ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

শ্রাবণে শউিলি

প্রকাশিত: ০৫:১৬, ২ আগস্ট ২০১৭

শ্রাবণে শউিলি

শরতে ফোটার কথা, এসে পড়ছেে পক্ষকাল আগ,ে শ্রাবণরে মধ্যভাগ।ে এই আগাম আগমন সুসংবাদ হয়ছেে জনকণ্ঠরে প্রথম পাতায়। এর আগে বাংলার অতি পরচিতি ফুল কদম ফুটছেলি র্বষা আসার আগ,ে নদিাঘকাল জষ্ঠ্যৈরে শুরুতইে। সটেওি বন্দতি হয়ছেলি জনকণ্ঠরে ‘ঢাকার দনিরাত’ কলাম।ে সময়রে কাজ সময়ে ভালো; তাই বলে সময়রে আগে ফুল ফোটার বষিয়টকিে অসময় নয়, বরং ‘সুসময়’ হসিবেে ববিচেনা করবে মানুষ। মানুষ মাত্রই পুষ্পপ্রমেী। শুধু কি মানুষ? ফুল ভালবাসে ববিধি প্রাণী। র্বষা শুরুর আগইে ঢাকার সড়করে পাশে কদম গাছে সর্প্তষীম-লরে মতো কদম ফুলরে ফুটে থাকার কথা জনকণ্ঠ তুলে ধরছেলি। এখন মাঝ-শ্রাবণে রূপসী কদম এগয়িে গছেে সহস্র কদম;ে রাজধানীজুড়ে তার বজিয়নশিান। তবে র্বষাকালে আকাশে মঘেরে ঘনঘটা আর অঝোর র্বষণে কদমরে পাশাপাশি প্রাণ সঞ্চার হয় যসেব ফুলে এবং তার রং লগেে আমাদরে নবজীবনরে র্বাতা এসে পৗেঁছায় এমন কছিু সুরভতি সুর্দশনা ফুলও রয়ছে।ে যমেন দোলনচাঁপা, টগর, কামনিী, গন্ধরাজ, কলাবতী, দোপাট।ি আকাশ থকেে আর্শীবাদরে মতো নমেে আসা বৃষ্টি এসব ফুলরে পাপড়ি বয়েে নমেে আসে মাটতি,ে বলা ভাল নগরীর ইট-পাথর-েসমিন্টে।ে সইে বৃষ্টরি পানতিে মশিে থাকে ফুলরে সুবাস। কদম নাকি আমাদরে নয়, এই গাছরে আদি নবিাস চীন।ে আমাদরে জাতীয় ফুল শাপলা র্বষার অন্যতম আর্কষণ। এ সময় বলি, পুকুর ও পততি জলাধারে পানি জম।ে সইে পানতিে শাপলা জন্ম।ে বাংলাদশেে সাদা, গাঢ় লাল, নীল ও গোলাপি রঙরে শাপলা দখো যায়। যদি চোখ খোলা থাকে তবে ঢাকাতওে র্দশন মলিবে বাহারি শাপলার। র্বষার ফুলরে সারতিে এবার যোগ দয়িছেে শউিলওি; আর কে না জানে হমেন্ত র্পযন্ত সে বরিাজ করবে মহাসমারোহ।ে এই যে শরত আসার আগইে শউিলি ফুটল, সটেকিে জলবায়ু পরর্বিতনরে একটি উদাহরণ হসিবেে কউে কউে হয়ত উপস্থতি করতে চাইবনে। আবহাওয়া বদলে যাচ্ছ,ে এতে কোন ভুল নইে। শীতওে এবার তমেন অনুভূত হয়নি শীত এই ঢাকা শহর।ে গরমকালে ঢাকায় স্বাভাবকিরে তুলনায় বশেি গরম অনুভূত হচ্ছ।ে শীতকালে ঠকি তার উল্টো ছব,ি ঢাকার বাইরে জলোগুলোয় শীতরে তীব্রতা পৌষরে শুরু থকেে বরিাজ করলওে ঢাকা মোটইে কাতর হয়নি শীত।ে প্রাকৃতকি র্দুযােগ এবং জলবায়ু পরর্বিতনরে কথা জোরশেোরে বলে আমরা নজিদেরে অপরণিামর্দশী ভূমকিাকে আড়াল করতে চাই। শউিলি ফুলরে ঋতু শরতরে ভোর আর সন্ধ্যার প্রতি যার বশিষে পক্ষপাত নইে সে তো শরতপ্রমেকিই নয়। রবকিরিণ লগেে ত্বক ঝলসে যাওয়ার আগে পৃথবিীর কঠনি মাটতিে শায়তিা কোমল শউিলকিে যে মুঠোয় (নাকি হৃদয়)ে তুলে নয়েনি সে কি পুষ্পপ্রমেী বাঙালী! ভোরবলো শউিল,ি মানে শফোলরি গন্ধে সবচাইতে বস্মিৃতপ্রিবণ ব্যক্তটিওি নমিষেে ফরিে পায় স্মৃতচিারণরে জাদুর কাঠটিকি,ে নমিষেইে পৗেঁছোয় শশৈব-তারুণ্যরে উঠোন।ে শ্রাবণরে শউিলকিে আমরা তাই স্বাগত জানাতে চাই। আগভোগে এলওে আমাদরে ভাগে কবেলই র্দশনসুখকর শোভা, মুখরতি সুঘ্রাণ। এভাবইে আগাম এসে পড়ুক আমাদরে জাতীয় জীবনে দারুণ সব পুষ্পতি সাফল্য, আর শউিল-িসুবাসরে মতো ভরয়িে তুলুক বাংলার বায়ু ও প্রান্তর।
×