ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১

হাতিরঝিলে গ্র্যান্ড মিউজিক্যাল ড্যান্সিং এ্যান্ড এ্যাম্ফিথিয়েটার উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী

ধর্মের সঙ্গে পহেলা বৈশাখের কোন বিরোধ নেই

প্রকাশিত: ০৫:৩৪, ১৪ এপ্রিল ২০১৭

ধর্মের সঙ্গে পহেলা বৈশাখের কোন বিরোধ নেই

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পহেলা বৈশাখ উদযাপনকে সম্পূর্ণ বাঙালী সংস্কৃতি হিসেবে অভিহিত করে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে বাংলা নববর্ষ পালনের আহ্বান জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, পহেলা বৈশাখ সম্পূর্ণভাবে বাঙালী সংস্কৃতি। বাঙালী যুগ যুগ ধরে এই উৎসব পালন করে আসছে। ধর্মের সঙ্গে এই উৎসবের কোন বিরোধ খোঁজার চেষ্টা করা কারোর উচিত নয়। বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে হাতিরঝিলে গ্র্যান্ড মিউজিক্যাল ড্যান্সিং ফাউন্টেন এ্যান্ড এম্পিথিয়েটার উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বৃহস্পতিবার সকালে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় ড্যান্সিং ফাউন্টেন ও এ্যাম্পিথিয়েটার উদ্বোধন করেন। খবর বাসসর। শেখ হাসিনা বলেন, পহেলা বৈশাখ যাতে শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হয় সে জন্য সকলকে সজাগ থাকতে হবে। পহেলা বৈশাখ হচ্ছে একমাত্র উৎসব যা সব ধর্মের মানুষ একত্রে উদযাপন করে। তিনি বলেন, মোগল আমলে স¤্রাট আকবর পহেলা বৈশাখ উদযাপন শুরু করেন। সে সময় থেকে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করা হচ্ছে এবং বর্তমানে তা সর্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে। বাঙালীর অর্থনৈতিক কর্মকা-ের সঙ্গে বাংলা নববর্ষ সম্পর্কিত। এদিনে ব্যবসায়ীরা হালখাতা খোলার মাধ্যমে নতুন করে ব্যবসা শুরু করে এবং এ উপলক্ষে দিনটিকে উৎসবে পরিণত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ইউনেস্কোর কাছে মঙ্গল শোভাযাত্রা বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে, মঙ্গল শোভাযাত্রা ধর্মীয় কোন বিষয় নয়। মাটি দিয়ে হাতি, ঘোড়া, থালা-বাসন এবং কাগজ দিয়ে ফুল তৈরি করা বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের অংশ। এটা যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। তিনি বলেন, এভাবে মানুষের বিনোদনে আজিমপুর, নিউমার্কেট ও পলাশীসহ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় এবং দেশের অন্যান্য স্থানেও বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত হয়। এ ধারায় গড়ে উঠেছে বাংলা নববর্ষের ঐতিহ্য। ভাষণের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে দেশবাসীকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, গ্র্যান্ড মিউজিক্যাল ড্যান্সিং ফাউন্টেন ও এ্যাম্পিথিয়েটার হচ্ছে নগরবাসী ও দেশবাসীকে তার নববর্ষের উপহার। এই এ্যাম্পিথিয়েটার ও ড্যান্সিং ফাউন্টেনের দর্শক ধারণ ক্ষমতা হচ্ছে ২ হাজার। গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, রাজউক ও ঢাকা ওয়াসার পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ওয়ার্কস অর্গানাইজেশন প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করে। সেনাবাহিনীপ্রধান জেনারেল আবু বেলাল মুহাম্মদ শফিউল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। প্রকল্প পরিচালক মেজর জেনারেল আবু সাঈয়ী মোহাম্মদ মাসুদ প্রকল্পটির বিভিন্ন দিক পাওয়ার পয়েন্টের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন। গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী ও এলজিআরডিমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন মঞ্চে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাসমুক্ত দেশ গড়তে সকলের সহযোগিতা চাই নিজস্ব সংবাদদাতা, শেরপুর থেকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস কখনই ইসলামের পথ নয়। জঙ্গীবাদ আজ ইসলামকে কলুষিত করছে। ইসলাম ধর্মের নাম নিয়ে মানুষকে হত্যা করা হচ্ছে। যে করেই হোক, জঙ্গীবাদীদের হাত থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। জঙ্গীবাদ, সন্ত্রাস ও মাদক থেকে দেশকে মুক্ত করতে প্রয়োজন সকলের সহযোগিতা। সকলের সহযোগিতা নিয়েই আমরা ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশ ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। তিনি বৃহস্পতিবার দুপুরে শেরপুরসহ ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ জেলার সঙ্গে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশকে আরও উন্নত করতেই তার সরকার কাজ করছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন ছিল ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত, স্বনির্ভর ও শান্তিপূর্ণ সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠা। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত স্বপ্ন বাস্তবায়ন এবং বাংলার মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, চিকিৎসা ও বাসস্থানসহ সব ধরনের উন্নত সেবা নিশ্চিত করা হচ্ছে। সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদ প্রতিরোধ এবং উন্নয়ন বিষয়ক পর্যালোচনা উপলক্ষে ময়মনসিংহ বিভাগের ৪ জেলার সঙ্গে একযোগে আয়োজিত ওই ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোঃ আসাদুজ্জামান খান কামাল ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। কনফারেন্স সঞ্চালনায় ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল আব্দুন নাছের চৌধুরী। এ উপলক্ষে শেরপুরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম ভেন্যুতে সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা প্রশাসক ড. মল্লিক আনোয়ার হোসেন। প্রধানমন্ত্রীর অভিপ্রায় মোতাবেক বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার রফিকুল হাসান গণি, নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর নেতা রবেতা ম্রং ও সফল মৎস্যচাষী মোহসীন আলী। তাদের বক্তব্যে শেরপুরকে পূর্ণাঙ্গ জেলায় রূপান্তরিত করতে একটি পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়, একটি মেডিক্যাল কলেজ ও কৃষি ডিপ্লোমা ইনস্টিটিউটকে পূর্ণাঙ্গ কলেজে উন্নীত করার দাবি উঠে না এলেও উঠে এসেছে ময়মনসিংহ বিভাগের অন্য ৩ জেলার মতো শেরপুরকেও রেলপথের আওতায় নেয়ার কথা। সেই সঙ্গে উঠে এসেছে শেরপুরে একটি সরকারী মৎস্য হ্যাচারি প্রতিষ্ঠাসহ নেত্রকোনার বিরিসিরির আদলে সীমান্তবর্তী এলাকায় নৃতাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কালচারাল একাডেমি প্রতিষ্ঠার দাবি। ওই সময় অন্যদের মধ্যে হুইপ আতিউর রহমান আতিক এমপি, প্রকৌশলী একেএম ফজলুল হক চাঁন এমপি, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক চন্দন কুমার পাল পিপি, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হুমায়ুন কবীর রুমান, শেরপুর পৌরসভার মেয়র গোলাম মোহাম্মদ কিবরিয়া লিটন, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান ছানুয়ার হোসেন ছানু, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশা, জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ডার নুরুল ইসলাম হীরু, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি একেএম মোছাদ্দেক ফেরদৌসী, চেম্বার সভাপতি মোঃ মাসুদ, জেলা জাতীয় মহিলা সংস্থার চেয়ারম্যান শামছুন্নাহার কামাল ও প্রেসক্লাব সভাপতি রফিকুল ইসলাম আধার, প্রশাসনের অন্যান্য কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, সাংবাদিক, বিভিন্ন বিভাগের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তা-সদস্য ও স্থানীয় দলীয় নেতাকর্মীসহ ১৫ সহস্রাধিক লোক উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া উপজেলার বিভিন্ন ভেন্যুসহ সব মিলিয়ে জেলায় যুক্ত ছিলেন ৫ লক্ষাধিক মানুষ। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস ইসলামের পথ নয় নিজস্ব সংবাদদাতা, নেত্রকোনা থেকে জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ইসলাম শান্তি ও মানবতার ধর্ম। এই ধর্ম কখনও মানুষ হত্যাকে অনুমোদন করে না। জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস ইসলামের পথ নয়। কিছু মানুষ ইসলামকে কলুষিত করছে। আন্তর্জাতিক বিশ্বে হেয়প্রতিপন্ন করছে। কেউ যদি আত্মহত্যা করে, তাহলে ইসলাম ধর্মমতে সেটা মহাপাপ। মহানবী (স.) বলেছেন, আত্মহত্যাকারীরা জাহান্নামে যাবে। কাজেই যারা আত্মঘাতী হামলা পরিচালনা করে তারা বেহেশতে যেতে পারবে না। তারা জাহান্নামেই যাবে। প্রধানমন্ত্রী জঙ্গীবাদ ও সন্ত্রাস দূর করতে শিক্ষক, মসজিদের ইমাম, উলামা-মাশায়েখ, পেশাজীবী, অভিভাবক, রাজনীতিবিদসহ সমাজের সকল স্তরের মানুষের প্রতি আহ্বান জানিয়ে বলেন, যারা এ ধরনের পথে পা বাড়িয়েছে তারা আত্মঘাতী পথ থেকে ফিরে যেন ইসলামের মূল বাণী উপলব্ধি করতে পারে, সে ব্যবস্থা করতে হবে। বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় তিনি ময়মনসিংহ বিভাগের নেত্রকোনা, ময়মনসিংহ, ভালুকা উপজেলা, জামালপুর এবং শেরপুর জেলাবাসীর সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে গণভবন থেকে সরাসরি এ ভিডিও কনফারেন্স পরিচালিত হয়। নেত্রকোনাসহ হাওড়াঞ্চলের কৃষকের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অকালবন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষককে ক্ষতিপূরণের জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নিয়েছি। ক্ষতিগ্রস্ত একটা মানুষেরও না খেয়ে কষ্ট করতে হবে না। ইতোমধ্যে আমরা এলাকায় খাদ্য বিতরণ শুরু করেছি। তা আরও বাড়ানো হবে। কৃষকের কাছ থেকে ঋণ আদায় স্থগিত করা হয়েছে। আগামী মওসুমে ফসল উৎপাদনের জন্য তাদের পর্যাপ্ত সহযোগিতা দেয়া হবে। নেত্রকোনা জেলা সদরের মোক্তারপাড়া মাঠসহ জেলার ৪৬৩ পয়েন্ট থেকে প্রধানমন্ত্রীর ভিডিও কনফারেন্স সম্প্রচার করা হয়। এ উপলক্ষে মোক্তারপাড়া মাঠে বিভিন্ন স্তরের প্রায় ১৫ হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। তাদের মধ্য থেকে জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রশান্ত কুমার রায়, জেলা প্রশাসক ড. মুশফিকুর রহমান, পুলিশ সুপার জয়দেব চৌধুরী এবং মোহনগঞ্জের করাচাপুর গ্রামের কৃষক শফিকুল ইসলাম কামাল সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যুক্ত হন এবং কথা বলেন। এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক এমপি আশরাফ আলী খান খসরু, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার নূরুল আমিনসহ বিভিন্ন সরকারী দফতরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, মুক্তিযোদ্ধা, সাংবাদিক, শিক্ষক, আইনজীবী, রাজনীতিবিদসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর পাশে উপস্থিত ছিলেন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আছাদুজ্জামান খান কামাল ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু। কনফারেন্স পরিচালনা করেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল নাসের চৌধুরী। গণভবনে নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী বিশেষ প্রতিনিধি জানান, প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা আজ শুক্রবার সকালে গণভবনে দলের নেতাদের সঙ্গে বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন। সকাল ১০টায় গণভবনে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ ও উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে শুভেচ্ছা বিনিময়ে শরিক হবেন। বৃহস্পতিবার আওয়ামী লীগের দফতর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এদিকে বাংলা নববর্ষ-১৪২৪ উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সর্বস্তরের নেতাকর্মী, সমর্থক, শুভানুধ্যায়ীসহ সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সমগ্র দেশবাসীকে এক বিবৃতিতে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বিবৃতিতে তিনি বলেন, বাঙালী জাতির কাছে বাংলা নববর্ষ নতুন বার্তা নিয়ে আসে। নববর্ষের নতুন বারতা বাঙালী জাতির জীবনে প্রতিটি ক্ষেত্রে নতুন প্রাণ সঞ্চার করে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে অসাম্প্রদায়িক বাঙালী জাতির ঐক্যবদ্ধ উৎসব হচ্ছে বাংলা নববর্ষ। ওবায়দুল কাদের বলেন, বাংলা নববর্ষের শুভ দিনে দেশবাসী সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে জাতীয় অগ্রগতি ও উন্নয়নের স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সুখী-সমৃদ্ধ সোনার বাংলা বিনির্মাণে ঐক্যবদ্ধভাবে এগিয়ে যাবে।
×