ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

মি. ইংলিশ এসেছেন নিজ দেশে

প্রকাশিত: ০৬:২২, ২৫ জুলাই ২০১৭

মি. ইংলিশ এসেছেন নিজ দেশে

সাজ্জাদ হোসেন। প্রতিষ্ঠা করেছেন এসডিআই একাডেমি। বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত সিঙ্গাপুরের নাগরিক, ছোটবেলা থেকেই বাংলাদেশী শ্রমিকদের ইংরেজী শেখান। সিঙ্গাপুরের জাতীয় দিবসে পেয়েছিলেন সে দেশের রাষ্ট্রপতির আমন্ত্রণ, গত ২১ জুলাই বাংলাদেশে এসেছেন তিনি। আজকের ডিপ্রজন্মে থাকছে তার বিশেষ সাক্ষাতকার, নিয়েছেন বেনজির আবরার ডিপ্রজন্ম-এসডিআই একাডেমি প্রতিষ্ঠার গল্প- এসডিআই একাডেমির শুরুর পেছনে আমার ব্যক্তিগত জীবনের একটি বড় অংশ জড়িত। আমি এবং আমার পরিবার ২০০৫ সালে বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরে স্থানান্তরিত হই যখন এখানে স্থায়ীভাবে আমাদের বসবাস করার সুযোগ হয়। যখন আমি সিঙ্গাপুরে আসি তখন আমি বাংলাদেশে মতিঝিল মডেল বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়াশোনা করতাম। উচ্চ শ্রেণীর এমন একটি স্কুলে পড়াশোনা করা সত্ত্বেও সিঙ্গাপুরে আসার পরে স্কুলের এডমিশন টেস্টগুলোতে আমি বার বার অকৃতকার্য হই। আমি প্রথমে ষষ্ঠ শ্রেণীতেই ভর্তির এডমিশন টেস্ট দেই এবং অকৃতকার্য হই। তারপর আমি পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তির এডমিশন টেস্ট দেই এবং আবারও অকৃতকার্য হই। দিশেহারা হয়ে আমি এরপর চতুর্থ শ্রেণীর জন্য চেষ্টা করলাম কিন্তু এবারও আমি অকৃতকার্য হই কারণ আমি প্রশ্নগুলোই বুঝতে পারছিলাম না যেহেতু আমি ভাল ইংরেজী জানতাম না। কিন্তু আমার ভাগ্য ভাল, অকৃতকার্য হওয়ার পরেও বাবার অনুরোধে আমার স্কুলের প্রিন্সিপাল আমাকে চতুর্থ শ্রেণীতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ করে দেন কারণ আমি অন্যান্য বিষয়ে, বিশেষ করে অংকে অনেক ভাল করেছিলাম। এভাবেই সিঙ্গাপুরে আমার লেখাপড়ার যাত্রা শুরু। আমি অনেক ভাগ্যবান যে আমার স্কুলের শিক্ষকরা এবং আমার ক্লাসমেটরা অনেক সাপোর্টিভ ছিল এবং ক্লাসের বাইরেও আমাকে অনেক সাহায্য করত। যার ফলে আমি পিএসএলই (চঝখঊ-চৎরসধৎু ঝপযড়ড়ষ খবধারহম ঊীধসরহধঃরড়হ) এবং ঙ-ষবাবষ পরীক্ষায় তুলনামূলক ভাল ফলাফল করতে পেরেছিলাম। এই সময়গুলোতে আমি আমাদের দেশীয় শ্রমিক ভাইদের সঙ্গে পরিচিত হই। বিশেষ করে যারা আমার বাসার আশপাশে থাকত অথবা কাজ করত তাদের সঙ্গে খুব নিয়মিতই রাস্তায় অথবা মসজিদে দেখা হতো এবং কথাবার্তা হতো। এভাবে আমি তাদের জীবন ধারার সঙ্গে পরিচিত হতে লাগলাম এবং জানতে পারলাম যে তাদের অনেক ধরনের সমস্যার কথা যেমন : কর্মক্ষেত্রে সেফটি ব্রিফিংয়ের অনেক কিছুই তারা বুঝতে পারত না যেহেতু সেগুলো ইংরেজীতে করা হতো কিংবা তারা অসুস্থ হলে ডাক্তারের কাছে গিয়ে তাদের সমস্যার কথাগুলো খুলে বলতে পারত না ইত্যাদি। আমি লক্ষ্য করলাম প্রায় সব সমস্যার মূল কারণ হচ্ছে ইংরেজী না জানা। এক পর্যায়ে, তারাই আমাকে অনুরোধ করল তাদের ইংরেজী শিক্ষা দেয়ার জন্য এবং তারপর থেকে আমি শুরু করলাম ইংরেজী শিক্ষা দেয়া। শুরুটা ছিল খুবই অনানুষ্ঠানিক, আমি আমার প্রাইমারি স্কুলের কিছু বই আর আমার নিজের অভিজ্ঞতার আলোকেই ক্লাস নিচ্ছিলাম আমার বাড়ির পাশে একটি পার্কের বেঞ্চে। এর পরেও, সবাই অনেক ভাল প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছিল বিশেষ করে ইংরেজীতে আমরা সচরাচর যে ভুলগুলো করে থাকি, সেগুলোর ওপর ফোকাস করার কারণে অনেকেই নিজেদের মধ্যে খুব দ্রুত পরিবর্তন লক্ষ্য করছিল। তারা তাদের বন্ধুদেরও নিয়ে আসা শুরু করল। এভাবে আস্তে আস্তে ছয়জন থেকে আটজন তারপর দশজন তারপর বারোজন, এভাবে পার্কের যেই ছোট্ট বেঞ্চটিতে আমি পড়াচ্ছিলাম সেখানে আর সবার সঙ্কুলান হচ্ছিল না। তখন আমিও ভাবলাম কিভাবে এটার সমাধান করা যায়। এ ছাড়া সিঙ্গাপুরে প্রায় দুই লাখ বাংলাদেশী শ্রমিকের বসবাস। আমি তাদের সবাইকেই এই উদ্যোগের আয়তায় এনে দক্ষ শ্রমিক হিসেবে গড়ে তোলার এই মহা সুযোগটিকে কাজে লাগাতে চাইলাম। আমি সবাইকে বললাম যে আমি, আমি কিছুদিন বিরতি নিয়ে ভালভাবে আরও বেশি শ্রমিক ভাইদের শিক্ষার এই সুযোগটি করে দিতে চাই। সবাই শুধু উৎসাহ নয়, সহযোগিতার হাতও বাড়িয়ে দিল। আমি দেশ বিদেশ থেকে প্রায় কয়েক শ’ এরও বেশি ইংরেজী শিক্ষার বই এবং শেখানোর পদ্ধতি নিয়ে গবেষণা করতে লাগলাম। এ ছাড়াও যারা আমাদের ক্লাসে আসত, তাদের আমি বললাম প্রতিদিন যেসব ঘটনার সম্মুখীন হয় তার একটি তালিকা তৈরি করতে এবং এর পাশাপাশি বিভিন্ন বাংলা শব্দ যা তারা প্রতিদিন ব্যবহার করে কিন্তু এর ইংরেজী জানে না, তার একটি তালিকা তৈরি করার জন্য। এভাবেই আমরা খুব আনুষঙ্গিক সিলেবাস তৈরি করলাম যা সহজেই ইংরেজী শিখতে সাহায্য করবে। ডিপ্রজন্ম-দেশের শ্রমিক মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াচ্ছেন ইংরেজী শিখিয়ে, কেন এই ব্যতিক্রমী উদ্যোগ? সাজ্জাদ- দেশী ভাইদের নিজের সমস্যাগুলোর সমাধানের পাশাপাশি সুদূরপ্রসারী পরিকল্পনার মাধ্যমে তারা যেন বিভিন্ন ধরনের ঠড়পধঃরড়হধষ এবং চৎড়ভবংংরড়হধষ ঈড়ঁৎংব করতে সমর্থ হয় সে জন্য ইংরেজীর গুরুত্ব অপরিসীম। বিদেশে আমাদের দেশের ভাইয়েরা সবচেয়ে কঠোর পরিশ্রম করলেও, সবচেয়ে কম মূল্যায়ন পায় একমাত্র ইংরেজীতে কথা বলার দক্ষতা এবং প্রয়োজনীয় সার্টিফিকেটের অভাবে। ইংরেজীর পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকার ক্যারিয়ার ম্যাপিং এবং পার্টনারশিপের মাধ্যমে আমরা দেশী ভাইদের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করছি। ডিপ্রজন্ম-সিঙ্গাপুরের সরকারের কর্তা ব্যক্তিদের থেকে পাওয়া স্বীকৃতির অনুভূতি- সাজ্জাদ-এটা অবশ্যই আমার জন্য, এবং দেশের জন্য, দেশের মানুষের জন্য এক বড় পাওয়া। আমাদের দেশের মানুষের সঠিক মূল্যায়নের যে ঘাটতি রয়েছে তা পূরণের লক্ষ্যে আমাদের এই প্রয়াসের স্বীকৃতি যেন আমাদের জাতির উজ্জ্বল ভবিষ্যতের শুভ সূচনা করেছে। কথায় আছে ‘ঞযব ঔড়ঁৎহবু ড়ভ ধ ঞযড়ঁংধহফ গরষবং ংঃধৎঃ রিঃয ধ ংরহমষব ংঃবঢ়’- সুদীর্ঘ পথের যাত্রাটি সিঙ্গাপুর সরকারের সর্বোচ্চ ব্যক্তির কাছ থেকে পাওয়া স্বীকৃতি যেন আমাদের মনোবলকে আরো চাঙ্গা করে দিয়েছে পাশাপাশি আমাদের আরও দায়িত্বের কথা আমাদের স্মরণ করিয়ে দিয়েছে। ডিপ্রজন্ম-দেশে এসেছেন কতদিনের সফরে? বিশেষ কোনো কাজে? সাজ্জাদ-আমি এবার দেশে এসেছি দুই সপ্তাহের জন্য। আমরা এসডিআই একাডেমির কর্মকাণ্ডগুলোকে বাংলাদেশের তরুণদের জন্য উপযোগী করে বাংলাদেশে নিয়ে আসার জন্য অনেক অনুরোধ পাচ্ছিলাম গত কয়েক মাস যাবত। শুরু থেকেই আমাদের পরিকল্পনা ছিল এসডিআই একাডেমিকে আমরা দেশে নিয়ে আসব দেশের মানুষেরা বিশেষ করে দেশের তরুণরা যেন আমাদের কর্মকাণ্ড থেকে উপকৃত হতে পারে। ভেবেছিলাম হয়ত ডিসেম্বর মাসেই আমরা আমাদের কার্যক্রম শুরু করব কিন্তু বিভিন্ন এলাকা থেকে অনেক অনুরোধ পাওয়ায় আমরা আমাদের সেই পরিকল্পনাকে ত্বরান্বিত করে জুলাইতে নিয়ে আসি। আগামী আগস্টের এক তারিখে আমরা চট্টগ্রাম থিয়েটার ইনস্টিটিউটে আমাদের সর্বপ্রথম ওয়ার্কশপ করছি ‘ঞযব অৎঃ ড়ভ ঊহমষরংয ঈড়সসঁহরপধঃরড়হ’ প্রায় পাঁচ শ’ মানুষের জন্য। এর পর পরই আগস্টের তিন তারিখে আমরা ঢাকায় অঝঅ টহরাবৎংরঃু তে আমাদের দ্বিতীয় ওয়ার্কশপ করছি। সিলেট, রাজশাহীসহ অন্যান্য বিভাগ থেকেও আমরা অনেক অনুরোধ পাচ্ছি এবং ডিসেম্বরে সব বিভাগেই একটি করে ওয়ার্কশপ করার পরিকল্পনা আমাদের রয়েছে। আমরা অনেক সৌভাগ্যবান যে আমরা সর্বত্রই প্রচুর সাড়া পাচ্ছি আমাদের ব্যতিক্রম ধর্মী ইংরেজী শিক্ষার পদ্ধতির ব্যাপারে যেখানে মানুষ সহজেই ‘ঋঁহ ্ খবধৎহ’-এর মাধ্যমে ইংরেজীর ভীতিটি কাটিয়ে উঠতে পারবে। এ ছাড়া ইংরেজী ছাড়াও কোন জিনিস কিভাবে সহজেই রপ্ত করা যায় কম্পিউটেশনাল থিঙ্কিং (ঈড়সঢ়ঁঃধঃরড়হধষ ঞযরহশরহম)-এর কিছু অবলম্বন করে সেগুলো নিয়েও আলোচনা করা হবে। তবে শুধু ওয়ার্কশপ নয়, আমাদের কর্মকাণ্ডগুলো বিভিন্ন ইউনিভার্সিটিকেন্দ্রিক আমাদের বিভিন্ন চ্যাপ্টারের মাধ্যমে নিয়মিত কর্মসূচীর মাধ্যমে করা হবে। আমরা ইতিমধ্যে সারাদেশ থেকে প্রায় চুয়াল্লিশটিরও বেশি ইউনিভার্সিটিগুলো থেকে ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডর নির্ধারণের কাজে ব্যস্ত রয়েছি। আশা করছি খুব শীঘ্রই আমরা এসব ইউনিভার্সিটি থেকে যোগ্য অ্যাম্বাসেডর নির্ধারণ করতে পারব এবং অন্য সব ইউনিভার্সিটিতেও আমদের কর্মকাণ্ড শুরু করতে পারব। সঠিকভাবে সবচেয়ে সহজে ইংরেজী শেখার জন্য দুটি জিনিসের প্রয়োজন রয়েছে : একটি হচ্ছে সঠিক গাইডেন্স আরেকটি হচ্ছে উপযুক্ত পরিবেশ। আমাদের ওয়ার্কশপ এবং ড. ইংলিশ সিরিজের দুটি বই গাইডেন্স হিসেবে কাজ করবে আর উপযুক্ত পরিবেশ তৈরির লক্ষ্যে আমাদের ইউনিভার্সিটিকেন্দ্রিক সাপ্তাহিক সেশনগুলোর পাশাপাশি আমাদের সব মেম্বারকে নিয়েই উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি হবে। এ ছাড়াও আগামী বছর থেকে প্রতিবছর দেশজুড়ে আমরা মি. ইংলিশ নামক একটি কম্পিটিশনের আয়োজন করব যেখানে পাবলিক স্পিকিংয়ের জন্য সমগ্র বাংলাদেশ থেকে বাছাই করে একজনকে এই উপাধি দেয়া হবে। ডিপ্রজন্ম-এসডিআই একাডেমি নিয়ে স্বপ্ন সাজ্জাদ-এসডিআই একাডেমি নিয়ে আমার অনেক স্বপ্ন রয়েছে এবং এই স্বপ্নগুলোই আমাকে অনবরত কাজ করার শক্তি এবং উৎসাহ দেয়। বাংলাদেশ নিয়ে স্বপ্ন : সাজ্জাদ-সিঙ্গাপুরে আমাদের স্বপ্ন হলো গওহরংঃৎু ড়ভ গধহঢ়ড়বিৎ-এর সঙ্গে কাজ করে প্রতিটি শ্রমিক ভাইয়ের জন্যই তাদের সিঙ্গাপুরে কর্মজীবনের শুরুতে একটি ঙৎরবহঃধঃরড়হ কোর্স করানো যেখানে ইংরেজীসহ, সেফটি, সিঙ্গাপুরের আইনকানুন ইত্যাদি নিয়ে কর্মসূচী থাকবে। পাশাপাশি সিঙ্গাপুরিয়ানরাও যেন আমাদের শ্রমিক ভাইদের সম্পর্কে ভালভাবে জানতে পারে এবং একটি সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশ সৃষ্টি হয় তার লক্ষ্যে কাজ করছি। ছোটবেলা থেকেই দেশের জন্য কিছু করার ইচ্ছা ছিল আমার, সব সময়ই আমি দেশকে নিয়ে ভাবতাম দেশের মানুষদের নিয়ে ভাবতাম। সিঙ্গাপুরে আসার পর সেটা আরও প্রকট হয়ে ওঠে। বিশেষ করে সিঙ্গাপুরের নিয়মতান্ত্রিক জীবনযাপন এবং মেধার সঠিক মূল্যায়ন দেখে আমার মনে হলো, আমাদের দেশে অনেক মেধাবী ছাত্র বিভিন্ন কারণে তাদের মেধার বিকাশ করতে পারছে না। আমি যখন ক্লাস সেভেন এ পড়ি, তখন আমার কিছু বন্ধুদের নিয়ে একটি তহবিল গঠন করি দেশের সুবিধাবঞ্চিত ছাত্রদের শিক্ষার ব্যবস্থা করার। পরে ত্রাণের ওভাবে তহবিলটি বন্ধ হয়ে যায় এবং আমি উপলদ্ধি করতে পারি যে আমাকে একটি স্বয়ংসম্পন্ন প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে হবে। এসডিআই একাডেমিকে সামাজিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার পেছনে এই ঘটনা একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। - বাংলাদেশে আমরা ইয়ুথদের নিয়েও কাজ করতে চাই। একজন ইয়ুথ হিসেবে আমি অন্যান্য ইয়ুথদের মেধার সঠিক বিকাশে আশাবাদী। আমি বিশ্বাস করি, আমাদের উবংরমহ ঞযরহশরহম, ঈড়সঢ়ঁঃধঃরড়হধষ ঞযরহশরহম ্ ঝড়পরধষ ঊহঃৎবঢ়ৎবহবঁৎংযরঢ় ঈড়ঁৎংব আর বিভিন্ন মানোন্নয়ন কোর্সের মাধ্যমে আমরা দেশের ইয়ুথদের মেধার সঠিক বিকাশে সাহায্য করতে পারব আর এর পাশাপাশি তাদের সাথে নিয়ে আমাদের দেশের বিভিন্ন সমস্যাগুলো মোকাবেলা করার চেষ্টা করব। ইতিমধ্যে দেশের আটটি বিভাগের প্রতিটি বিভাগে আমাদের রিজিওনাল অ্যাম্বাসেডর এবং ক্যাম্পাস অ্যাম্বাসেডরদের দ্বারা আমাদের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মি ইংলিশ কম্পিটিশন এর পাশাপাশি “ দ্যা ডঃ ইংলিশ শো” নামক আমাদের একটি টিভি শো করারও পরকল্পনা রয়েছে ভবিষ্যতে সবার মাঝে আমাদের কার্যক্রমের ছোঁয়া ছড়িয়ে দিবার লক্ষ্যে। একটি সৎ, নিষ্ঠাবান এবং দক্ষ কর্মশক্তি গড়ে তোলাই আমাদের উদ্দেশ্য।
×