ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

সোনাদীঘির অস্তিত্ব রক্ষায় আল্টিমেটাম

প্রকাশিত: ০৬:২০, ২৩ এপ্রিল ২০১৭

সোনাদীঘির অস্তিত্ব রক্ষায় আল্টিমেটাম

স্টাফ রিপোর্টার, রাজশাহী ॥ মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী ‘সোনাদীঘি’র অস্তিত্ব রক্ষা ও নগরীর ভূবন মোহন পার্ক কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার দখলমুক্তের দাবিতে এবার মাঠে নেমেছে রাজশাহীবাসী। শনিবার বেলা ১০টায় এসব দাবিতে মানববন্ধন থেকে সিটি কর্পোরেশনকে একমাসের আল্টিমেটাম দেয়া হয়। নগরীর সোনাদীঘি মোড়ে রাজশাহী ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমন্বয় কমিটির ব্যানারে অনুষ্ঠিত মানববন্ধন কর্মসূচীতে বিভিন্ন পেশার মানুষ অংশ নেয়। রাজশাহী ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের সভাপতি ও নাগরিক সমন্বয় কমিটির আহ্বায়ক শামসুদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন রাজশাহী ব্যবসায়ী সমন্বয় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সেকেন্দার আলী। এছাড়া নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ডাবলু সরকার, শিক্ষক নেতা শফিকুর রহমান বাদশা, মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান আলী বরজাহান, জেলা মহিলা পরিষদের সভাপতি কল্পনা রায়, রেস্তরাঁ মালিক সমিতির সভাপতি রিয়াজ আহমেদ খান, জনউদ্যোগের ফেলো জুলফিকার আহমেদ গোলাপ, সাংবাদিক মুস্তাফিজুর রহমান খান আলম, বাংলাদেশ রেশম শিল্প মালিক সমিতির সভাপতি লিয়াকত আলী, পরিবেশক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম টুকু, সাংস্কৃতিক কর্মী মিনহাজ উদ্দিন প্রমুখ বক্তব্য দেন। কর্মসূচী থেকে সোনাদীঘির অস্তিত্ব সুরক্ষা ও ভুবনমোহন পার্ক দখলমুক্তসহ ১০ দফা দাবি জানানো হয়। বক্তারা বলেন, নগরের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত সোনাদীঘিটিকে যে যার মতো দখল করে মরা পুকুরে পরিণত করেছে। কেউ নির্মাণ করছে স্থাপনা। মরা গরুর মাংস বিক্রেতাকে ছেড়ে দিল পুলিশ সংবাদদাতা, বদরগঞ্জ, রংপুর, ২২ এপ্রিল ॥ মরা গরুর মাংস বিক্রির অভিযোগে মতিয়ার রহমান নামের মাংস বিক্রেতাকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ। আটকের চার ঘণ্টা পর অদৃশ্য কারণে পুলিশ তাকে ছেড়ে দেয়। ঘটনাটি ঘটেছে লালদীঘির বাজারে। শনিবার খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শুক্রবার লালদীঘির বাজারে সকালে মতিয়ার রহমান বাইরে থেকে ওই মাংস এনে বিক্রি করে। লোকজন টের পেলে মতিয়ার মাংস সরিয়ে ফেলে। ওই দিন বিকেলে লোকজন তাকে অবরুদ্ধ করে রাখলে বদরগঞ্জ থানার এসআই জমসেদ আলী ঘটনাস্থল থেকে মতিয়ার রহমানকে আটক করে থানায় নিয়ে আসেন। সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য রাইতুল ইসলাম অভিযোগ করেন, অর্থের বিনিময়ে পুলিশ অভিযুক্ত মতিয়ার রহমানকে ছেড়ে দিয়েছে। তবে এ অভিযোগ অস্বীকার করে ওসি শাহীনুর আলম বলেন, ‘স্থানীয় লোকজনের মৌখিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে মতিয়ার রহমানকে আটক করা হয়েছিল। তার কাছ থেকে কোন আলামত পাওয়া যায়নি। এছাড়া মতিয়ার মাংস ব্যবসায়ী নয় বলে সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যান অঙ্গীকারনামা দিলে তার জিম্মায় তাকে ছেড়ে দেয়া হয়।
×