ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সংস্কৃতি সংবাদ

সুনিধির গানের সুরে মুগ্ধ ঢাকার শ্রোতা-দর্শক

প্রকাশিত: ০৬:০৬, ২৮ জুলাই ২০১৭

সুনিধির গানের সুরে মুগ্ধ ঢাকার শ্রোতা-দর্শক

মনোয়ার হোসেন ॥ সুনিধি চৌহানের কণ্ঠস্বরের সঙ্গে এদেশের শ্রোতাদের পরিচয়টা বেশ পুরনো। উন্মুক্ত আকাশ সংস্কৃতির সুবাদে এই বলিউড প্লে-ব্যাক সিঙ্গারের গানের অগণিত অনুরাগী রয়েছেন এদেশে। সেসব অনুরাগীর জন্য বৃহস্পতিবারের রাতটি ছিল দারুণ মোহময়। বলিউডের ছবির তুমুল জনপ্রিয় আইটেম গানে তিনি মাতিয়ে রাখলেন ঢাকার শ্রোতাদের। কণ্ঠের মোহনীয়তায় আলোড়িত করলেন রাজধানীর সঙ্গীতপ্রেমীদের। আর সুনিধির স্টেজ পারফরমেন্স মানে যেন শ্রাবণ ধারা ঝরিছে ধরনীতে। গাইতে গাইতে ছিপছিপে গড়নের শিল্পী প্রজাপতির মতো নেচে বেড়ালেন মঞ্চজুড়ে। শ্রোতাদের রাঙিয়ে দিয়ে কুড়িয়ে নিলেন মুহুর্মুহু করতালি। এমন অনবদ্য আয়োজনটি হলো বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বসুন্ধরা ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটির নবরাত্রি হলে। ‘লাভ ইন ঢাকা’ শিরোনামে কনসাটের সুনিধির সঙ্গে গান শুনিয়েছেন বাংলাদেশের তাহসান, রুমা তাপসী, লীনা ও কর্নিয়া। সুধাভরা রাতে বাড়তি পাওনা ছিল নৃত্য পরিবেশনা। ছন্দোবদ্ধ নাচে ঝংকার তুলেছেন মডেল ও অভিনেত্রী আইরিন, লাক্স তারকাখ্যাত অভিনেত্রী ও মডেল মেহজাবিন এবং সোহাগ। জমকালো এই কনসার্টের আয়োজন করে গ্র্যান্ড মাস্টার ইভেন্টেস। দর্শনীর বিনিময়ে উপভোগ করেেেছন শ্রোতা-দর্শকবৃন্দ। প্লাটিনাম, ডায়মন্ড, গোল্ড ও সিলভার ক্যাটাগরির টিকেট কেটে কনসার্ট উপভোগ করেন হাজারও শ্রোতা। বাণিজ্যিক ভিত্তিতে অনুষ্ঠিত এ আয়োজনের প্রবেশমূল্য থেকে প্রাপ্ত অর্থের একটি অংশ শ্যামলীর অটিজম ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনকে দেয়া হবে বলে আয়োজকরা জানান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সাবেক সচিব শফিক আলম মেহেদী ও প্রধান অতিথি বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান আকতারুজ্জামান। ঘড়ির কাঁটা যখন রাত দশটা পেরিয়েছে মোহনীয় কণ্ঠ নিয়ে সাদা-কালো পোশাকে মঞ্চে আসেন সুনিধি চৌহান। আলো-আঁধারির মাঝে আবির্ভূত হয়ে শুরুতেই গাইলেন ‘ধুম মাচালে ধুম’। গানের ওই ধুম শব্দে শ্রোতার অন্তরে বয়ে গেল তুমুল উচ্ছ্বাস। শিল্পীর কণ্ঠের সঙ্গে সংযোগ ঘটে দর্শক শ্রবণেন্দ্রিয়ের। নেচে ওঠা মনের ঝড় বয়ে যায় সঙ্গীতানুরাদের শরীরী অভিব্যক্তিতে। মোহাবিষ্ট সঙ্গীতপ্রেমীরা কেউ করতালি আবার কেউ বা শিস দিয়ে স্বাগত জানান বলিউডের আইটেম গানের রানীকে। এরপর চলল তার চড়া ও কোমল সুরের অনবদ্য সঙ্গীত পরিবেশনা। একে একে গাইলেন ‘এ্যায়সা মেরা পিয়ার হ্যায়’, ‘ডান্স পে চান্স মারলে’, ‘মেরা ইশক হ্যায়, হ্যায় সোফিয়ানা’, ‘বিন তেরে’ ‘ক্রেজি কিয়ারে’, ‘সাজনা ডোল গ্যায়া’ ‘শিলা কি জাওয়ানি’সহ নিজের জনপ্রিয় সব গান। পরিবেশনার মাঝে বলেন, ঢাকা সব সময়ই আমার কাছে আকর্ষণীয়। এখানকার শ্রোতারা অতুলনীয়। তাই বারবার আসতে ইচ্ছা করে ঢাকায়। অনুষ্ঠানের প্রথম পর্বে নৃত্য-গীতে মোহনীয় আবেদনে মাতিয়ে রাখেন দেশের শিল্পীরা। পরিবেশন করেন বাংলা ও জনপ্রিয় কিছু হিন্দু গান। ঘড়ির কাঁটায় তখন সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা। মঞ্চে উঠেন অনুষ্ঠানের সঞ্চালক জনপ্রিয় চিত্রনায়ক রিয়াজ। তাঁর সঙ্গে সঞ্চালনা করেন অভিনেত্রী নওশীন ও মডেল পায়েল। তাঁদের সাবলীল উপস্থাপনায় গোটা আয়োজনটি হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত। ঢাকার শিল্পীদের মধ্যে গানে শ্রোতাদের মাঝে ভালোলাগা ছড়িয়ে দেন তাহসান। গেয়ে শোনান ‘দূরে তুমি দাঁড়িয়ে’, ‘ছুঁয়ে দিলে মন’, ‘কেন হঠাৎ তুমি এলে’, ‘বিন্দু আমি তুমি আমায় ঘিরে’ ও ‘প্রেম তুমি’ শিরোনামের গান। কর্নিয়া গেয়ে শোনান ‘বসন্ত বাতাসে সই গো’ ও ‘সুন্দরী কমলা’সহ কয়েকটি গান। সব শেষে রঙিন আলোকরশ্মির ভেতর দিয়ে মঞ্চে আসেন সুনিধি চৌহান। নড়েচড়ে বসলেন প্রতীক্ষার প্রহর গোনা শ্রোতারা। প্রতীক্ষা শেষের প্রকাশ ঘটালেন করতালির মাধ্যমে। শুরু হলো তুমুল জনপ্রিয় হিন্দি ছবির গান ‘ধুম মাচালে’র মধ্য দিয়ে। সুনিধির গানের সঙ্গে বাড়তি পাওয়া মোহনীয় নৃত্য। বাড়ল গানপ্রেমীদের হৃৎকম্পন। ফিরোজা বেগম স্বর্ণপদক পেলেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ‘একজন শিল্পীর জন্য যেকোন ধরনের পুরস্কার পাওয়া অনেক বড় প্রাপ্তি। আজকের এই প্রাপ্তিটা আমার জন্য বিশেষ মর্যাদার। কারণ, যার নামে এই পুরস্কার ছোটবেলা থেকে তার আমি গুণমুগ্ধ শ্রোতা ছিলাম’-‘ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক’ প্রাপ্তির পর এ অভিব্যক্তি প্রকাশ করেন রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃত্যকলা বিভাগের চেয়ারপার্সন অধ্যাপক রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। প্রখ্যাত নজরুল সঙ্গীত শিল্পী ফিরোজা বেগমের স্মৃতি রক্ষার্থে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক ট্রাস্ট ফান্ড’ এই পদক প্রবর্তন করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে বৃহস্পতিবার বিকেলে বরেণ্য এ শিল্পীর হাতে স্বর্ণপদক তুলে দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। অনুষ্ঠানে বিএ সম্মান পরীক্ষায় সর্বোচ্চ ফলাফল করায় সঙ্গীত বিভাগের ছাত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস নীলাকে ফিরোজা বেগম স্বর্ণ পদকের জন্য নির্বাচন করা হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদক ট্রাস্ট ফান্ডের ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোঃ কামাল উদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবু মোঃ দেলোয়ার হোসেন। এসিআই ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও ট্রাস্ট ফান্ডের দাতা এম আনিস উদ দৌলার স্বাগত বক্তব্যের মধ্যদিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য বলেন, বর্তমান পৃথিবী সঙ্কটে আবর্তিত। এই সঙ্কট হতে মুক্তি পেতে হলে মানুষকে সংস্কৃতিমুখী করতে হবে। আজ মানুষ মানুষকে হত্যা করছে। হত্যাকারীরা যদি সংস্কৃৃতমনা হতো আমি নিশ্চিত তারা কাউকে হত্যা করতে পারত না। অনুষ্ঠানের শেষ পর্বে রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন পুরস্কারপ্রাপ্ত শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও সঙ্গীত বিভাগের ছাত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা। প্রথমে জান্নাতুল ফেরদৌস নীলা গেয়ে শোনান ‘কতবার ভেবেছিনু আপনা ভুলিয়া’। পরে পরপর তিনটি রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা। ‘আমার হিয়ার মাঝে লুকিয়ে ছিলে’ গানটির মধ্যদিয়ে তার পরিবেশনা শুরু হয়। এরপর তিনি গেয়ে শোনান ‘আনন্দধারা বহিছে ভুবনে’, ‘বরিষধরা মাঝে শান্তির বারি’ ও ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্টার মোঃ এনামউজ্জামান। সুধীন দাশ ও করুণাময় গোস্বামী স্মরণ কথামালা আর সঙ্গীতের সুরে স্মরণ করা হলো সদ্য প্রয়াত দুই সঙ্গীতজ্ঞ সুধীন দাশ এবং করুণাময় গোস্বামীকে। সুধীন দাশের প্রধান ক্ষেত্র নজরুলের গান আর করুণাময় গোস্বামী রবীন্দ্রনাথ এবং নজরুলের সঙ্গীতভুবনসহ সামগ্রিক বিষয় নিয়ে গবেষণা করেছেন। এ গুণীকে নিয়ে ছায়ানটের বিশেষ অনুষ্ঠানে শিল্পীরা স্মরণ করলেন তাদের অবদানকে। সঙ্গীতশিল্পী সুধীন দাশ ও সঙ্গীত গবেষক করুণাময় গোস্বামী স্মরণে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল ছায়ানট। বৃহস্পতিবার ছায়ানটের প্রধান মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে শিল্পীরা গানে গানে শ্রদ্ধা জানান এ দুই সঙ্গীত গুণীকে। সুধীন দাশকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন শিল্পী খায়রুল আনাম শাকিল এবং করুণাময় গোস্বামীকে নিয়ে স্মৃতিচারণ করেন কবি আবুল হাসনাত। খায়রুল আনাম শাকিল বলেন, শুদ্ধ নজরুল সঙ্গীত চর্চায় এ ঝাঁক তরুণ শিল্পী সৃষ্টি করেছিলেন সুধীন দাশ। যারা তার নির্দেশনায় নজরুলের গানকে শুদ্ধভাবে কণ্ঠে ধারণ করে চর্চা চালিয়ে গেছেন। আবুল হাসনাত বলেন, করুণাময় গোস্বামীর অনন্য গবেষণা ও সৃজনকর্ম উত্তরকালের গবেষক এবং শুভবুদ্ধির সংস্কৃতিমনষ্ক মানুষকে পথ দেখাবে নিরন্তর। সম্মুখে শান্তি পারাবারÑ সম্মেলক কণ্ঠে এ রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় অনুষ্ঠান। একে একে একক সঙ্গীত নিয়ে আসেন শিল্পীরা। তানিয়া মান্নান গেয়ে শোনান ‘জীবন যেখানে শুকায়ে যায়’, ‘মধুর তোমার শেষ যে না পাই’। মহিউজ্জামান চৌধুরী ময়না শোনান ‘নয়ন ছেড়ে গেলে চলে’, ‘নাসিমা শাহীন ফ্যান্সি গেয়েছেন ‘তুমি আমায় যবে জাগাও গুণী’ ও ‘সাঁঝের পাখিরা ফিরিল কুলায়’। পরে জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় অনুষ্ঠান। ‘মিস ওয়ার্ল্ড প্রতিযোগিতার অংশ নিচ্ছে বাংলাদেশ বিশ্বের সবচেয়ে পুরনো আন্তর্জাতিক সুন্দরী প্রতিযোগিতা ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ এ প্রতিযোগিতায় প্রথমবারের মতো অংশ নিতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। আন্তর্জাতিক আসরে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে অংশ নিতে বাঙালী নারীদের দেশেই দিতে হবে পরীক্ষা। ‘লাভেলো মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় সৌন্দর্য আর বুদ্ধিমত্তার প্রমাণে সেরার মুকুট পেলে তবেই মিলবে চূড়ান্ত পরীক্ষার প্রবেশপত্র। ‘লাভেলো মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতার আয়োজক অন্তর শোবিজ ও ওমিকন এন্টারটেইনমেন্ট বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জানায়, আন্তর্জাতিক আসরে বাংলাদেশের ঐতিহ্য ও নারীদের অগ্রযাত্রার গল্প তুলে ধরতে তারা যৌথভাবে বাঙালী প্রতিনিধি নির্বাচনে কাজ করছেন। ২০১৮ সালের ১৮ নবেম্বর চীনের সানাইয়া শহরে ‘মিস ওয়ার্ল্ড’র ৬৬তম আসরটি অনুষ্ঠিত হবে। অন্তর শোবিজের কর্ণধার স্বপন চৌধুরী জানান, ‘লাভেলো মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হলে প্রতিযোগীদের নিবন্ধন করতে হবে িি.িসরংংড়িৎষফনধহমষধফবংয.পড়স ঠিকানায়। ১৮ থেকে ২৭ বছরের নারীরা এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। প্রবাসী বাংলাদেশী নারীরাও এ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পারবে। ২৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত থাকছে নিবন্ধনের সুযোগ। বাংলাদেশের প্রতিযোগিতায় প্রতি পর্বে প্যানেল বিচারকদের পাশাপাশি একজন বিশেষ বিচারক থাকবেন বলেও জানান স্বপন। ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ প্রতিযোগিতায় বিকিনি রাউন্ড নিয়ে তুমুল সমালোচনার মুখে ২০১৫ সালে কর্তৃপক্ষ এই রাউন্ড বাতিল করে সিদ্ধান্ত নেয়, প্রতিযোগীরা নিজ নিজ দেশের পোশাক পরেই প্রতিযোগিতায় অংশ নেবেন। তখন থেকেই মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোও তাদের প্রতিনিধি পাঠাতে শুরু করে। আয়োজকরা জানান, ‘লাভেলো মিস ওয়ার্ল্ড বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতায় প্রতি পর্বে তারা দেশীয় পোশাককে প্রাধান্য দিচ্ছেন। রাজধানীর এক অভিজাত হোটেলে বৃহস্পতিবারের সংবাদ সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। তিনি বলেন, এই প্রতিযোগিতা বাংলাদেশের জন্য অবশ্যই প্রাসঙ্গিক। মেধা, উৎকর্ষতা, মনন, পোশাকে দেশের নারীর বাংলাদেশেরই প্রতিনিধিত্ব করবে, এতে কোন অসুবিধা নাই। তারা দেশের ঐতিহ্য, নারীর অগ্রযাত্রার কথা তুলে ধরবে। ‘মিস ওয়ার্ল্ড’ প্রতিযোগিতায় অন্যান্য দেশের প্রতিযোগীদের চেয়ে বাংলাদেশের নারীরা কোন অংশে পিছিয়ে নেই বলেও মন্তব্য করেন ইনু। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অন্তর শোবিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাসরিন চৌধুরী, ওমিকন এন্টারটেইনমেন্টের চেয়ারম্যান মেহেদী হাসান।
×