ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ফোর্বসের সেরা উদ্যোক্তা তালিকায় দুই বাংলাদেশী

প্রকাশিত: ০৩:৪৯, ১৬ এপ্রিল ২০১৭

ফোর্বসের সেরা উদ্যোক্তা তালিকায় দুই বাংলাদেশী

অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ বাংলাদেশী দুই তরুণ ও তরুণীর নাম উঠে এসেছে এশিয়ার সেরা সামাজিক উদ্যোক্তা হিসেবে। ফোর্বসের তালিকায় স্থান পাওয়া এ দুজন হলেন মিজানুর রহমান কিরণ ও সওগাত নাজবিন খান। অনুর্ধ-৩০ উদ্যোক্তাদের শ্রেষ্ঠত্বের এ তালিকা বানিয়েছে ফোর্বস এশিয়া। আর তাতে স্থান পেয়েছেন ত্রিশজন নারী-পুরুষ। ব্যবসার মধ্য দিয়ে বিশ্ব সমস্যার সমাধানে ভূমিকা রাখছেন তারা। মিজানুর রহমান কিরণ (২৯) ফিজিক্যালি-চ্যালেঞ্জড ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশনের (পিডিএফ) প্রতিষ্ঠাতা। এ উদ্যোগের মধ্য দিয়ে তিনি বাংলাদেশের প্রতিবন্ধীদের উন্নয়নে ভূমিকা রাখছেন। সওগাত নাজবিন খান (২৭) প্রতিষ্ঠা করেছেন এইচএ ফাউন্ডেশন। ডিজিটাল মাধ্যমে গ্রামীণ দরিদ্রদের শিক্ষাদানের একটি পদ্ধতি পরিচালিত হচ্ছে তার তত্ত্বাবধানে। সামান্য টিউশন ফি নিয়ে তার স্কুলে বিনামূল্যে বই, ইউনিফর্ম ও পরিবহন সুবিধা দেয়া হয়। এরই মধ্যে তার এ উদ্যোগের মধ্য দিয়ে ৬০০ শিশুকে শিক্ষাদান প্রক্রিয়ার মধ্যে আনা হয়েছে। আর সে কারণে ২০১৬ সালে কমনওয়েলথ ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড পান নাজবিন খান। এর আগে নাজবিন স্বল্প খরচে সৌরশক্তিতে সেচকাজেরও একটি প্রক্রিয়া তৈরি করে ২০১৫ সালে গ্রীন ট্যালেন্ট এ্যাওয়ার্ড ২০১৫ পেয়েছিলেন। বাংলা একাডেমিতে চলছে বৈশাখীমেলা অর্থনৈতিক রিপোর্টার ॥ রং ও বিচিত্র নক্সায় আবহমান বাংলার চিরায়ত রূপ ও ঐতিহ্য ধরে রেখেছে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প। সেইসঙ্গে শক্তিশালী করছে গ্রামীণ অর্থনীতিকে। তাই ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের বিকাশে পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে রাজধানীর বাংলা একাডেমিতে চলছে বৈশাখীমেলা। যেখানে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের কারুশিল্পীরা অংশ নিয়েছেন। বাঁশি, ঢোল, ডুগডুগি, শিশু খেলনাসহ বিভিন্ন পণ্যের পসড়া নিয়ে বসেছেন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীরা। পহেলা বৈশাখে যার বেচাবিক্রিও ছিল জমজমাট। বিভিন্ন রকমের খেলনা থেকে শুরু করে মিলছে হরেক সামগ্রী। নিজেকে রঙিন সাজে সাজাতে কেউ কিনছেন গহনা, আবার কেউ বা দুহাত ভরে কিনছেন পছন্দসই চুরি। শুক্রবার বিকেলে ১০ দিনব্যাপী এবারের মেলার উদ্বোধন করেন শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু। এ সময় সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর ও বিসিকের চেয়ারম্যান মুশতাক হাসান মুহাম্মদ ইফতিখারসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত থাকবে মেলা প্রাঙ্গণ।
×