ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

চট্টগ্রাম নগরীতে এলইডি সড়ক বাতি প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী ভারত

প্রকাশিত: ০৬:৫৪, ৩ জুলাই ২০১৭

চট্টগ্রাম নগরীতে এলইডি সড়ক বাতি প্রকল্প বাস্তবায়নে আগ্রহী ভারত

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ চট্টগ্রাম নগরীতে জি টু জি পদ্ধতিতে এলইডি সড়ক বাতি প্রজেক্ট বাস্তবায়নে আগ্রহী ভারত। সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনের সঙ্গে রবিবার দুপুরে সৌজন্য সাক্ষাতের এ আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন চট্টগ্রামে নিযুক্ত ভারতীয় সহকারী হাই কমিশনার সোমনাথ হালদার। রবিবার সৌজন্য সাক্ষাতে ভারতীয় সহকারী হাইকমিশনার তার সময়ে নানাভাবে সহযোগিতা পাওয়ার জন্য চসিক মেয়রের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। সাক্ষাতে সহকারী হাই কমিশনার জি টু জি সিস্টেমে এনার্জি ইফিসিয়েন্সি সার্ভিস লিমিটেডের মাধ্যমে চট্টগ্রাম নগরীতে এলইডি সড়ক বাতি প্রজেক্ট বাস্তবায়নে মেয়রের সহযোগিতা কামনা করেন। বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়। সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের বৃত্তি প্রদান ও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য এ্যাম্বুলেন্স প্রদানের কথা তুলে ধরে বলেন, বাংলাদেশের সু-প্রতিবেশী ও অকৃত্রিম বন্ধু রাষ্ট্র ভারত। ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সু-প্রাচীনকাল থেকেই বন্ধুত্বের মেল-বন্ধন, সংস্কৃতিক ও ভাষাগত সম্পর্ক আছে। মেয়র আশা করেন, ভারত ও বাংলাাদেশের বন্ধুত্ব আগামীতে আরও সুদৃঢ় হবে। বৈঠকে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ওয়ার্ড কাউন্সিলর হারুন উর রশিদ, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সামসুদ্দোহা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। মাদকমুক্ত করতে মাইকিং নিজস্ব সংবাদদাতা, কলাপাড়া, ২ জুলাই ॥ মাদকমুক্ত করার লক্ষ্যে রবিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত পৌর শহরের বিভিন্ন সড়কে নাগরিক সংগ্রাম কমিটির আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা প্রবীণ সাংবাদিক হাবিবুল্লাহ রানার উদ্যোগে মাইকিং করা হয়। হাবিবুল্লাহ রানার এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানান পৌরবাসী। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, সম্প্রতি এ উপজেলায় ইয়াবা ও গাঁজার আগ্রাসনে স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন শ্রেণীপেশার মানুষ আসক্ত হচ্ছে। ফলে অভিভাবকরা উদ্বিগ্ন হয়ে পড়ে। ভয়াবহ মাদকের ছোবল থেকে রক্ষা পাওয়ার লক্ষ্যে নাগরিক সংগ্রাম কমিটি এ উদ্যোগ গ্রহণ করে। তিনি মাদক সেবনকারী ও ব্যবসায়ীদের এসব অপকর্ম বন্ধের জন্য আল্টিমেটাম দিয়েছেন। দুই মাদক বিক্রেতার আত্মসমর্পণ স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া ॥ স্বাভাবিক জীবনে ফিরে এসেছে ২ মাদক বিক্রেতা। রবিবার দুপুরে জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে তারা আত্মসমর্পণ করে। আত্মসমর্পণকারী দুই মাদক বিক্রেতা হলেন বাছির মিয়া ও ইমন মিয়া। আত্মসমর্পণকারী দুইজনের বিরুদ্ধে জেলার আখাউড়া থানায় মাদকসহ মোট ১৯টি মামলা রয়েছে। এ সময় পুলিশ সুপার মিজানুর রহামান দুই মাদক বিক্রেতার পরিবারকে সান্ত¡না দিয়ে জানান, যে সব মাদক বিক্রেতা পুলিশের ডাকে সাড়া দিয়ে আত্মসমর্পণ করবে তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করবে পুলিশ।
×