ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

তৃতীয় প্রান্তিকে বিদেশী বিনিয়োগ বেড়েছে

প্রকাশিত: ০৫:১৪, ২১ মে ২০১৭

তৃতীয় প্রান্তিকে বিদেশী বিনিয়োগ বেড়েছে

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ আড়াই গুণ বিদেশী পোর্টফোলিও নেট বিনিয়োগ বেড়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। বৃহস্পতিবার প্রকাশ করা ২০১৬-২০১৭ হিসাব বছরের তৃতীয় প্রান্তিক নিয়ে প্রকাশ করা তথ্য চিত্রে এমনটা দেখিয়েছে মেট্রোপলিটন বণিক সমাজের সংঘটন এমসিসিআই। তৃতীয় প্রান্তিকের প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে, দেশের স্টক মার্কেটে প্রকৃত বিদেশী বিনিয়োগ ৩১ মার্চ ’১৭ শেষে দাঁড়িয়েছে ৭৫৪ কোটি টাকা। এর আগের বছর একই সময়ে ছিল ২১৪ কোটি টাকা। বিনিয়োগ বেড়েছে ৫৪০ কোটি টাকা বা ২৫২ শতাংশ। ২০১৭ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স ৫ হাজার ৭১৯ পয়েন্ট। ২০১৬ সালের একই সময়ে ছিল ৪ হাজার ৩৫৭ পয়েন্ট। বেড়েছে ১ হাজার ৩৬২ পয়েন্ট বা ৩১ শতাংশ। ২০১৭ সালে ডিএসইএক্স সর্বোচ্চ ৫ হাজার ৭৭৭ পয়েন্ট ছুঁয়েছিল ৪ এপ্রিল। এমসিসিআই বলছে, ২০১৩ সালের পর এটিই সর্বোচ্চ ডিএসইএক্স। বিদেশী বিনিয়োগ বিষয়ে এমসিসিআই বলেছে, দেশের পুঁজিবাজারে বিনিয়োগে বিদেশীরা আগ্রহী হয়ে উঠেছে। এ সময়ে পুঁজিবাজার বেশ স্থিতিশীল আচরণ করেছে। এই সময়ে পুঁজিবাজারে লেনদেন ধারাবাহিকভাবে বেড়েছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশের গতিশীল অর্থনীতি, সুদ হার কমে আসা, মুদ্রা বিনিময় হার এবং রাজনৈতিক স্থিতিশীলতায় ভর করে বিদেশীরা বিনিয়োগে আসছেন। নতুন প্লান্টে উৎপাদনে যাচ্ছে কনফিডেন্স সিমেন্ট অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ নতুন প্লান্টে বিদ্যুত উৎপাদন করতে যাচ্ছে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত সিমেন্ট খাতের কোম্পানি কনফিডেন্স সিমেন্ট লিমিটেড। এ বিষয়ে ইতোমধ্যে বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ড (বিপিডিবি) কোম্পানিটিকে লেটার অব ইনট্যান্ট (এলওআই) প্রদান করেছে। ডিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে, রংপুর ও বগুড়ায় কোম্পানিটিকে এইচএফও পাওয়ার জেনারেশন ফ্যাসিলিটি অনুমোদন দেয়ার প্রাথমিক কাজ সম্পন্ন করেছে। এখন কনফিডেন্স সিমেন্টের সঙ্গে বিপিডিবির চুক্তি হওয়ার পরপরই কোম্পানিটি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে পারবে। এলওআই প্রদান করার ৩০ দিনের মধ্যে চুক্তি সম্পন্ন হয়। আর এই চুক্তি হওয়ার পর ১৮ মাসের মধ্যে কোম্পানিটি বাণিজ্যিক উৎপাদনে যেতে পারবে। বিপিডিবির সঙ্গে ডরিন পাওয়ারের এই পাওয়ার পার্চেজ এগ্রিমেন্ট (পিপিএ) ১৫ বছরের জন্য হবে বলে কোম্পানির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। জানা যায়, বিদ্যুত কেন্দ্রগুলোর মধ্যে রংপুর বিদ্যুত কেন্দ্রটি হবে ১১৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার। এখান থেকে সরকার প্রতি ইউনিট ৮ টাকা ২০ পয়সা দরে বিদ্যুত কিনবে। আর ১১৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার বগুড়া বিদ্যুত কেন্দ্র থেকে সরকার বিদ্যুত নিবে ৮ টাকা ২৪ পয়সায়।
×