলতি বোরো চাল সংগ্রহ মৌসুমে সরকার নির্ধারিত ক্রয়মূল্যের চেয়ে বাজারে ধান-চালের দাম বেশি হওয়ায় সরকার শাস্তিমূলক এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। কালো তালিকাভুক্ত হলে এসব চালকল মালিক আমন মৌসুমসহ আগামী দুই বছর অর্থাৎ চার মৌসুম সরকারী খাদ্যগুদামে চাল সরবরাহ করতে পারবেন না। চুক্তিবিহীন চালকল মালিকদের প্রতি কড়া নজর এবং সরবরাহকৃত চালকল মালিকদের ক্ষতি পুষিয়ে দিতে বোনাস ব্যবস্থার জন্য উর্ধতন কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টির অপেক্ষায় আছে খাদ্য বিভাগ।
×