ঢাকা, বাংলাদেশ   মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১

বরিশালে রাস্তার ওপর বাঁশের সাঁকো

প্রকাশিত: ০৫:৫৫, ৮ জুলাই ২০১৭

বরিশালে রাস্তার ওপর বাঁশের সাঁকো

স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ বর্ষা মৌসুমে জনগুরুত্বপূর্ণ সড়কে কর্দমক্তের হাত থেকে রেহাই পেতে এলাকাবাসী প্রায় দেড় কিলোমিটার বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করেছে। ওই সাঁকো দিয়ে প্রতিনিয়ত রাস্তা পার হচ্ছে ওই এলাকার স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীসহ গ্রামবাসী। ঘটনাটি জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের। জানা গেছে, ওই ইউনিয়নের ক্লাবগঞ্জ বাজারসংলগ্ন আছিয়া ওয়াজেদ বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়সংলগ্ন এলাকা থেকে কাশিগঞ্জ বাজার পর্যন্ত প্রায় দেড় কিলোমিটারের কাঁচা সড়কটি বর্ষা মৌসুমে কর্দমক্ত হয়ে বেহাল হয়ে পড়েছে। এ কারণে প্রতিনিয়ত ছানি কেদারপুর, পূর্ব কেদারপুর ও কাশিগঞ্জ গ্রামবাসীসহ ওই তিন গ্রামের স্কুল-কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের কর্দমক্ত রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। উপায়ান্তর না পেয়ে ওই তিন গ্রামবাসী একত্রিত হয়ে বিকল্প পন্থায় রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে গত এক সপ্তাহ পূর্বে রাস্তার ওপর বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে। এ বিষয়ে কেদারপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ নুরে আলম বেপারী জানান, রাস্তাটির বিষয়ে ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্ট উর্ধতন কর্মকর্তাদের কাছে প্রকল্প দেয়া হয়েছে। প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হলেই কাঁচা রাস্তাটি পাকা করা হবে। পুলিশে যোগ দেয়া হলো না তুলীপের স্টাফ রিপোর্টার, যশোর অফিস ॥ বাবা দুধ বিক্রি করে ছোট ছেলে তুলীপ ঘোষকে (১৮) লেখাপড়া শিখিয়েছেন ভাল চাকরি করবে বলে। সরকারী চাকরিও পেয়েছিল তুলীপ। আজ শনিবার যশোর পুলিশের রিজার্ভ অফিসে যোগ দেয়ার কথা তার। এ দিন থেকে পুলিশ কনস্টেবল পদে ট্রেনিং শুরুর কথা ছিল। কিন্তু বাবার সে আশা পূর্ণ হলো না। বৃহস্পতিবার রাতে তুলীপ বাড়িতে বিদ্যুতের কাজ করতে গিয়ে চলে গেছে না ফেরার দেশে। তুলীপের বাড়ি সদর উপজেলার লবুতলা ইউনিয়নের তেজরোল গ্রামে। তুলীপের চাচাত ভাই লিটন ঘোষ বলেন, রাত ৮টার দিকে তুলীপ বাড়িতে পানির মোটরে ইলেক্ট্রিক লাইনের কাজ করছিল। গোয়ালঘরের কাছে কর্দমাক্ত স্থানে কাজ করার সময় অসাবধানবশত বিদ্যুতায়িত হয়ে সে পড়ে যায় এবং মাথায় আঘাত লাগে। লোকজন তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। কিন্তু হাসপাতালের জরুরী বিভাগের চিকিৎসক ডাঃ কল্লোল কুমার সাহা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। শিশুকে হত্যার পর মায়ের আত্মহত্যার চেষ্টা স্টাফ রিপোর্টার, দিনাজপুর ॥ পার্বতীপুর উপজেলার পল্লীতে সাদিয়া আক্তার আশা (২২) নামের এক ঘাতক মা ছয় বছর বয়সী একমাত্র শিশুকন্যাকে শ্বাসরোধে হত্যার পর আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলা বেলাইচ-ী ইউনিয়নের বড় হরিরামপুর ভাটিপাড়া গ্রামে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে। জানা যায়, শিশুকন্যা মায়মুনার বাবা এরশাদ আলী ঢাকা শিল্প এলাকা শিল্পাঞ্চল থানায় আনসার ব্যাটালিয়নে কর্মরত। পুলিশের ভাষ্যমতে, ঘটনার রাতে ঘরে মা-মেয়ে শুয়ে পড়ে। রাত ১২টা থেকে ৩টার মধ্যে এ হত্যাকা- সংঘটিত হয়। হত্যাকা-ে ঘাতক মা ব্লেড দিয়ে নিজের হাতের ডান পায়ের পাতা ও বাম হাতে পোচ দিয়ে রক্তাক্ত করেছেন। তবে নিজে আত্মহত্যার জন্য এ কা- করেছেন কি-না সে বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
×