ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

আইটি ডটকম ডেস্ক

চীনের দ্রুততম ট্রেন প্রভাব ফেলছে নাগরিকদের

প্রকাশিত: ০৫:০২, ২৬ আগস্ট ২০১৭

চীনের দ্রুততম ট্রেন প্রভাব ফেলছে নাগরিকদের

এর আগে একবার এই ট্রেনটি উন্মোচন করে দেশটি। সে সময় বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত গতির বুলেট ট্রেন ছিল এটি। ২০১১ সালে ট্রেনটির সর্বোচ্চ গতি ছিল ঘণ্টায় ৩০০ কিলোমিটার। পরবর্তীতে ট্রেনটির দুটি পৃথক দুর্ঘটনায় ৪০ জন নিহত হন। সামনের সপ্তাহ থেকে এই মডেলের কয়েকটি ট্রেন ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৩৫০ কিলোমিটার বেগে চলতে পারবে। ফলে সর্বোচ্চ গতিতে বেজিং থেকে শাংহাই যেতে এক ঘণ্টা সময় কম লাগবে, বলা হয়েছে বিবিসির প্রতিবেদনে। ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে বাড়তি সর্বোচ্চ গতিতে চলার অনুমোদন পাবে ট্রেনগুলো। দ্রুতগতির এই ট্রেনের প্রত্যাবর্তন স্মরণীয় করে রাখতে এটির নাম দেয়া হয়েছে ফিউশিং। চীনা ভাষায় এর অর্থ পুনরুজ্জীবন। দেশটির জাতীয় সেøাগান ও উন্নয়ন পরিকল্পনার সঙ্গে মিল রেখে এই নাম দেয়া হয়েছে। ট্রেনগুলোতে উন্নত নজরদারি ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। জরুরী অবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ট্রেনের গতি কমাবে ও থামাবে এই ব্যবস্থা। ট্রেনের ইঞ্জিন আরও দ্রুত গতিতে চলতে সহায়তা করতে নতুন ট্র্যাক তৈরিরও পরিকল্পনা রয়েছে দেশটির রেলওয়ে অপারেটর। নতুন ট্র্যাকে ৪০০ কিলোমিটার গতিতে চলতে পারবে ট্রেনগুলো। উচ্চগতির ১৯৯৬০ কিলোমিটার ট্র্যাক রয়েছে চীনের। ২০১১ সালে ট্রেনটির দুর্ঘটনায় রাষ্ট্রীয় তদন্ত শুরু হয়। বলা হয় রেলওয়ে মন্ত্রণালয়ের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাদের দুর্নীতির কারণে ওই দুর্ঘটনা ঘটেছে।
×