ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

পাহাড়ে বসতি উচ্ছেদে মাঠে প্রশাসন

প্রকাশিত: ০৬:৩৬, ১৯ জুন ২০১৭

পাহাড়ে বসতি উচ্ছেদে মাঠে প্রশাসন

স্টাফ রিপোর্টার, কক্সবাজার ॥ পাহাড়ে ঝুঁকিতে বসবাসকারীদের উচ্ছেদে নেমেছে প্রশাসন। কক্সবাজার শহরের বৈদ্যঘোনা, বাদশাঘোনা, খাজা মঞ্জিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে বেশ কয়েকটি পাহাড়ে ভেঙ্গে দেয়া হয়েছে তৈরি ঘরবাড়ি। সেখানে নির্মিত আরও অর্ধশত বাড়ি নিজ দায়িত্বে সরে নিতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এদিকে উচ্ছেদ অভিযানের খবর পেয়ে ঘরে তালা লাগিয়ে পালিয়ে গেছে বেশিরভাগ বাড়ির মালিক। এর মধ্যে কয়েক মহিলা বাড়ি থাকলেও তারা প্রতিবাদ করার চেষ্টা করে। এ সময় উচ্ছেদ অভিযানে নেতৃত্বে থাকা জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইমরুল কায়েস জানান, পাহাড়ের জমি কোন ব্যক্তি মালিকানাধীন নয়। এগুলো খাস জমি, তাছাড়া কয়েকদিন আগে থেকে এখানে ঝুঁকিতে বসাবাসকারীদের বাড়িঘরে ছেড়ে দেয়ার জন্য বলা হয়েছিল। এ অভিযান চলমান থাকবে। বান্দরবান নিজস্ব সংবাদদাতা বান্দরবান থেকে জানান, ত্রাণ ও দুর্যোগ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনায় বান্দরবানের পাহাড়ে ঝুঁকিতে বসবাসকারীদের নতুন করে তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। শনিবার থেকে জেলার ৭টি উপজেলায় এই তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে প্রশাসন। শিশু সামিরকে গলা টিপে হত্যা করে সৎমা স্টাফ রিপোর্টার, মুন্সীগঞ্জ ॥ সিরাজদিখানে শিশু সামিরকে সৎ মা গলা টিপে হত্যা করে। রবিবার সৎ মা সুমাইয়া আক্তার ১৬৪ ধারার স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে। আমলী আদলতের-২ এর বিচারক সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট হায়দার আলীর খাস কামরায় এ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি রেকর্ড করা হয়। পরে আসামি অন্তঃসত্ত্বা সুমাইয়া আক্তারকে জেলহাজতে প্রেরণ করা হয়। এর মধ্য দিয়ে শিশুটির রহস্যজনক মৃত্যুর রহস্য উদঘাটন হলো। গত ১১ জুন বাড়ির পাশের ডোবা থেকে সামিরের লাশ উদ্ধার করা হয়। সামির রাজদিয়া গ্রামের সেনা সদস্য আরিফ হোসেন হীরার ছেলে। সুমাইয়া আরিফের দ্বিতীয় স্ত্রী। পুলিশ জানায়, এর আগে শনিবার দুপুরে সুমাইয়া আক্তারকে রাজদিয়া গ্রামের বাবার বাড়ি থেকে আটক করে থানায় নেয়ার পর হত্যার ঘটনার কথা স্বীকার করে।
×