ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ভিআইপিবি এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট

প্রকাশিত: ০৩:৫৬, ২১ জুন ২০১৭

আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ভিআইপিবি এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট

অর্থনৈতিক রিপোর্টর ॥ আন্তর্জাতিক মানদ-ে দেশের প্রথম সারির সম্পদ ব্যবস্থাপক প্রতিষ্ঠান ভিআইপিবি এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটি স্বপ্রণোদিত হয়ে মার্কিনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান সিএফএ ইনস্টিটিউটের আন্তর্জাতিক নীতিমালা গ্রহণ করেছে। কোম্পানি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। সূত্র মতে, বাংলাদেশের প্রথম সম্পদ ব্যবস্থাপক হিসেবে সিএফএ ইনস্টিটিউট থেকে ভিআইপিবি এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট ম্যানেজার কোড অফ প্রফেশনাল কন্ডাক্টে তালিকাভুক্ত হয়েছে। ফলে এখন থেকে প্রতিষ্ঠানটি কোডের নীতিমালা মেনে পরিচালিত হবে। সিএফএ ইনস্টিটিউট বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ ক্ষেত্রে পেশাদারিত্বের গ্রহণযোগ্য মাপকাঠি হিসেবে স্বীকৃত। সূত্র মতে, বিশ্বজুড়ে ১ হাজার ৩৬০ প্রতিষ্ঠান এই কোড মেনে চলে। এদের মধ্যে রয়েছে ব্ল্যাকরক, স্টেট স্ট্রিট গ্লোবাল এ্যাডভাইজরস, জেপি মরগান এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট, মরগান স্ট্যানলি ইনভেস্টমেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ওয়েলিংটন ম্যানেজমেন্ট প্রভৃতি। প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এই কোড অনুসরণ করা মানে শুধু কিছু নিয়ম নীতি মেনে চলাই নয়, বরং বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য নৈতিক মূল্যবোধ সম্পন্ন একটি পরিবেশ তৈরি প্রচেষ্টা। কোড মেনে চলার মাধ্যমে একটি কোম্পানি তার কর্ম পরিচালনায় বিশ্বব্যাপী গ্রহণযোগ্য নৈতিক কাঠামো অন্তর্ভুক্ত করে; যা বিনিয়োগকারীদের কাছে অনেক বেশি গ্রহণযোগ্য করে তোলে। ফলে বিনিয়োগ খাতের সার্বিক নির্ভরযোগ্যতা বৃদ্ধি পায়। এ বিষয়ে ভিআইপিবি এ্যাসেট ম্যানেজমেন্টের প্রধান নির্বাহী শহিদুল ইসলাম বলেন, বিনিয়োগকারীরা তাদের কষ্টার্জিত টাকা বিনিয়োগ করে; তাই বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব এবং নৈতিকতা পাওয়ার অধিকারও তারা রাখে। তিনি আরও বলেন, আমরা বাংলাদেশের বিনিয়োগ খাতের মান উন্নয়নের জন্য প্রতিনিয়ত কাজ করে যেতে চাই। সম্পদ ব্যবস্থাপকদের ওপর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আস্থা তৈরি করতে সিএফএ ইনস্টিটিউটের এই কোড গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। অকারণে সাভার রিফ্র্যাক্টরিজের দর বাড়ছে অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত বিবিধ খাতের কোম্পানি সাভার রিফ্র্যাক্টরিজ লিমিটেডের শেয়ায়ের দর বাড়ার কোন কারণ নেই। শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চাইলে কোম্পানি কর্তৃপক্ষ এমনটাই জানায় ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জকে (ডিএসই)। জানা গেছে, শেয়ারটির অস্বাভাবিক দর বাড়ার পেছনে কারণ জানতে চেয়ে ডিএসই সোমবার নোটিস পাঠায়। এর জবাবে কোম্পানিটি জানায়, কোন রকম মূল্য সংবেদনশীল তথ্য ছাড়াই শেয়ারটির দর বাড়ছে। বিশ্লেষণে দেখা যায়, গত ১২ জুন থেকে শেয়ারটির দর বেড়েই চলেছে। এ সময়ে শেয়ারটির দর ৪৯ টাকা ১০ পয়সা থেকে বেড়ে সর্বশেষ ৭২ টাকা ৭০ পয়সা পর্যন্ত হয়। অর্থাৎ শেয়ারটির দর বেড়েছে ২৩ টাকা ৬০ পয়সা বা ৪৮ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ।
×