ঢাকা, বাংলাদেশ   শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

শেরপুরে জমে উঠেছে শিশুদের ঈদবাজার

প্রকাশিত: ০৬:৩৪, ১৯ জুন ২০১৭

শেরপুরে জমে উঠেছে শিশুদের ঈদবাজার

নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর, ১৮ জুন ॥ ঈদ বেশি আনন্দ দেয় ছোটদের। শিশুদের সব খুশি যেন ঈদের পোশাক ঘিরে। তাই ঈদের কেনাকাটায় তাদের আবদারেরও শেষ নেই। ঈদের পোশাক ঘিরে শিশুদের থাকে নানা জল্পনা-কল্পনা। নিজেদের পোশাক নিয়ে উদাসীন থাকলেও অভিভাবকরা সবচেয়ে সুন্দর পোশাকটি কিনে দিতে চান সন্তানকে। ঈদের অনেক আগেই শিশুদের কেনাকাটা সেরে ফেলতে চান অভিভাবকরা। তাই ঈদকে সামনে রেখে এরই মধ্যে জমে উঠেছে শিশুদের ঈদবাজার। রবিবার শেরপুর শহরের নিউমার্কেট, গোয়ালপট্টি, তেরাবাজার ও শহীদ বুলবুল সড়কের ফ্যাশন হাউসগুলোতে গিয়ে দেখা যায়, বড়দের পাশাপাশি শিশুদের নানা রং-বেরঙের পোশাকের পসরা সাজিয়েছে দোকানিরা। ফুটপাথ থেকে শুরু করে অভিজাত শপিংমলগুলোতে শোভা পাচ্ছে ছোট্ট শিশুদের রং-বেরঙের পোশাক। সাধ ও সাধ্যের মধ্যে ক্রেতারা ক্রয় করছেন ওইসব পোশাক। বিক্রেতারা জানান, এবার মেয়ে শিশুদের জন্য ঘের দেয়া লম্বা কামিজ যেমন চলছে, তেমনি ছেলে শিশুদের পাঞ্জাবিতে লাইন কাটের ব্যবহার বেশি। শিশুরা সারাদিন জমকালো পোশাক পরে থাকতে পারে না। সে জন্য সুতি, ডেনিম বা জিনসের প্যান্ট, খাটো হাতার শার্ট ও ফতুয়া দেয়া যেতে পারে। এবার মেয়ে শিশুদের জন্য পার্টি ফ্রক, ঘাগড়া চোলি ও লেগিংসের চাহিদা বেশি দেখা যাচ্ছে। পাশাপাশি সালোয়ার কামিজও পরতে পারে এবারের ঈদে। কাতান, টিস্যু, মসলিন ও সার্টিনের ব্যবহার ভাল লাগবে পার্টি পোশাকে। এছাড়া সুতির কাপড় তো রয়েছেই। সুমন নামে আরেক বিক্রেতা বলেন, বরাবরের মতো এ বছরও শেরপুরের মার্কেটগুলোতে ভারতীয় পোশাকের চাহিদা বেশি। নানান সিরিয়াল আর হিন্দি সিনেমার নাম অনুসারে বেশ জনপ্রিয় ভারতীয় পোশাকগুলো। ভাল নক্সা না থাকার কারণে দেশী পোশাকের চাহিদা খুবই কম। পোশাকের নক্সায় প্রাধান্য পাচ্ছে কারচুপি, এমব্রয়ডারিসহ হাতের কাজ। প্রাইমএশিয়া ভার্সিটিতে সেমিনার বৃহস্পতিবার প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল কোয়ালিটি এশিউরেন্স সেলের (আইকিউএসি) উদ্যোগে ‘শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স পদ্ধতিতে উচ্চশিক্ষা অর্জনে সচেতনতা সৃষ্টি’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। ওই সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. আবদুল হান্নান চৌধুরী। বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার এ কে এম আশরাফুল হক এবং স্কুল অব বিজনেসের ডিন, প্রফেসর ড. এ এইচ এম হাবিবুর রহমান; স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ডিন, প্রফেসর শেখ হাসানুজ্জামান এবং স্কুল অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সের ডিন, প্রফেসর ড. এ জে এম ওমর ফারুক। সেমিনারে রিসোর্সপার্সন ছিলেনÑ আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের (এআইইউবি) অতিরিক্ত পরিচালক ড. এ বি মোঃ রহমতুল্লাহ। -বিজ্ঞপ্তি
×