ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

আজ শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস

‘শোককে শক্তিতে পরিণত করুন’ এ নির্দেশনা আসে সেদিন তাঁর কণ্ঠ থেকে

প্রকাশিত: ০৫:৩৪, ১৭ মে ২০১৭

‘শোককে শক্তিতে পরিণত করুন’ এ নির্দেশনা আসে সেদিন তাঁর কণ্ঠ থেকে

বিশেষ প্রতিনিধি ॥ ছত্রিশ বছর আগের কথা। দিনটি ছিল রবিবার। কালবৈশাখী ঝড়ো হাওয়ার বেগ ছিল ঘণ্টায় ৬৫ মাইল। প্রচ- ঝড়-বৃষ্টি আর বৈরী আবহাওয়াও গতিরোধ করতে পারেনি গণতন্ত্রকামী লাখো মানুষের মিছিল। সারাদেশের গ্রাম-গঞ্জ-শহর-নগর-বন্দর থেকে অধিকার বঞ্চিত মুক্তিপাগল জনতা ছুটে এসেছিল রাজধানী ঢাকায়। সামরিক তন্ত্রের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী লাখো কণ্ঠের সেøাগানে প্রকম্পিত পুরো রাজধানী। একনজর দেখার জন্য কুর্মিটোলা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শেরেবাংলা নগর পর্যন্ত জনসমুদ্র। গণসমুদ্রের প্রবল জোয়ারে ভাসিয়ে আজ থেকে ছত্রিশ বছর আগে ১৯৮১ সালের ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ এমনি একটি দিনে স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করেছিলেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ কন্যা আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতির জনক বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার পর প্রায় ছয় বছর নির্বাসিত জীবন শেষে দেশে ফিরে এসেছিলেন তিনি। আওয়ামী লীগ সভাপতি হিসেবে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ফলে দেশে গণজাগরণের ঢেউ জাগে, গুণগত পরিবর্তন সূচিত হয় আন্দোলনের-রাজনীতির, গণসম্পৃক্ততা বৃদ্ধি পায় সংগঠনের। দেশবাসী পায় নতুন আলোর দিশা। আজ সেই ১৭ মে, বঙ্গবন্ধুর কন্যার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৩৬ বছরপূর্তি দিবস। বঙ্গবন্ধু হত্যাকা-ের পর চরম এক প্রতিকূল পরিবেশে নির্বাসিত জীবন কাটাতে হয় বিদেশে থাকার কারণে প্রাণে বেঁচে যাওয়া আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। তবে বিদেশে থাকাকালেই ১৯৮১ সালের ১৬-১৮ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত কাউন্সিল অধিবেশনে সর্বসম্মতিক্রমে আওয়ামী লীগের নেতারা শেখ হাসিনাকে দলের সভানেত্রী নির্বাচিত করেন। দেশে প্রত্যাবর্তনের পর নেতারা তাঁর হাতে তুলে দেন তৎকালীন বহুধাবিভক্ত দেশের সর্ববৃহৎ ও ঐতিহ্যের সাফল্যগাঁথা মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের পতাকা। লাখো জনতার প্রাণঢাল উষ্ণ সম্ভাষণ এবং গোটা জাতির স্নেহাশীষ ও ভালবাসার ডালা মাথায় নিয়ে প্রিয় স্বদেশ ভূমিতে ফিরে এসেছিলেন আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সভাপতি শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধুর কন্যার আগমনে সেদিন গগনবিদারী মেঘ গর্জন, ঝঞ্ঝা-বিক্ষুব্ধ প্রকৃতি যেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার বদলা নেয়ার লক্ষ্যে গর্জে উঠেছিল, আর অবিরাম মুষলধারে বারিবর্ষণে যেন ধুয়ে-মুছে যাচ্ছিল বাংলার পিতৃ হত্যার জমাটবাঁধা পাপ আর কলঙ্কের চিহ্ন। ঝড়-বাদল আর জনতার আনন্দাশ্রুতে অবগাহন করে শেরেবাংলা নগরে লাখ মানুষের সংবর্ধনা ও হৃদয় নিংড়ানো শ্রদ্ধা-ভালবাসার জবাবে পিতা-মাতা-ভাইসহ সব স্বজন হারানোর বেদনায় কাতর বঙ্গবন্ধুর এই কন্যা বলেছিলেন, ‘.....আমি সামান্য মেয়ে। সক্রিয় রাজনীতির দূরে থেকে আমি ঘর-সংসার করছিলাম। কিন্তু সবকিছু হারিয়ে আপনাদের মাঝে এসেছি। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তাঁর আদর্শ বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে জাতির জনকের হত্যার প্রতিশোধ গ্রহণে আমি আমার জীবন উৎসর্গ করতে চাই। বাংলার দুঃখী মানুষের সেবায় আমি আমার এ জীবন দান করতে চাই। আমার আর হারাবার কিছুই নেই। পিতা-মাতা, ভাই রাসেল সকলকে হারিয়ে আমি আপনাদের কাছে এসেছি, আমি আপনাদের মাঝেই তাঁদের ফিরে পেতে চাই। আপনাদের নিয়েই আমি বঙ্গবন্ধুর নির্দেশিত পথে তা বাস্তবায়ন করে বাংলার দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চাই, বাঙালি জাতির আর্থ-সামাজিক তথা সার্বিক মুক্তি ছিনিয়ে আনতে চাই।’ সেদিনই তিনি স্বাধীনতাকামী মানুষকে দেন তাঁর অমোঘ দিক নির্দেশনাÑ ‘শোককে শক্তিতে পরিণত করুন।’ শেখ হাসিনা সেদিন জনগণকে দেয়া সেই অঙ্গীকার পূরণে ৩৬ বছর ধরে প্রতিনিয়ত মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে জনগণের ভাগ্যবদলে নিরলস প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। সামরিক তন্ত্রের বেড়াজাল থেকে দেশের জনগণকে গণতন্ত্র উপহার দিতে দীর্ঘ নির্বাসিত জীবন ছেড়ে শেখ হাসিনা দেশে প্রত্যাবর্তন করেছিলেন বলেই ব্রাকেটবন্দী আওয়ামী লীগ এখন বাংলাদেশের একক বৃহত্তম ঐক্যবদ্ধ রাজনৈতিক দল। শুধু দেশের বৃহত্তম দলই নয়, এই ৩৬ বছরের জনগণের আস্থা অর্জন করে প্রতিটি নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ভোট সংখ্যা বাড়িয়েছেন দ্বিগুণ-ত্রিগুণ হারে। শেখ হাসিনা দেশে ফিরেছিলেন বলেই প্রাসাদতম ষড়যন্ত্র মোকাবেলা ও জনগণকে সঙ্গে কঠোর আন্দোলন-সংগ্রামের মাধ্যমে সামরিকতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে দেশবাসীকে পেয়েছিলেন কাক্সিক্ষত গণতন্ত্র। শুধু তাই নয়, শক্তহাতে দলের হাল ও গণতন্ত্রের পতাকা উর্ধে তুলে রেখে দেশে ফেরার পর থেকেই গভীর ষড়যন্ত্র, বার বার প্রাণনাশের চেষ্টা, গ্রেফতার-নির্যাতনসহ শত সহস্র বাধা অতিক্রম করে জনগণের আস্থা অর্জনের মাধ্যমে দেশে ফেরার ১৫ বছরের মাথায় আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় নিতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। পাঁচ বছর দক্ষতা ও আন্তরিকতার সঙ্গে সরকার পরিচালনা করে দেশকে নিয়ে যান উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে। এরপর আবারও ষড়যন্ত্র। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের পাঁচ বছরের বিভীষিকাময় নির্যাতনে নেতাকর্মীরা যখন দিশেহারা, তাঁকেসহ পুরো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বকে নিশ্চিহ্ন করতে মরণঘাতী গ্রেনেড হামলার মুখেও অবিচল থেকে দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখে বন্ধুর পথ পাড়ি দেন বঙ্গবন্ধুর এই কন্যা। এরপর ওয়ান-ইলেভেন পরবর্তী সামরিক নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়ও ষড়যন্ত্র-চক্রান্ত, দীর্ঘদিন কারাবাসে থেকেও কোন অপশক্তির কাছে মাথানত করেননি শেখ হাসিনা। ওই সময় ভয়-ভীতি ও ষড়যন্ত্রে অনেক নেতা পথভ্রষ্ট হওয়ার উপক্রম হলেও জেলে থেকেও সফল দিকনির্দেশনা দিয়ে আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাদের অটুট বন্ধনে ঐক্যবদ্ধ রাখতে সক্ষম হন তিনি। শেখ হাসিনার এই অবিচল ও সাহসী নেতৃত্ব আর জনগণের প্রতি অগাধ বিশ্বাসের কারণেই ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে দেশের জনগণ ইতিহাসের সর্ববৃহৎ তিন-চতুর্থাংশ আসনে আওয়ামী লীগকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রী করেন শেখ হাসিনাকে। পাঁচটি বছর নিরলস প্রচেষ্টা এবং যোগ্য নেতৃত্ব দিয়ে বাংলাদেশকে সবদিক থেকে এগিয়ে নিয়ে গেলেও স্বাধীনতাবিরোধী অন্তহীন ষড়যন্ত্র অব্যাহত থাকে। গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট এবং সর্বশেষ হেফাজতকে নিয়ে আওয়ামী লীগ সরকারকে উৎখাতের ষড়যন্ত্র হয়। সেই ষড়যন্ত্রও সফলভাবে মোকাবেলা করতে সক্ষম হন শেখ হাসিনা। সর্বশেষ দশম জাতীয় নির্বাচন বানচাল করতে বিএনপি-জামায়াত জোটের ভয়াল ও নৃশংস সহিংসতা, তা-ব ও নাশকতার মাধ্যমে দেশকে ধ্বংসের মুখে ঠেলে দেয়। জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বিএনপি-জামায়াতের শত ষড়যন্ত্র, নাশকতা মোকাবেলা করে ৫ জানুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে টানা দ্বিতীয়বার মিলিয়ে তৃতীয়বারের মতো আওয়ামী লীগকে ক্ষমতায় আনতে সক্ষম হন বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। সাফল্যের পুরোভাগে শেখ হাসিনা ছত্রিশ বছরের রাজনৈতিক পথ-পরিক্রমায় ঘোর প্রতিপক্ষরাও অপকটে স্বীকার করছেন যে, শেখ হাসিনা এখন যোগ্য রাষ্ট্রনায়ক। তিন কর্মগুণে শুধু দেশেরই নন, বিশ্ব নেত্রী হিসেবে এখন পরিচিতি পাচ্ছেন তিনি। ৫ জানুয়ারির আগে শেখ হাসিনা ঝঞ্চাপূর্ণ রাজনীতি মোকাবেলায় যেমন বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন, তেমনি রাষ্ট্র পরিচালনায় নির্মোহভাবে অনেক সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। একের পর এক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারকে এরই মধ্যে মজবুত ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছেন তিনি। আওয়ামী লীগ থেকে শুরু করে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও স্বীকার করেছেন, সরকারের যা কিছু সাফল্যে এর সবই অর্জিত হয়েছে শেখ হাসিনার ঐকান্তিক চেষ্টা ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও ৫ জানুয়ারির নির্বাচন ঘিরে দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক চাপ শেখ হাসিনা মোকাবেলা করেছেন সিদ্ধহস্তে। তাঁর দৃঢ়তা ও সাহসী যোগ্য নেতৃত্বের কাছে পরাস্ত হয় জাতীয়-আন্তর্জাতিক সব ষড়যন্ত্র। সব বাধা-বিপত্তি দূরে ঠেলে সাংবিধানিক বাধ্যবাদকতা রক্ষায় দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্পন্ন হয় তাঁর সরকারের অধীনে। শক্ত রক্তচক্ষু ও ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে দেশে অনির্বাচিত অসাংবিধানিক শাসনের চির অবসান ঘটান তিনি। তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতায় এসে শেখ হাসিনা শুরু করেছেন সুশাসন প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম। দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ঘোষণা করেছেন ‘জিরো টলারেন্স’। দেশকে এগিয়ে নিতে প্রয়োজনে কঠোর, আবার প্রয়োজনে সরল হবেন শেখ হাসিনা- এটাই তাঁর লক্ষ্য। এর মধ্যে নিজ দলের কয়েকজনকে দুদকের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছেন নির্মোহভাবে। দুর্নীতির অভিযোগ থাকা নেতাদের রাখেননি এবারের মন্ত্রিসভায়। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরাও অকপটে স্বীকার করে বলেছেন, রাষ্ট্র পরিচালনায় শেখ হাসিনার অসম সাহস ও দৃঢ়চেতা মনোবলের কারণেই বঙ্গবন্ধু হত্যার রায় কার্যকর, বাঘা বাঘা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ও রায় কার্যকর এবং জঙ্গীবাদ দমন করা সম্ভব হয়েছে। একমাত্র শেখ হাসিনা নেতৃত্ব রয়েছেন বলেই এটা সম্ভব হয়েছে। দেশ বেরিয়ে এসেছে বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে। দেশকে নিয়ে গেছেন উন্নয়নের মহাসড়কে। সারাবিশ্বই আজ অকুণ্ঠভাবে বিস্ময়কর উন্নয়নের গুণগান গাইছে। সবকিছু মিলিয়ে দৃঢ়ভাবেই বলা যায়, সরকার পরিচালনায় শেখ হাসিনার বিকল্প আজ আর কেউ নেই। বিপুল সমর্থন নিয়ে তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্ব দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে শেখ হাসিনা দেশকে আত্মনির্ভরশীল, সুখী-সমৃদ্ধ আধুনিক তথ্যপ্রযুক্তি সম্পন্ন বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে নিরলসভাবে প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত বাণীতে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ বলেছেন, বাংলাদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি এবং গণতন্ত্র বিকাশে বঙ্গবন্ধুর তনয়া শেখ হাসিনার অবদান অপরিসীম। তাঁর দূরদৃষ্টি, বলিষ্ঠ নেতৃত্ব এবং জনকল্যাণমুখী কার্যক্রমে দেশ আজ এগিয়ে যাচ্ছে এগিয়ে যাবে। গণতন্ত্র, উন্নয়ন ও জনগণের কল্যাণে শেখ হাসিনার গৃহীত যুগান্তকারী কর্মসূচী বাংলার ইতিহাসে চিরভাস্বর হয়ে থাকবে। শেখ হাসিনার ৩৬তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচী হাতে নিয়েছে। আওয়ামী লীগের কর্মসূচীর মধ্যে রয়েছে- সকাল ১০টায় গণভবনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যগণ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাত ও শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। দুপুর আড়াইটায় কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে আওয়ামী লীগের আলোচনা সভা। সভাপতিম-লীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় জাতীয় নেতৃবৃন্দ ও দেশবরেণ্য নাগরিকরা বক্তব্য রাখবেন। দিবসটি উপলক্ষে ছাত্রলীগ আজ ঢাকাসহ সারাদেশে আনন্দ র‌্যালি বের করবে।
×