ঢাকা, বাংলাদেশ   বুধবার ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

নববর্ষ ভাবনা

প্রকাশিত: ০৫:৫১, ৮ এপ্রিল ২০১৭

নববর্ষ ভাবনা

নতুন দিনের উচ্ছ্বাস শতাব্দী রায় প্রত্যেক বাঙালীর মতো আমিও এরই মধ্যে শুরু করে দিয়েছি বর্ষবরণের প্রস্তুতি। বন্ধুদের সঙ্গে ঠিক করেছি কোন্ সাজে বরণ করা হবে নতুন বছরকে, কিভাবে গাওয়া হবে তার আগমনগীতি; আর আমরা কীভাবে উদযাপন করব তার আগমনকে। আর তাই তো বাংলা নববর্ষের কথা উঠলে আমাদের মনে অসহ্য গরম কিংবা উদ্দাম কালবোশেখির কথা আসে না, বরং মনে বেজে ওঠে ‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নি¯œানে শুচি হোক ধরা।’ প্রকৃতির চরম রুক্ষতার মুখোমুখি হওয়ার ভয় নয়, মনে জেগে ওঠে নতুন আশা। পরিবারের সঙ্গেই শুরু হবে আমার নববর্ষ উদযাপন। মা-বাবার সঙ্গে পান্তা-ইলিশ খেলেই তো আসবে নববর্ষের আমেজ! এরপর বেরিয়ে পড়ব বন্ধুদের সঙ্গে। আমার নববর্ষ উদযাপনের অনেকটা অংশ জুড়ে থাকবে আমার স্কুলের আয়োজন। সকালেই স্কুল থেকে বেরোবে মঙ্গল শোভাযাত্রা; তার প্রস্তুতি ইতোমধ্যেই শুরু করে দিয়েছি আমরা, বেশ জোরেশোরেই চলছে কাজ। এরপর বন্ধুদের সঙ্গে ঘোরাঘুরি, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে অংশ নেয়াÑ সব মিলিয়ে অসম্ভব আনন্দে উদযাপন করা নতুন বছরের আগমনকে। আর থাকবে একটি প্রত্যাশা, তা হলো বিগত বছরের অসংখ্য অর্জনের মধ্যেও কলঙ্কের ছাপ হয়ে আছে যে ঘটনাগুলো, যেভাবে করা হয়েছে বিশ্বনন্দিত অসাম্প্রদায়িক বাঙালী সংস্কৃতির অবমাননা, তা যেন পুরোপুরি মুছে যায় নতুন প্রাণের জোয়ারে। নতুন বছরে সবার প্রাণে জাগুক নতুন উচ্ছ্বাস। সবাইকে নববর্ষের আগাম শুভেচ্ছা, শুভ নববর্ষ! জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১০ম শ্রেণী, শাখা-খ, রোল-১ মেলায় যাব রাজিব হাসান নববর্ষের দিন স্কুল বন্ধ থাকবে তাই সে দিন বাবা-মার সঙ্গে মেলায় যাব। এবার আমাদের সঙ্গে মামা-মামীও যাবে। মেলায় পুতুল নাচ দেখব। পিঠা, বাতাসী, মুড়ি-মুড়কি কিনব। দোলনায় চড়ব। মুখোশ কিনে পড়ব। পান্তা-ইলিশ খাব। খুব মজা করব। গবর্নমেন্ট ল্যাবরেটরি হাই স্কুল এ্যান্ড কলেজ ৪র্থ শ্রেণী
×