ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

ভারতে অপহৃত তরুণ শেরপুরে উদ্ধার

প্রকাশিত: ০৫:৫২, ১৭ মে ২০১৭

ভারতে অপহৃত তরুণ শেরপুরে উদ্ধার

নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর, ১৬ মে ॥ শেরপুরের ঝিনাইগাতী থেকে মুক্তিপণের দাবিতে বাজিয়াড সিয়েনলাইকে (১৮) নামে অপহৃত এক ভারতীয় তরুণকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার আহমদনগর এলাকা থেকে ওই তরুণকে উদ্ধার করা হয়। ওইসময় আলম মিয়া নামে অপহরণকারী দলের এক সদস্যকেও গ্রেফতার করে পুলিশ। অপহরণকারী আলম মিয়া ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার ভালুকাপাড়া থানার আবদুল মান্নানের ছেলে। অপহৃত বাজিয়াড সিয়েনলাই ভারতের মেঘালয় রাজ্যের রাজধানী শিলংয়ের নংস্টইন জেলার মেইরাং গ্রামের রেজো ডেসালোমইটের ছেলে। ওই ঘটনায় রাতেই এসআই শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণের ঘটনায় গ্রেফতারকৃত আলম মিয়াসহ ৪ জনকে স্বনামে ও অজ্ঞাত আরও ৩-৪ জনকে আসামি করে ঝিনাইগাতী থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। মঙ্গলবার দুপুরে গ্রেফতারকৃত আলম মিয়াকে ৭ দিনের পুলিশ রিমান্ড এবং দোভাষী নিয়োগের মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া ভারতীয় নাগরিকের জবানবন্দী গ্রহণ ও তাকে নিরাপদ হেফাজতে রাখার আবেদনসহ আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের টিফিন বক্স বিতরণ নিজস্ব সংবাদদাতা, আমতলী, বরগুনা, ১৬ মে ॥ আমতলী উপজেলার পূর্ব চাওড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে মঙ্গলবার চারটি বিদ্যালয়ের ৯শ’ শিক্ষার্থীর মাঝে টিফিন বক্স বিতরণ করা হয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বরগুনা জেলা প্রশাসক ড. মুহাঃ বশিরুল আলম এ টিফিন বক্স বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন। আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মুশফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে টিফিন বক্স বিতরণ ও মা সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা প্রশাসক ড. মুহাঃ বশিরুল আলম। উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান, চাওড়া ইউপি চেয়ারম্যান আখতারুজ্জামান বাদল খান, সহকারী শিক্ষা অফিসার মেহেরুন নেছা, রফিকুল ইসলাম, প্রধান শিক্ষক রবিউল আলম ও শাহজাহান কবির প্রমুখ। পৈত্রিক সম্পত্তি ফিরে পেতে অনশন নিজস্ব সংবাদদাতা, মানিকগঞ্জ, ১৬ মে ॥ পৈত্রিক সম্পত্তি ফিরে পাওয়া ও আইনী সহায়তা পেতে মানিকগঞ্জে স্ত্রী সন্তান নিয়ে কাজী জহির আলম নামে এক ব্যক্তি অনশন পালন করেছে। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ২টা পর্যন্ত মানিকগঞ্জ প্রেসক্লাবের সামনে এ অনশন কর্মসূচী পালন করেন। অনশন করা কাজী জহির আলম বলেন, মানিকগঞ্জ শহরের চাঁন মিয়া লেনে তাদের পৈত্রিক চার তলা বিশিষ্ট একটি ভবন রয়েছে। সেখানে কাজী জহির আলমসহ তার তিন ভাই একসঙ্গে বসবাস করে। দীর্ঘদিন ধরে তিনি ওই ভবনের নিচ তলার সিঁড়ির নিচে চায়ের দোকান করে আসছেন। তিনি তার পৈত্রিক সম্পত্তির অংশ বুঝিয়ে দিতে বললে তার ভাইয়েরা ও তাদের সন্তানরা তাকে ভয়ভীতি ও হুমকি প্রদান করে।
×