প্রত্যেক মানুষ জীবনের কোন না কোন সময় ব্রণ দ্বারা আক্রান্ত হযে থাকে। ব্রণ হল সবচেয়ে বেশি হওয়া চামড়ার রোগ যাতে কিনা দাগ হয়ে থাকে।
খুব সামান্য তেকে অসামন্য প্রকোপে ব্রণ প্রকাশ পেতে পারে। মুখে শরীরের পিছনে, ঘাড়ে এবং বুকে ব্রণ হয়ে থাকে।
* সাধারণত: যৌবনের প্রারম্ভে ব্রণ হয়ে থাকে, ১১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে বেশি হয়।
* পরবর্তী জীবনেও হতে পারে তবে নিতান্তই কম ব্রণ ছোঁয়াচে নয়।
* সামান্য থেকে মধ্যম পর্যায়ের ব্রণে
* সাধারণত তৈলাক্ত মুখ মন্ডল
* কালো কালো পোঠা নিয়ে ব্রণ গুলো দেখা যায়
* লাল লাল গোটা হতে পারে যদি ব্রণ গুলোর প্রদাহ হয। ব্যথা হতে পারে এক্ষেত্রে-
চিকিৎসা:-
* ব্রণ কিন্তু স্বাস্থ্যেরক্ষার দুর্বলতার জন্যে হয় না, তাই সাবান দিয়ে ব্রণ তাড়ানো যাবে না।
* সামান্য ক্ষারের সাবান দিয়ে বা অন্ধহীন ক্লিঞ্জার দিয়া মুখ মুন্ডল দিনে ২ বার ধুলেই যথেষ্ঠ
* মোক আপনা নিলেই ভাল
* মাঝে মাঝে কেঞ্জাওয়োল পারাক্্রাইড দিয়ে মুখ ধুলে ভাল হয় তাহলে মুখ মন্ডলের জীবানু প্রপিওনি ব্যাকটেরিয়াম অ্যাক্নি দূরীভূত হতে পারে
* বেঞ্জাওয়েল পারাক্্রাইড জেলও ব্যবহার করা যেতে পারে
* অথবা অ্যাজিলেইক অ্যাসিড ব্যবহার করা যেতে পারে
* অ্যাষ্ঠি কয়োষ্টিক লোশান যেমন ক্লিন্ডামাইসিন বা ইরাই প্রোমাইসিন ব্যবহার করা যেতে পারে
* মুখে মাখার রোষ্টনয়েড বা ভিটামিন ‘এ’ ক্রিম ষ্ট্রিষ্টিনয়েন বা আইসোষ্ট্রিষ্টিনয়েন ব্যবহার করা হয় প্রথমে প্রথমে একটু জ্বালা করলেও পরে ঠিক হয়ে যায়।
* সূর্যের আলো প্রতিরোধী ক্রিম ব্যবহার করুন
* মুখে ষ্টেস্ট্রাসাইক্লিন বা অক্সি-ষ্টেষ্ট্রাআইকিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
* মুখে জন্ম নিরোর্বক বড়ি খেলে তা ব্রণের জন্যে উপকারী।
আরো পড়ুন
শীর্ষ সংবাদ: