ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৪ চৈত্র ১৪৩০

চট্টগ্রাম বন্দরে আবারও কন্টেনার জটের আশঙ্কা

প্রকাশিত: ০৫:৫০, ২৪ এপ্রিল ২০১৭

চট্টগ্রাম বন্দরে আবারও কন্টেনার জটের আশঙ্কা

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ আমদানি অনুযায়ী পণ্য ডেলিভারি না হওয়ায় চট্টগ্রাম বন্দরে আবারও কন্টেনার জটের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। ৩৬ হাজার টিইইউএস ধারণ ক্ষমতার বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ডে কন্টেনার রয়েছে প্রায় ৩৫ হাজার। এরই মধ্যে ঈদ সামনে রেখে খোলা এলসির আমদানি পণ্য বন্দরে পৌঁছাতে শুরু করেছে। এ অবস্থায় কন্টেনার জট মারাত্মক আকার ধারণ করলে শিপিং কোম্পানিগুলো জাহাজের ওপর সারচার্জ এবং কন্টেনারের ওপর মাশুল আরোপ করতে পারে বলে শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা। আমদানি অনুযায়ী ডেলিভারি না হওয়ায় বন্দরের বিভিন্ন ইয়ার্ডে কন্টেনারের স্তূপ জমতে শুরু করেছে। শুক্র ও শনিবার বন্ধের দিনসহ প্রতিদিনই আমদানি পণ্য নিয়ে গড়ে তিন হাজারের বেশি কন্টেনার নামছে চট্টগ্রাম বন্দরে। কিন্তু ডেলিভারি হচ্ছে দুই থেকে আড়াই হাজার কন্টেনার। বন্ধের দিনগুলোতে আবার সরকারী সবগুলো সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারী ছুটিতে থাকায় ডেলিভারি প্রক্রিয়া বন্ধ থাকে। ফলে সৃষ্টি হচ্ছে কন্টেনার জটের। চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ সদস্য (প্রশাসন ও পরিকল্পনা) মোহাম্মদ জাফর আলম বলেন, যারা ডেলিভারি গ্রহণ করেন বা এই প্রক্রিয়ার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের সবাইকে সার্বক্ষণিকভাবে বন্দরে সাতদিনই ২৪ ঘণ্টা থাকতে হবে। তাহলেই ডেলিভারি বৃদ্ধি করা সম্ভব। বন্দর ব্যবহারকারীদের মতে, রমজানকে সামনে রেখে আমদানির পরিমাণ কয়েকগুণ বাড়লেও সে অনুযায়ী ডেলিভারির জন্য প্রস্তুতি থাকে না বন্দরসহ সংশ্লিষ্ট সবগুলো সংস্থার। যে কারণে বিদেশী শিপিং কোম্পানিগুলো চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ পাঠাতে আগ্রহ দেখায় না। বাংলাদেশ ফ্রেইট ফরোয়ার্ড এ্যাসোসিয়েশন পরিচালক খায়রুল আলম সুজন বলেন, চার থেকে পাঁচ দিন আউটারে বসে থাকার কারণে জাহাজ মালিকদের যেমন ক্ষতি হচ্ছে, তেমনি আমদানিকারকদেরও ক্ষতি হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, আরও দুই থেকে তিনটি নতুন কন্টেনার টার্মিনাল থাকতে হবে। এনআরবিসি ব্যাংকের বার্ষিক সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত এনআরবিসি ব্যাংকের চতুর্থ বার্ষিক সাধারণ সভা ব্যাংকের স্পন্সর শেয়ার হোল্ডারগণের উপস্থিতিতে রবিবার স্থানীয় একটি হোটেল ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী ফরাছত আলী। সভায় ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে সমাপ্ত বছরের জন্য ঘোষিত ১২ শতাংশ লভ্যাংশ সর্বসম্মতিক্রমে অনূমোদিত হয় এবং সেই সাথে অত্র হিসাব বছরের ব্যালেন্স শীট, প্রফিট এন্ড লস একাউন্ট অনুমোদিত হয়। -বিজ্ঞপ্তি
×