ঢাকা, বাংলাদেশ   বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪, ৫ বৈশাখ ১৪৩১

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস

প্রকাশিত: ০৬:২৬, ৬ এপ্রিল ২০১৭

জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস

স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় ও আন্তর্জাতিক ক্রীড়া দিবস। এই দিবস উপলক্ষে সকাল ৭টায় বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়াম সংলগ্ন শেখ রাসেল রোলার স্কেটিং কমপ্লেক্সে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে এক বর্ণাঢ্য র‌্যালির আয়োজন করা হয়েছে। র‌্যালি জিরো পয়েন্ট-সচিবালয়-প্রেসক্লাব-পল্টন হয়ে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শেষ হবে। উৎসবমুখর পরিবেশে এই অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করবেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের চেয়ারম্যান বীরেন শিকদার। বিশেষ অতিথি থাকবেন যুব ও ক্রীড়া উপমন্ত্রী এবং জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান আরিফ খান জয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি জাহিদ আহসান রাসেল। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন যুব ও ক্রীড়া সচিব আসাদুল ইসলাম। উৎসব ও র‌্যালিতে ক্রীড়া ফেডারেশন, ক্রীড়া সাংবাদিক সংগঠন, জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ, বিকেএসপি ও ক্রীড়া পরিদফতরসহ ক্রীড়াবিদ-ক্রীড়া সংগঠক-ক্রীড়া সংশ্লিষ্টরা অংশ নেবেন। বাদই পড়লেন টাইগারভক্ত ভোগলে! স্পোর্টস রিপোর্টার ॥ গত বছর বেঙ্গালুরুতে টি২০ বিশ্বকাপে ‘ভারত-বাংলাদেশ’ ম্যাচে প্রতিপক্ষ টাইগারদের একটু বেশিই প্রশংসা করে ফেলেছিলেন। তার মাশুল যে এতটা বেশি হবে, সেটি নিশ্চই ভাবতে পারেনি হর্ষ ভোগলে। বিগ বি অমিতাভ বচ্চন থেকে খোদ ভারতীয় ক্রিকেটারদের অনেকেই তাকে কাঠগড়ায় তুলেছিলেন। ব্যস, ভোগলেকে ধারাভাষ্য থেকে লম্বা ছুটিতে পাঠিয়ে দেয় ইন্ডিয়ান বোর্ড (বিসিসিআই)। এক বছরের বেশি সময় ধরে তিনি অনুপস্থিত ধারাভাষ্যকক্ষে। কদিন আগেই শোনা গিয়েছিল, অবশেষে শেষ হচ্ছে হার্শার নির্বাসন। কিন্তু এবার আইপিএলে বিসিসিআই যে ২০ ধারাভাষ্যকারের নাম ঘোষণা করেছে, তাতে নেই তার নাম। বুধবার শুরু হওয়া দশম আইপিএলে ধারাভাষ্য দেবেন রবি শাস্ত্রী, সুনীল গাভাস্কার, সঞ্জয় মাঞ্জরেকার, মুরালি কার্তিক, ড্যানি মরিসন, মাইক হাসি, ম্যাথু হেইডেন, ব্রেট লি, স্কট স্টাইরিস, আনজুম চোপরা, ইশা গুহদের মতো নিয়মিত মুখ। এবার ধারাভাষ্য কক্ষে অভিষেক হবে মাইকেল ক্লার্ক, ড্যারেন গঙ্গা, কেভিন পিটারসেনের মতো কিছু নতুন মুখের। তবে অবহেলিতই থাকছেন হার্শা। গত টি২০ বিশ্বকাপে হার্শার ধারাভাষ্য পছন্দ হয়নি ওই সময়ের ভারতীয় অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনিসহ ভারতীয় ক্রিকেট দলের অনেকেরই। অমিতাভ বচ্চন এক টুইট বার্তায় ভীষণ ক্ষোভ ঝেড়েছিলেন হার্শার ওপর। সুপার টেনে বেঙ্গালুরুতে বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচে হার্শা ভারতীয় ক্রিকেট দলের চেয়ে বাংলাদেশের প্রশংসাই বেশি করেছেনÑ এটাই নাকি তার অপরাধ। বিশ্বকাপের পরপরই আইপিএলে ধারাভাষ্য দেয়ার অধিকার হারান তিনি। এমনকি ভারতের কোন আন্তর্জাতিক ম্যাচেও আর দেখা যায়নি তাকে। এ নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছিলেন ভারতীয় ক্রিকেটের সবচেয়ে পরিচিত কণ্ঠস্বর হয়ে ওঠা হার্শা। তার ফেরার সম্ভাবনায় খুশি হয়েছিল বিভিন্ন সম্প্রচার কোম্পানি। সনি স্পোর্টসের সহ-সভাপতি প্রসন্ন কৃষন তেমনটাই বলেছিলেন। কিন্তু মোড়ল বিসিসিআইর অদৃশ্য ফাঁদে ফেরা হলো না।
×