ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বালু পরিবহন নিয়ে সংঘর্ষে নিহত এক, আহত ১২

প্রকাশিত: ০৬:৫৩, ৩ জুলাই ২০১৭

বালু পরিবহন নিয়ে সংঘর্ষে নিহত এক, আহত ১২

স্টাফ রিপোর্টার, নীলফামারী ॥ ট্রলিতে বালু পরিবহনে বাধাপ্রদানকে কেন্দ্র করে রবিবার সকালে সংঘর্ষে জাহেদ আলী (৫০) শনিবার বিকেলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা গেছে। ঘটনাটি ঘটে ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাঁপানী ইউনিয়নের বিন্নাকুড়ি গ্রামে। জানা যায়, বিন্নাকুড়ি গ্রামের নতুন তৈরি করা কাঁচা সড়ক দিয়ে গ্রামের আব্দুর রশিদ ট্রলি দিয়ে বালু পরিবহন করায় তা নিষেধ করেন ওই ইউনিয়নের দুই নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য আমিনুর রহমান। এ নিয়ে উভয়পক্ষের মধ্যে বচসা হয়। বচসার একপর্যায়ে উভয় পক্ষের মধ্যে ধারালো অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে সংঘর্ষ বাধে। এতে বালু পরিবহনের মালিক আব্দুর রশিদের পক্ষের জাহেদ আলী, মোজাফ্ফর হোসেন, আমিনা বেগম, আব্দুর রশিদ, মশিয়ার রহমান, মনছুর আলী; অপরপক্ষের ইউপি সদস্য আমিনুর রহমান, তার ছেলে হাসানুর রহমান ও হাবিবুর রহমান, জামাতা আসাদুজ্জামান, ভাই নুরল হক, নুর হোসেন এবং ভাতিজা শাহিন আলম আহত হন। উভয়পক্ষের আহত ১৩ জনকে ডিমলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আহতদের মধ্যে জাহেদ আলী, মোজাফ্ফর হোসেন, নুরল হক ও আমেনা বেগমের অবস্থা আশঙ্কাজনক হলে তাদের রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালে স্থানান্তর করা হয়। বিকেল ৪টায় রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরী বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাহেদ আলী মারা যান। বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু নিজস্ব সংবাদদাতা, বাউফল, ২ জুলাই ॥ বাউফলে বিদ্যুতস্পৃষ্ট হয়ে চাঁন মিয়া আকন (৬০) নামের এক বৃদ্ধ মারা গেছেন। রবিবার দুপুরে কনকদিয়া ইউনিয়নের জয়ঘোড়া গ্রামে ঘটে এ ঘটনা। তার পিতার নাম মৃত মোঃ আহম্মদ আকন। জানা গেছে, ওইদিন দুপুর সোয়া ১টার দিকে প্রতিবেশী মজিবুর মোল্লার সঙ্গে দেখা করতে যান চাঁন মিয়া। ঘরের মধ্যে বসে কুশল বিনিময়ের একপর্যায়ে তিনি টিনের বেড়ায় হেলান দিয়ে বসতে গিয়ে বৈদ্যুতিক শকে গুরুতর আহত হন। কনকদিয়া ইউনিয়ন স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। ভাঙ্গন ঠেকাতে ঝাঁপিয়ে পড়েছে গ্রামবাসী স্টাফ রিপোর্টার, বরিশাল ॥ ষাটোর্ধ খলিল মিয়া ঈদের যাত্রী পরিবহন বাদ দিয়ে তার ভ্যানগাড়িতে বাঁশ আনার কাজ করছেন। ব্যবসায়ী আবুল হোসেন তার দোকান বন্ধ রেখে সেই বাঁশ কাটার কাজ করছেন। মিস্ত্রি আবু হানিফ নিজের রুটি রুজির কাজ ফেলে নদীপাড়ে বসে তৈরি করছেন বাঁশের খাঁচা। নিজেদের জীবন ও জীবিকার কথা ভুলে এক এক করে এখন গ্রামবাসী স্বেচ্ছাশ্রমে যার যা কিছু আছে তাই নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে বিশাল কর্মযজ্ঞে। এজন্য তাদের কোন বেতন কিংবা নেই কোন পারিশ্রমিক পাওয়ার বাসনা।
×