বিশ্বের মহাসাগরগুলোকে রক্ষার আহ্বান জানিয়ে জাতিসংঘের ১৯২টি সদস্যরাষ্ট্র যে ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র শুক্রবার তাতে একাত্মতা প্রকাশ করেছে। তবে দেশটি জলবায়ু পরিবর্তন সংক্রান্ত কোন ধরনের কার্যক্রমের সঙ্গে নিজেকে জড়াবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছে। খবর এএফপি।
জলবায়ু চুক্তি থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সরে আসার পর গত সোমবার জাতিসংঘে এই প্রথম সমুদ্র সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ প্রসঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মহাসাগর ও মৎস্য সম্পদ বিষয়ক উপ-সহকারী মন্ত্রী ডেভিড বাল্টন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র আমাদের সমুদ্রকে রক্ষা এবং এর উন্নয়নের লক্ষ্যে জাতিসংঘ এবং এর বাইরেও (সাগর তীরবর্তী দেশ) সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে কাজ করতে অঙ্গীকারাবদ্ধ। তবে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থান সুস্পষ্টভাবে ব্যাখ্যা করার লক্ষ্যে গত পহেলা জুন প্যারিস জলবায়ু চুক্তি থেকে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সরে আসার কথা উল্লেখ করেন।
ক্যামেরনের ব্রেক্সিট ভাবনা
সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরন মনে করেন হার্ড ব্রেক্সিট বা ইইউর সঙ্গে সম্পর্কের পাঠ একেবারে চুকিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। ক্যামেরন এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী কেন ক্লার্ক এ বিষয়ে টেরেসা মে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের উদ্যোগ নিয়েছেন। বুধবার বিবিসি’র রেডিও ফোরে তারা এ কথা বলেন। এর আগে অপর সাবেক প্রধানমন্ত্রী জন মেজরও মে’কে বিষয়টি নিয়ে সতর্ক করেন। -ইন্ডিপেন্ডেন্ট
নিকি হ্যালির হুমকি
জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত নিকি হ্যালি বলেছেন, পশ্চিম তীর ও পূর্ব জেরুজালেমে ইসরাইলের বসতি নির্মাণ ইস্যুটি নিয়ে আন্তর্জাতিক বিচার আদালতের দারস্থ হলে যুক্তরাষ্ট্র ইউএনএইচসিআর (জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদ) ত্যাগ করতে পারে। ইসরাইলী ও ফিলিস্তিনী উভয় পক্ষই মানবিক আইন প্রতিপালনে ব্যর্থ হয়েছে, বিষয়টি জাতিসংঘ আন্তর্জাতিক আদালতে উত্থাপন করতে পারে, বিষয়টি অবহিত হওয়ার পর হ্যালি ওই হুমকি দেন। -ইন্ডিপেন্ডেন্ট