ঢাকা, বাংলাদেশ   শনিবার ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

খুলনায় ছেলের হাতে বাবা খুন

প্রকাশিত: ০৬:৩৯, ২ জুন ২০১৭

খুলনায় ছেলের হাতে বাবা খুন

স্টাফ রিপোর্টার, খুলনা অফিস ॥ বয়রা এলাকায় পারিবারিক বিরোধে ছেলের বটির আঘাতে বাবা খুন হয়েছেন। বৃহস্পতিবার বেলা ১১ টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ ঘাতক ছেলে রাছফি ও স্ত্রী রোজী বেগমকে আটক করেছে। সাতক্ষীরায় গৃহবধূ স্টাফ রিপোর্টার, সাতক্ষীরা থেকে জানান, যৌতুকের জন্য স্ত্রীর গলায় ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেছে পাষ- স্বামী। বৃহস্পতিবার ভোরে কলারোয়া উপজেলার দেয়াড়া গ্রামে এ ঘটনাটি ঘটে। নিহত গৃহবধূর নাম তহমিনা খাতুন (১৯)। সে কলারোয়া উপজেলার দেয়াড়া গ্রামের ঈমান আলি সরদারের কন্যা ও যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানার রাজবাড়ি গ্রামের মনিরুল ইসলামের স্ত্রী। দুই বছর আগে মনিরুল ইসলামের সঙ্গে তহমিনা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে স্বামী তাকে যৌতুকের দাবিতে নির্যাতন করত। তার বাবা তাকে তিন দফায় ১ লাখ টাকা যৌতুকও দেন। এরই জের ধরে বৃহস্পতিবার বিকেলে জামাই মনিরুল শ্বশুর বাড়িতে এসে তার স্ত্রীকে আর নির্যাতন করবেনা বলে জানিয়ে শ্বশুর বাড়ি রাত যাপন করে। এরপর ভোরে সে তার স্ত্রীকে ওড়না পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে পালিয়ে যায়। টঙ্গীতে দোকান কর্মচারী নিজস্ব সংবাদদাতা, টঙ্গী থেকে জানান, বুধবার গভীর রাতে টঙ্গীর আউচপাড়া মোল্লা বাড়ি রোডে টাইলসের এক কিশোর দোকান কর্মচারীকে মাথায় আঘাত করে খুন করা হয়েছে। তার নাম তমাল (১৪)। খুনের অভিযোগে দোকান মালিকসহ ২জনকে আটক করেছে টঙ্গী থানা পুলিশ। তমাল আউচপাড়া এলাকার আহসান উল্লাহর টাইলসের দোকানে কাজ করত। সে আউচপাড়া এলাকায় বসবাস করতো। তাদের গ্রামের বাড়ি শেরপুর সদর উপজেলার তিরশা গ্রামে। বাবার নাম সোহরাব আলী। খুনের অভিযোগ আটককৃতরা হলো- দোকান মালিক আহসান উল্লাহ ও নিহত তমালের বন্ধু নাজমুল। নিহত তমালের ভাই জানান, তমাল প্রতিদিন কাজ শেষে দোকান থেকে রাত ১০টার দিকে বাসায় ফিরত। বুধবার রাত ১১টা বাজলেও বাসায় ফিরে না আসায় তার মোবাইলে ফোন দেয়া হয়, কিন্তু সে ফোনটি রিসিভ করছিল না। এরপর রাত সোয়া ১১টার দিকে তমালের বন্ধু ও দোকান মালিক আহসান খবর দেন, নির্মাণাধীন ভবনের নিচে অচেতন অবস্থায় তমাল পড়ে আছে। এ খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে তাকে উদ্ধার করে টঙ্গী সরকারী হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। সালথায় বৃদ্ধা নিজস্ব সংবাদদাতা, ফরিদপুর থেকে জানান, সালথা উপজেলার বল্লভদি ইউনিয়নের কামাইদিয়া গ্রাম থেকে জবেদা বেগম (৯৫) নামে এক বৃদ্ধা খুন হয়েছে। বুধবার রাতে এঘটনা ঘটে। জবেদা ওই গ্রামের মৃত আদেল ফকিরের স্ত্রী। পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠিয়েছে। স্থানীয়রা জানান, বুধবার গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা জবেদা বেগমের ঘরের ভিতর ঢুকে তার মাথায় আঘাত করে খুন করে পালিয়ে যায়। এঘটনায় নিহতের নাতি লিটু জানান, একই গ্রামের প্রতিপক্ষ রাজ্জাক মাতুব্বরের সমর্থকরা আমার বাড়িতে এসে হামলা চালিয়ে আমার দাদিকে খুন করে। এদিকে সকল অভিযোগ অস্বীকার করে রাজ্জাক মাতুব্বর বলেন, লিটু নিজেই জবেদাকে খুন করে আমাদের ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।
×