ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

মভাবিপ্রবিতে উপাচার্যসহ তিন পদ শূন্য

প্রকাশিত: ০৬:৩৩, ২৩ মে ২০১৭

মভাবিপ্রবিতে উপাচার্যসহ তিন পদ শূন্য

ইফতেখারুল অনুপম, টাঙ্গাইল ॥ প্রশাসনের শীর্ষ দুই পদে কেউ না থাকায় অভিভাবক শূন্য হয়ে পড়েছে মওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মভাবিপ্রবি)। গত ৩ মে ভিসি প্রফেসর ড. আলাউদ্দিনের মেয়াদকাল শেষ হলেও এখনও নতুন ভিসি নিয়োগ দেয়া হয়নি। এতে ঠিক কবে নাগাদ পাঁচ হাজারের ওপরে শিক্ষার্থীর বিশ্ববিদ্যালয়টি অভিভাবক পাচ্ছে, তা নিয়ে ব্যাপক ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। উপাচার্যের মেয়াদ শেষ দীর্ঘ সময় ধরে উপ-উপাচার্য এবং ট্রেজারের পদ শূন্য থাকায় নতুন কাউকে উপাচার্য পদে নিয়োগ না দেয়ায় বিশ^বিদ্যালয়টি এখন অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়েছে। ফলে উপাচার্য পদটি শূন্য হওয়ায় ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যের দায়িত্ব পালনে কেউ থাকছে না। জানা যায়, বিগত ২০১৩ সালের ৪ মে চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয়ের প্রাণ রসায়ন ও অণুপ্রাণ বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ আলাউদ্দিনকে চার বছরের জন্য মভাবিপ্রবির পঞ্চম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ দেয় সরকার। এদিকে ২০১৪ সালের ৩১ মে থেকে বিশ^বিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্যের পদটিও শূন্য রয়েছে। দ্রুত উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য এবং ট্রেজারার নিয়োগ না দেয়ায় বিশ^বিদ্যালয়ের একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম স্থবির হয়ে পড়েছে। বিতর্ক প্রতিযোগিতা স্টাফ রিপোর্টার, সিরাজগঞ্জ ॥ দারিদ্র্য ও নৈতিক শিক্ষার অভাব মাদক বিস্তারের প্রধান কারণ শীর্ষক বিতর্ক প্রতিযোগিতা সোমবার সকালে শহীদ এম মনসুর আলী অডিটরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক কামরুন নাহার সিদ্দিকা। পৌর মেয়র সৈয়দ আব্দুর রউফ মুক্তার সভাপতিত্বে রাশেদুজ্জোহা সরকারী মহিলা কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আক্তারুজ্জামান বক্তব্য দেন। সিরাজগঞ্জ পৌরসভা আয়োজিত এ প্রতিযোগিতার চূড়ান্ত পর্বে সবুজ কানন স্কুল এ্যান্ড কলেজ ও রহমতগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। উল্লেখ্য মাসব্যাপী এই অনুষ্ঠানে ১৬টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেছিল। ভিক্ষুক পুনর্বাসনের দাবি স্টাফ রিপোর্টার, যশোর অফিস ॥ প্রতিবন্ধী ভিখারিরা আক্ষেপ করে বললেন, সরকার হয় আমাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করুক, নইলে গুলি করে মারুক! সোমবার সকালে প্রেসক্লাব যশোরের সামনে জনা তিরিশেক শারীরিক প্রতিবন্ধী ভিখারি তাদের কষ্টের কথা জানাতে সমবেত হন। তারা বলেন, ‘আমাদের তো না খেয়ে মরে যাওয়ার মতো অবস্থা! আগে লোকজন দু-দশ টাকা ভিক্ষা দিতো; এখন সরকারের ভিক্ষুক পুনর্বাসনের কর্মসূচীর দোহাই দিয়ে আর কেউ টাকা-পয়সা দিচ্ছে না।’ প্রতিবন্ধী আনোয়ারা বেগম বলেন, কাপড়ের ব্যবসা করার জন্য ১০-১৫ হাজার পেলে আমি ভিক্ষাবৃত্তি ছেড়ে দেব। তাদের দাবি, সরকার ভালো পদক্ষেপ নিয়েছে।
×