ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

অস্ট্রিয়ার সহায়তায় উন্নয়ন ঘটছে দেশের ইস্পাত শিল্পের

প্রকাশিত: ০৬:৫৫, ৩০ মে ২০১৭

অস্ট্রিয়ার সহায়তায় উন্নয়ন ঘটছে দেশের ইস্পাত শিল্পের

স্টাফ রিপোর্টার, চট্টগ্রাম অফিস ॥ অস্ট্রিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে ব্যবসা বাণিজ্য ও বিনিয়োগ প্রতিবছরই বাড়ছে। তাছাড়া অস্ট্রিয়া বিনিয়োগের জন্য চট্টগ্রামকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে। সোমবার চট্টগ্রামের সীতাকু-ে জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেডের সম্প্রসারিত প্রকল্প পরিদর্শনকালে কথাগুলো বলেন ভারতের দিল্লীর দূতাবাসে নিযুক্ত অস্ট্রিয়া অস্ট্রিয়ার কমার্শিয়াল এ্যাটাশে সিগফ্রায়েড ওয়েডলিচ। এ সময় তিনি বলেন, অস্ট্রিয়া বিভিন্ন শিল্পখাতে প্রভূত উন্নয়ন সাধন করেছে। অস্ট্রিয়ার সহায়তায় জিপিএইচ তথা বাংলাদেশের ইস্পাত খাতও দ্রুত উন্নতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অস্ট্রিয়ার কমার্শিয়াল এ্যাটাশে বলেন, অস্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের সরবরাহ করা প্রযুক্তি ও যন্ত্রপাতি দিয়ে জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড সীতাকু-ের কুমিরায় যে সম্প্রসারিত প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে তা ইস্পাত শিল্পের ইতিহাসে অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। দূতাবাসের এই উর্ধতন কর্মকর্তাকে সীতাকু-ের প্রকল্পে তাকে স্বাগত জানান জিপিএইচ ইস্পাত লিমিটেড অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলমাস শিমুল। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে অস্ট্রিয়ার প্রাইমেটাল টেকনোলজিস অব অস্ট্রিয়া জিএমবিএইচ এর সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করে জিপিএইচ। অস্ট্রিয়ার কমার্শিয়াল এ্যাটাশে সিগফ্রায়েড ওয়েডলিচ বলেন, প্রতিবছর অস্ট্রিয়া-বাংলাদেশ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ছে। আলোচনা ও কারখানা পরিদর্শনের সময় নির্বাহী পরিচালক (প্ল্যান্ট) মাদানি এম ইমতিয়াজ হোসেন উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া সিনিয়র জিএম ও সিএফও কামরুল ইসলাম এফসিএ প্রাইমেটাল্সের সঙ্গে জিপিএইচ এর সংযুক্তির বিশদ বর্ণনা দেন। শুরুতে হেড অব প্রজেক্ট ডঃ এএসএম সুমন সমন্বিত প্রকল্প ও বিভিন্ন নির্মাণাধীন ইউনিটের একটি মাল্টিমিডিয়া প্রেজেন্টেশন দেন। সরকারের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন ভারতের মাংস ব্যবসায়ীরা অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ ভারতে নরেন্দ্র মোদির সরকার গরু-মহিষ কেনাবেচা বন্ধ করে দিয়েছে। অবশ্য বিষয়টির নিয়ন্ত্রণ রাজ্য সরকারগুলোর এখতিয়ারে বলে এই নিষেধাজ্ঞার প্রয়োগ নিয়ে সংশয় রয়েছে। তবে এমন রুলসে না খেয়ে কাটাচ্ছে মাংস ব্যবসায়ীরা। তারা সরকারের বিরুদ্ধে আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা করছে। খবর রয়টার্সের। বিভিন্ন দেশে গরু-মহিষের মাংস রফতানি করে বছরে প্রায় ২৭ হাজার কোটি টাকা আয় করে ভারত। এছাড়া, দেশের বিভিন্ন ধর্মের কোটি কোটি মানুষ গো-মাংস খায়। কয়েক লাখ কর্মী মাংস প্রক্রিয়াকরণ ও চামড়া শিল্পে নিযুক্ত। এ ব্যবসা নিষিদ্ধ হলে কাজ হারাবেন তারা সবাই। দিল্লীর মহিষ ব্যবসায়ীদের সংগঠন ওয়েলফেয়ার এ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আকিল কোরাইশি বলেন, সরকারের এ সিদ্ধান্তে মাংসের ব্যবসা লাটে উঠেছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে আমরা আইনী সহায়তা নেব; প্রয়োজনে রাস্তায় নামবো। কেন্দ্রীয় পরিবেশ মন্ত্রণালয় সম্প্রতি এ সংক্রান্ত গেজেট জারি করে।
×